ইপেপার । আজ রবিবার, ২৩ মার্চ ২০২৫

প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীর জীবন নিয়ে ছিনিমিনি!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:২২:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুলাই ২০১৭
  • / ৪১৫ বার পড়া হয়েছে

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীর জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেললেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক হারেজ উদ্দিন বলে এক অভিভাবক উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছে। জানা গেছে, আলমডাঙ্গা মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক অভিভাবক মোছা. মাকছুদা ফেরদৌসি লিখিতভাবে অভিযোগ করেন তার প্রতিবন্ধি মেয়েকে হারেজ উদ্দিন ২০১৬ সালের সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে দেননি। এ ব্যাপারে অভিভাবক ফেরদৌসি বেগম উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে লিখিত অভিযোগ করলে প্রধান শিক্ষক হারেজ উদ্দিন নিজ ও তার লোকজন দিয়ে অভিযোগ প্রত্যাহার করতে চাপ সৃষ্টি করে। এমনকি তার স্বামীর কর্মস্থলেও চাপ প্রয়োগ ও হুমকি ধামকি দিচ্ছে। মহিলা জানান, এমতবস্থায় তদন্ত হলে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। সে এই প্রতিবেদককে জানান, সদর ক্লাষ্টারের সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার শাহরিয়ার কবীরকে তদন্ত কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তার সাথে প্রধান শিক্ষক হারেজ উদ্দিনের সখ্যতা দীর্ঘদিনের। যে কারনে তদন্ত কাজ বিগ্নিত হওয়ার আশঙ্কা করছে মাকছুদা ফেরদৌস। সে আরও জানায় তার মেয়ে তৃতীয় শ্রেনীতে ও চতুর্থ শ্রেনীতে যে পরীক্ষা দিয়েছে তার নম্বর পত্র আমার প্রতিবন্ধি মেয়ে রাকাইয়া মানতাছাকে দিয়েছে। এবার সমাপনী পরীক্ষায় অংশ দিতে না দেওয়ায় আমার মেয়ে শিক্ষাজীবন শেষ হয়ে গেল। এ ব্যাপারে মাকছুদা ফেরদৌস তদন্তপূর্বক ব্যাবস্থা গ্রহন করতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীর জীবন নিয়ে ছিনিমিনি!

আপলোড টাইম : ০৫:২২:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুলাই ২০১৭

আলমডাঙ্গা অফিস: আলমডাঙ্গা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক প্রতিবন্ধি শিক্ষার্থীর জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেললেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক হারেজ উদ্দিন বলে এক অভিভাবক উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছে। জানা গেছে, আলমডাঙ্গা মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক অভিভাবক মোছা. মাকছুদা ফেরদৌসি লিখিতভাবে অভিযোগ করেন তার প্রতিবন্ধি মেয়েকে হারেজ উদ্দিন ২০১৬ সালের সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে দেননি। এ ব্যাপারে অভিভাবক ফেরদৌসি বেগম উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে লিখিত অভিযোগ করলে প্রধান শিক্ষক হারেজ উদ্দিন নিজ ও তার লোকজন দিয়ে অভিযোগ প্রত্যাহার করতে চাপ সৃষ্টি করে। এমনকি তার স্বামীর কর্মস্থলেও চাপ প্রয়োগ ও হুমকি ধামকি দিচ্ছে। মহিলা জানান, এমতবস্থায় তদন্ত হলে আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। সে এই প্রতিবেদককে জানান, সদর ক্লাষ্টারের সহকারি উপজেলা শিক্ষা অফিসার শাহরিয়ার কবীরকে তদন্ত কমিটির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তার সাথে প্রধান শিক্ষক হারেজ উদ্দিনের সখ্যতা দীর্ঘদিনের। যে কারনে তদন্ত কাজ বিগ্নিত হওয়ার আশঙ্কা করছে মাকছুদা ফেরদৌস। সে আরও জানায় তার মেয়ে তৃতীয় শ্রেনীতে ও চতুর্থ শ্রেনীতে যে পরীক্ষা দিয়েছে তার নম্বর পত্র আমার প্রতিবন্ধি মেয়ে রাকাইয়া মানতাছাকে দিয়েছে। এবার সমাপনী পরীক্ষায় অংশ দিতে না দেওয়ায় আমার মেয়ে শিক্ষাজীবন শেষ হয়ে গেল। এ ব্যাপারে মাকছুদা ফেরদৌস তদন্তপূর্বক ব্যাবস্থা গ্রহন করতে উর্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে।