চুয়াডাঙ্গায় নির্বাচন পরবর্তী মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালা
আমি আমার সাধ্যমতো চুয়াডাঙ্গার উন্নয়নে কাজ করে যাব
- আপলোড টাইম : ১১:৪৬:৫৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৪
- / ১৭ বার পড়া হয়েছে
সমীকরণ প্রতিবেদক:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরবর্তী মতবিনিময় এবং আলোচনা সভা করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নেওয়া দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। গতকাল শনিবার বিকেলে পান্না সিনেমা হল চত্বরের রাজনৈতিক কার্যালয়ের সামনের মাঠে জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. শফিকুল ইসলাম শফির সভাপতিত্বে মতবিনিময় এবং আলোচনা সভায় চুয়াডাঙ্গা সদর ও পৌর এলাকার প্রতিটি ইউনিয়ন এবং পৌরসভার নেতা-কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শক্তিই তৃণমূলের নেতা-কর্মী। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের ত্যাগের কারণেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আজ দেশকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে আসতে আপনারা সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছেন। সে জন্য নেতা-কর্মীদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি আপনাদের যে হাত ধরেছি, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ছাড়ব না। আমি স্মার্ট চুয়াডাঙ্গা গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, আমি আমার সাধ্যমতো চুয়াডাঙ্গার উন্নয়নে কাজ করে যাব।’
চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক জিল্লুর রহমানের পরিচালনায় আলোচনা ও মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আব্দুল মালেক, কুতুবপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন টাইগার, খাদিমপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম মণ্ডল, পদ্মবিলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবু তাহের বিশ্বাস, মোমিনপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক জোয়ার্দ্দার, চিৎলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল বাতেন, খাদিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাফিজুর রহমান বাবলু ও গাংনী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি রকিবুল হাসান।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতা ছানোয়ার হোসেন, আফিল উদ্দিন, আসাদুল হক আশা, মো. মানিক, কৃষক লীগ নেতা আক্তার হোসেনসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ ও ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দসহ অনুষ্ঠানে প্রায় চার হাজার নেতা-কর্মী।