ইপেপার । আজ শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মহেশপুরে স্বর্ণ চোরাচালানের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বে গুলি করে দুজনকে হত্যা

মামলার আসামি আব্দুল জলিল চুয়াডাঙ্গা থেকে গ্রেপ্তার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৬:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ২৮ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহের মহেশপুরে চাঞ্চল্যকর জোড়া হত্যা মামলার আসামি আব্দুল জলিলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার ভোরে চুয়াডাঙ্গার হাসনহাটি গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আব্দুল জলিল উপজেলার বাঘাডাঙ্গা গ্রামের মৃত আব্দার মন্ডলের ছেলে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জমির হোসেন জানান, জোড়া হত্যা মামলার অন্যতম আসামি আব্দুল জলিলকে চুয়াডাঙ্গার হাসনহাটি গ্রামে অবস্থান করছে এমন খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আব্দুল জলিল হত্যা মামলার ৩ নম্বর আসামি। এর আগে গত বৃহস্পতিবার নিহত শামীমের ভাই রফিকুল ইসলাম রফি বাদী হয়ে ৫ জনের বিরুদ্ধে মহেশপুর থানায় মামলা করেন। এই মামলার প্রধান আসামি তরিকুল ইসলাম আকালে ভারতে পালিয়ে গেছে এমনটি ধারণা করছে গ্রামবাসী। তবে বাকী আসামি মোমনি ও চঞ্চল দেশের মধ্যেই পুলিশের নজরদারিতে রয়েছে বলে তদন্ত কর্মকর্তা জানান।
উল্লেখ্য, গত বুধবার বিকেলে মহেশপুরের বাঘাডাঙ্গা গ্রামে স্বর্ণ চোরাচালানের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বেরে জরে শামীম ও মন্টু মন্ডলকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

মহেশপুরে স্বর্ণ চোরাচালানের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বে গুলি করে দুজনকে হত্যা

মামলার আসামি আব্দুল জলিল চুয়াডাঙ্গা থেকে গ্রেপ্তার

আপলোড টাইম : ০৯:১৬:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪

ঝিনাইদহের মহেশপুরে চাঞ্চল্যকর জোড়া হত্যা মামলার আসামি আব্দুল জলিলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার ভোরে চুয়াডাঙ্গার হাসনহাটি গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আব্দুল জলিল উপজেলার বাঘাডাঙ্গা গ্রামের মৃত আব্দার মন্ডলের ছেলে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জমির হোসেন জানান, জোড়া হত্যা মামলার অন্যতম আসামি আব্দুল জলিলকে চুয়াডাঙ্গার হাসনহাটি গ্রামে অবস্থান করছে এমন খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আব্দুল জলিল হত্যা মামলার ৩ নম্বর আসামি। এর আগে গত বৃহস্পতিবার নিহত শামীমের ভাই রফিকুল ইসলাম রফি বাদী হয়ে ৫ জনের বিরুদ্ধে মহেশপুর থানায় মামলা করেন। এই মামলার প্রধান আসামি তরিকুল ইসলাম আকালে ভারতে পালিয়ে গেছে এমনটি ধারণা করছে গ্রামবাসী। তবে বাকী আসামি মোমনি ও চঞ্চল দেশের মধ্যেই পুলিশের নজরদারিতে রয়েছে বলে তদন্ত কর্মকর্তা জানান।
উল্লেখ্য, গত বুধবার বিকেলে মহেশপুরের বাঘাডাঙ্গা গ্রামে স্বর্ণ চোরাচালানের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বেরে জরে শামীম ও মন্টু মন্ডলকে গুলি করে হত্যা করা হয়।