ইপেপার । আজ বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা শিশু কিশোর সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ করায় : জনপ্রশাসন পদক ২০১৭’ পাচ্ছেন কেএম মামুন উজ্জামান

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:২৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০১৭
  • / ৩৮৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: মাঠ পর্যায়ে এককভাবে শ্রেষ্ঠ ইনোভেশন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কেএম মামুন উজ্জামান ‘জনপ্রশাসন পদক ২০১৭’র জন্য চুড়ান্তভাবে মনোনীত হয়েছেন। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। বর্তমানে যশোর জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত থাকাকালীন ‘চুয়াডাঙ্গা শিশু-কিশোর সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’ তৈরি করেন তিনি। এ প্রকল্পের স্বীকৃতি স্বরূপ কেএম মামুন উজ্জামান জনপ্রশাসন পদকে মনোনীত হয়েছেন। এই পদকে মনোনীত হওয়ায় চুয়াডাঙ্গা জেলাবাসির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন তিনি।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, কেবিনেট ডিভিশন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রামের আওতায় সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ নিজ নিজ কর্মস্থলে যৌথভাবে এবং এককভাবে ইনোভেশন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করে থাকেন। প্রকল্পগুলোর মধ্যে অধিকতর জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাছাই করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং কেবিনেট ডিভিশন শ্রেষ্ঠ ইনোভেটরদেরকে প্রতিবছর সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নির্ধারিত সর্বোচ্চ সম্মানের ‘জনপ্রশাসন পদক ২০১৭’ পদক আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদান করে থাকেন। তারই অংশ হিসাবে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে আড়াই বছর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। দায়িত্বপালন কালে তিনি একান্ত ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় স্থানীয় বিভিন্ন দানশীল ব্যক্তিদের সহায়তা এবং সরকারীভাবে কিছু অনুদান গ্রহন করে শিশু-কিশোরদের স্টেডিয়ামের পাশে সাঁতার শেখার জন্য আধুনিক মানের চুয়াডাঙ্গা শিশু-কিশোর সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করেন। এ প্রকল্পের স্বীকৃতি স্বরূপ জনপ্রশাসন পদকে মনোনীত হয়েছেন।
কেএম মামুন উজ্জামানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের লক্ষে যে জনগণকে কিভাবে উন্নত ও সহজভাবে সেবা প্রদান করা যায় সে প্রত্যয়ে নানামুখি ইনোভেশন প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা করে যাচ্ছি। একা কোন কিছুই করা সম্ভব না। সহযোগিতা পেলে অনেক কিছুই করা সম্ভব। তাই সকলের কাছে দোয়া চাই যেন আজীবন এ ধরণের ভাল কাজ করে যেতে পারি। বিশেষ করে একাজে যারা যে ভাবেই সহযোগিতা করেছেন আমি তাদের নিকট কৃতজ্ঞ। সম্প্রতি তিনি পদোন্নতি প্রাপ্ত হয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যশোরে কর্মরত আছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

চুয়াডাঙ্গা শিশু কিশোর সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ করায় : জনপ্রশাসন পদক ২০১৭’ পাচ্ছেন কেএম মামুন উজ্জামান

আপলোড টাইম : ০৫:২৬:৪৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই ২০১৭

নিজস্ব প্রতিবেদক: মাঠ পর্যায়ে এককভাবে শ্রেষ্ঠ ইনোভেশন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কেএম মামুন উজ্জামান ‘জনপ্রশাসন পদক ২০১৭’র জন্য চুড়ান্তভাবে মনোনীত হয়েছেন। তিনি চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। বর্তমানে যশোর জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত থাকাকালীন ‘চুয়াডাঙ্গা শিশু-কিশোর সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র’ তৈরি করেন তিনি। এ প্রকল্পের স্বীকৃতি স্বরূপ কেএম মামুন উজ্জামান জনপ্রশাসন পদকে মনোনীত হয়েছেন। এই পদকে মনোনীত হওয়ায় চুয়াডাঙ্গা জেলাবাসির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন তিনি।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, কেবিনেট ডিভিশন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রামের আওতায় সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ নিজ নিজ কর্মস্থলে যৌথভাবে এবং এককভাবে ইনোভেশন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করে থাকেন। প্রকল্পগুলোর মধ্যে অধিকতর জনগুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাছাই করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং কেবিনেট ডিভিশন শ্রেষ্ঠ ইনোভেটরদেরকে প্রতিবছর সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য নির্ধারিত সর্বোচ্চ সম্মানের ‘জনপ্রশাসন পদক ২০১৭’ পদক আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদান করে থাকেন। তারই অংশ হিসাবে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে আড়াই বছর চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার দায়িত্ব পালন করেন। দায়িত্বপালন কালে তিনি একান্ত ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় স্থানীয় বিভিন্ন দানশীল ব্যক্তিদের সহায়তা এবং সরকারীভাবে কিছু অনুদান গ্রহন করে শিশু-কিশোরদের স্টেডিয়ামের পাশে সাঁতার শেখার জন্য আধুনিক মানের চুয়াডাঙ্গা শিশু-কিশোর সাঁতার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করেন। এ প্রকল্পের স্বীকৃতি স্বরূপ জনপ্রশাসন পদকে মনোনীত হয়েছেন।
কেএম মামুন উজ্জামানের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের লক্ষে যে জনগণকে কিভাবে উন্নত ও সহজভাবে সেবা প্রদান করা যায় সে প্রত্যয়ে নানামুখি ইনোভেশন প্রকল্প গ্রহণ করে বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা করে যাচ্ছি। একা কোন কিছুই করা সম্ভব না। সহযোগিতা পেলে অনেক কিছুই করা সম্ভব। তাই সকলের কাছে দোয়া চাই যেন আজীবন এ ধরণের ভাল কাজ করে যেতে পারি। বিশেষ করে একাজে যারা যে ভাবেই সহযোগিতা করেছেন আমি তাদের নিকট কৃতজ্ঞ। সম্প্রতি তিনি পদোন্নতি প্রাপ্ত হয়ে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যশোরে কর্মরত আছেন।