ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫

চুয়াডাঙ্গায় প্রথমবারের মত গণমাধ্যম কর্মী ও সুধিজনদের মুখোমুখি হলেন পৌর মেয়র জিপু চৌধূরী : পৌরসভার নাগরিকদের উন্নততর সুবিধা নিশ্চিত করার আশ্বাস : দুই ঘন্টা ধরে নাগরিকদের সমস্যার কথা শুনলেন, জানালেন মেগা উন্নয়ন পরিকল্পনার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:০৪:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুলাই ২০১৭
  • / ৩৯২ বার পড়া হয়েছে

Exif_JPEG_420

নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘নির্বাচনের আগেই আমি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, মেয়র হিসেবে নয়, আমি সেবক হিসেবে পৌরবাসীর সেবা করতে চাই। আমার সে প্রতিশ্রুতি কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পেরেছি, তা মূল্যায়নের জন্যই আজ পৌরবাসীর মুখোমুখি হয়েছি।’ চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী রোববার দুপুরে ‘গণমাধ্যম কর্মী ও সুশীল সমাজের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
গতকাল রবিবার বেলা ১২টায় চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা মিলনায়তনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় পৌরসভার বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে নাগরিকদের উন্নততর জীবন ব্যবস্থার জন্য মতবিনিময় করেন সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নূরুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা আদর্শ মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শেখ ইস্্রাফিল, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সিদ্দিকুর রহমান, ৭১ টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি এম.এ.মামুন, জিটিভি, বণিক বার্তা ও দি ফিনানসিয়াল এক্সপ্রেসের চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রতিনিধি রিফাত রহমান, দৈনিক সময়ের সমীকরণ’র বার্তা সম্পাদক হুসাইন মালিক, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও এসএ টিভির জেলা প্রতিনিধি বিপুল আশরাফ, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজ টোয়েন্টি ফোর’র জেলা প্রতিনিধি জামান আখতারসহ পৃন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ পেশাজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি।
মতবিনিময় সভায় পৌর মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু বলেন, ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে পৌর পরিষদ নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব নেয় এই পরিষদ। সেই থেকে এই পৌর পরিষদ নাগরিকদের সাধ্যমত সেবা দিয়ে আসছে। তিনি বলেন, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভায় ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে ২৩টি প্যাকেজের মাধ্যমে এডিপি তহবিল হতে ১ কোটি ২১ লাখ ১ হাজার ৩৭৩ টাকার এবং পৌরসভার নিজস্ব তহবিল হতে ১৬ লাখ ১৭ হাজার ২৯১ টাকার উন্নয়ন কাজ শেষ করা হয়েছে। যার মধ্যে পৌর এলাকায় ৫ হাজার ২৩৬ মিটার ঢালাই রাস্তা, ২০০ মিটার আর.সি.সি. ড্রেন, ৬১৫ মিটার ইটের ড্রেন, ৮০৫ মিটার ডব্লিউবিএম রাস্তা, ৩২টি আর.সি.সি. ডাস্টবিন ও ৩০০মিটার আর.সি.সি. ড্রেন স্লাব রয়েছে। এছাড়া টএওওচ-৩ প্রকল্পের আওতায় প্রথম ফেজে ১২ কোটি ৮৪ লাখ ৬০ হাজার ৪৫৫ টাকার ২৮টি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। যার মধ্যে ১৮ হাজার ৭৫৫ মিটার পিচের রাস্তা, ৮৪৫ মিটার ঢালাই রাস্তা, ৬ হাজার ৭৫ মিটার আর.সি.সি. ড্রেন ও ১৫০ মিটার ইটের ড্রেন রয়েছে। দায়িত্ব নেওয়ার আগে প্রতিমাসে পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারিদের বেতন ভাতা বাবদ ব্যয় হতো প্রায় ২২ লাখ টাকা, যা পৌরসভার স্থায়ী আয় থেকে পরিশোধ করা হতো। ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে সরকার কর্মকর্তা-কর্মচারিদের নতুন পে-স্কেলে বেতন দেওয়ায় বর্তমানে তাদের বেতন ভাতা দিতে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ৪২ লাখ টাকা। তারপরও পৌরসভা থেকে বেতন ভাতা চলমান রয়েছে। কিন্তু সে তুলনায় পৌরসভার আয় বাড়েনি। এছাড়া পৌরসভার নিজস্ব অর্থায়নে দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার বই, খাতা, ঔষুধ, সেলাই মেশিন বিতরণ, নলকুপ বিতরণ, পরিধেয় বস্ত্র বিতরণ, নগদ অর্থ বিতরণ ও সামাজিক ব্যয়সহ প্রতি বছরে পৌরসভার ব্যয় হচ্ছে ২৫ লাখ টাকা। পৌরসভার আওতায় সুপেয় পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পৌরসভায় মোট পানি সরবরাহের সংযোগে রয়েছে ৬ হাজার ৫০০টি। এর মধ্যে গৃহস্থলী সংযোগ ৬ হাজার ৩০০টি ও বানিজ্যিক সংযোগ ২০০টি। সুপেয় পানি সরবরাহের জন্য চুয়াডাঙ্গা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের তত্বাবধায়নে পৌর এলাকায় ১৩ কিলোমিটার নতুন পাইপ বসানোর কাজ শুরু হবে।এছাড়া পৌরসভার পানি শোধনাগার ও ৪টি পানির পাম্প নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে।  তাছাড়া টএওওচ-৩ প্রকল্পের আওতায় আরো সাড়ে ৮ কিলোমিটার নতুন পাইপ লাইন ও ১টি ওভার হেড ট্যাঙ্ক নির্মান কাজ চুড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এই কাজ শেষ হলে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে সুপেয় পানি ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে।
তিনি বলেন, নতুন অর্থ বছরে টএওও-৩ প্রকল্পের আওতায় ২৫ কোটি টাকার কাজের দরপত্র আহব্বান করা হয়েছে। ২৫ জুলাই’২০১৭ তারিখে এ কাজের উদ্বোধন করা হবে। এ কাজ শেষ হলে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের রাস্তা ও ড্রেন ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন আসবে। এছাড়া ৪টি বস্তিতে ঢালাই রাস্তা, ড্রেন নির্মাণ ও কমিউনিটি ল্যাট্রিনের কাজ শেষ হবে।
তিনি আরো বলেন, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভাকে আধুনিক রুপ দিতে পৌর পশুহাট চালু, আধুনিক পৌর ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ, আধুনিক কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ, আধুনিক অডিটেরিয়াম ও পৌর মার্কেট নির্মাণ, বড়বাজারে পৌর সুপার মার্কেট নির্মাণ, ৯টি ওয়ার্ঢে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার নির্ধারিত স্থান ও শোধনাগার নির্মাণ, নান্দনিক গেট নির্মাণ, জলবায়ু প্রকল্পের আওতায় পৌর এলাকায় ১ কোটি টাকার সোলার পোল স্থাপন, জাইকার অর্থায়নে পৌর এলাকার হাজরাহাটি গ্রামে পানির পাম্প স্থাপন, বিনোদনের জন্য শিশু পার্ক নির্মাণ ও সকল নাগরিক সেবা অনলাইনে ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মুখোমুখি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আশরাফ উদ্দিন, বর্তমান প্যানেল মেয়র একরামুল হক মুক্তা, কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম মালিকসহ পৌরসভার সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

চুয়াডাঙ্গায় প্রথমবারের মত গণমাধ্যম কর্মী ও সুধিজনদের মুখোমুখি হলেন পৌর মেয়র জিপু চৌধূরী : পৌরসভার নাগরিকদের উন্নততর সুবিধা নিশ্চিত করার আশ্বাস : দুই ঘন্টা ধরে নাগরিকদের সমস্যার কথা শুনলেন, জানালেন মেগা উন্নয়ন পরিকল্পনার

আপলোড টাইম : ০৫:০৪:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুলাই ২০১৭

নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘নির্বাচনের আগেই আমি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, মেয়র হিসেবে নয়, আমি সেবক হিসেবে পৌরবাসীর সেবা করতে চাই। আমার সে প্রতিশ্রুতি কতটুকু বাস্তবায়ন করতে পেরেছি, তা মূল্যায়নের জন্যই আজ পৌরবাসীর মুখোমুখি হয়েছি।’ চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র ওবাইদুর রহমান চৌধুরী রোববার দুপুরে ‘গণমাধ্যম কর্মী ও সুশীল সমাজের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন।
গতকাল রবিবার বেলা ১২টায় চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা মিলনায়তনে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভায় পৌরসভার বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে নাগরিকদের উন্নততর জীবন ব্যবস্থার জন্য মতবিনিময় করেন সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নূরুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা আদর্শ মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ শেখ ইস্্রাফিল, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ সিদ্দিকুর রহমান, ৭১ টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি এম.এ.মামুন, জিটিভি, বণিক বার্তা ও দি ফিনানসিয়াল এক্সপ্রেসের চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রতিনিধি রিফাত রহমান, দৈনিক সময়ের সমীকরণ’র বার্তা সম্পাদক হুসাইন মালিক, দৈনিক নয়াদিগন্ত ও এসএ টিভির জেলা প্রতিনিধি বিপুল আশরাফ, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজ টোয়েন্টি ফোর’র জেলা প্রতিনিধি জামান আখতারসহ পৃন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ পেশাজীবী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি।
মতবিনিময় সভায় পৌর মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু বলেন, ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর ভোট বিপ্লবের মাধ্যমে পৌর পরিষদ নির্বাচিত হওয়ার পর ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব নেয় এই পরিষদ। সেই থেকে এই পৌর পরিষদ নাগরিকদের সাধ্যমত সেবা দিয়ে আসছে। তিনি বলেন, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভায় ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে ২৩টি প্যাকেজের মাধ্যমে এডিপি তহবিল হতে ১ কোটি ২১ লাখ ১ হাজার ৩৭৩ টাকার এবং পৌরসভার নিজস্ব তহবিল হতে ১৬ লাখ ১৭ হাজার ২৯১ টাকার উন্নয়ন কাজ শেষ করা হয়েছে। যার মধ্যে পৌর এলাকায় ৫ হাজার ২৩৬ মিটার ঢালাই রাস্তা, ২০০ মিটার আর.সি.সি. ড্রেন, ৬১৫ মিটার ইটের ড্রেন, ৮০৫ মিটার ডব্লিউবিএম রাস্তা, ৩২টি আর.সি.সি. ডাস্টবিন ও ৩০০মিটার আর.সি.সি. ড্রেন স্লাব রয়েছে। এছাড়া টএওওচ-৩ প্রকল্পের আওতায় প্রথম ফেজে ১২ কোটি ৮৪ লাখ ৬০ হাজার ৪৫৫ টাকার ২৮টি প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে। যার মধ্যে ১৮ হাজার ৭৫৫ মিটার পিচের রাস্তা, ৮৪৫ মিটার ঢালাই রাস্তা, ৬ হাজার ৭৫ মিটার আর.সি.সি. ড্রেন ও ১৫০ মিটার ইটের ড্রেন রয়েছে। দায়িত্ব নেওয়ার আগে প্রতিমাসে পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারিদের বেতন ভাতা বাবদ ব্যয় হতো প্রায় ২২ লাখ টাকা, যা পৌরসভার স্থায়ী আয় থেকে পরিশোধ করা হতো। ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে সরকার কর্মকর্তা-কর্মচারিদের নতুন পে-স্কেলে বেতন দেওয়ায় বর্তমানে তাদের বেতন ভাতা দিতে ব্যয় হচ্ছে প্রায় ৪২ লাখ টাকা। তারপরও পৌরসভা থেকে বেতন ভাতা চলমান রয়েছে। কিন্তু সে তুলনায় পৌরসভার আয় বাড়েনি। এছাড়া পৌরসভার নিজস্ব অর্থায়নে দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র ছেলে মেয়েদের লেখাপড়ার বই, খাতা, ঔষুধ, সেলাই মেশিন বিতরণ, নলকুপ বিতরণ, পরিধেয় বস্ত্র বিতরণ, নগদ অর্থ বিতরণ ও সামাজিক ব্যয়সহ প্রতি বছরে পৌরসভার ব্যয় হচ্ছে ২৫ লাখ টাকা। পৌরসভার আওতায় সুপেয় পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পৌরসভায় মোট পানি সরবরাহের সংযোগে রয়েছে ৬ হাজার ৫০০টি। এর মধ্যে গৃহস্থলী সংযোগ ৬ হাজার ৩০০টি ও বানিজ্যিক সংযোগ ২০০টি। সুপেয় পানি সরবরাহের জন্য চুয়াডাঙ্গা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের তত্বাবধায়নে পৌর এলাকায় ১৩ কিলোমিটার নতুন পাইপ বসানোর কাজ শুরু হবে।এছাড়া পৌরসভার পানি শোধনাগার ও ৪টি পানির পাম্প নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে।  তাছাড়া টএওওচ-৩ প্রকল্পের আওতায় আরো সাড়ে ৮ কিলোমিটার নতুন পাইপ লাইন ও ১টি ওভার হেড ট্যাঙ্ক নির্মান কাজ চুড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এই কাজ শেষ হলে পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে সুপেয় পানি ব্যবস্থা নিশ্চিত হবে।
তিনি বলেন, নতুন অর্থ বছরে টএওও-৩ প্রকল্পের আওতায় ২৫ কোটি টাকার কাজের দরপত্র আহব্বান করা হয়েছে। ২৫ জুলাই’২০১৭ তারিখে এ কাজের উদ্বোধন করা হবে। এ কাজ শেষ হলে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের রাস্তা ও ড্রেন ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন আসবে। এছাড়া ৪টি বস্তিতে ঢালাই রাস্তা, ড্রেন নির্মাণ ও কমিউনিটি ল্যাট্রিনের কাজ শেষ হবে।
তিনি আরো বলেন, চুয়াডাঙ্গা পৌরসভাকে আধুনিক রুপ দিতে পৌর পশুহাট চালু, আধুনিক পৌর ট্রাক টার্মিনাল নির্মাণ, আধুনিক কমিউনিটি সেন্টার নির্মাণ, আধুনিক অডিটেরিয়াম ও পৌর মার্কেট নির্মাণ, বড়বাজারে পৌর সুপার মার্কেট নির্মাণ, ৯টি ওয়ার্ঢে বর্জ্য ব্যবস্থাপনার নির্ধারিত স্থান ও শোধনাগার নির্মাণ, নান্দনিক গেট নির্মাণ, জলবায়ু প্রকল্পের আওতায় পৌর এলাকায় ১ কোটি টাকার সোলার পোল স্থাপন, জাইকার অর্থায়নে পৌর এলাকার হাজরাহাটি গ্রামে পানির পাম্প স্থাপন, বিনোদনের জন্য শিশু পার্ক নির্মাণ ও সকল নাগরিক সেবা অনলাইনে ব্যবস্থা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মুখোমুখি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আশরাফ উদ্দিন, বর্তমান প্যানেল মেয়র একরামুল হক মুক্তা, কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর আলম মালিকসহ পৌরসভার সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী।