ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা হাসপাতালে মৃত বৃদ্ধের লাশ নেয়নি কেউ!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:৩০:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুলাই ২০১৭
  • / ৫৬০ বার পড়া হয়েছে

শহর প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়া বৃদ্ধ নূর ইসলামকে নিয়ে যায়নি তার পরিবারের লোকজন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাসপাতালের পুরুষ মেডিসিন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। দীর্ঘ এক সপ্তাহ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকলেও তার পরিবারের লোকজন কোন খোঁজখবর নেয়নি। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে সেবিকারা বৃদ্ধকে অক্সিজেন দিয়ে রাখেন। গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে মারা গেলেও গতরাতে তার হাসপাতালের বিছানাই থাকতে দেখে গেছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত ২১ জুলাই রাত সাড়ে ৮টার দিকে ভর্তি হন ওই বৃদ্ধ। সেসময় তার নাম দেয়া হয় নূর ইসলাম (৭০) পিতার নাম মৃত সমসের আলী, ঠিকানা হকপাড়া। এরপর থেকেই তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এরমধ্যে তার পরিবারের লোকজন বা কোন আত্মীয়কে হাসপাতালে আসতে দেখা যায়নি। তার মৃত্যুর পর মরদেহটি হাসপাতালের বিছানাই পড়ে ছিল। তিনি শহরের বিভিন্ন স্থানে নৈশপ্রহরীর দায়িত্ব পালন করেছেন বলে জানিয়েছে অনেকে। তবে তার ঠিকানা বলতে পারেনি কেউ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

চুয়াডাঙ্গা হাসপাতালে মৃত বৃদ্ধের লাশ নেয়নি কেউ!

আপলোড টাইম : ০৫:৩০:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুলাই ২০১৭

শহর প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়া বৃদ্ধ নূর ইসলামকে নিয়ে যায়নি তার পরিবারের লোকজন। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাসপাতালের পুরুষ মেডিসিন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। দীর্ঘ এক সপ্তাহ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকলেও তার পরিবারের লোকজন কোন খোঁজখবর নেয়নি। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে সেবিকারা বৃদ্ধকে অক্সিজেন দিয়ে রাখেন। গতকাল রাত সাড়ে ৮টার দিকে মারা গেলেও গতরাতে তার হাসপাতালের বিছানাই থাকতে দেখে গেছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত ২১ জুলাই রাত সাড়ে ৮টার দিকে ভর্তি হন ওই বৃদ্ধ। সেসময় তার নাম দেয়া হয় নূর ইসলাম (৭০) পিতার নাম মৃত সমসের আলী, ঠিকানা হকপাড়া। এরপর থেকেই তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এরমধ্যে তার পরিবারের লোকজন বা কোন আত্মীয়কে হাসপাতালে আসতে দেখা যায়নি। তার মৃত্যুর পর মরদেহটি হাসপাতালের বিছানাই পড়ে ছিল। তিনি শহরের বিভিন্ন স্থানে নৈশপ্রহরীর দায়িত্ব পালন করেছেন বলে জানিয়েছে অনেকে। তবে তার ঠিকানা বলতে পারেনি কেউ।