ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

চুয়াডাঙ্গার হানুরবারাদিতে গৃহপরিচারিকার দেহভোগ : অন্তঃসত্তা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৩:৫০:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ জুলাই ২০১৭
  • / ৩৮১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার হানুরবারাদিতে বাড়ি মালিক কর্তৃক গৃহপরিচারিকার দেহভোগের ফলে অন্তঃসত্তা হয়ে পড়েছে স্বামী পরিত্যক্তা ওই যুবতি। স্ত্রীর অনুপস্থিতিতে মাঝে মাঝেই ওই যুবতির দেহভোগ করতো বাড়ি মালিক। ওই যুবতি এখন ৬ মাসের অন্তঃসত্তা। এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, চুয়াডাঙ্গার হানুরবারাদি গ্রামের দরিদ্র পরিবারের মেয়ে গ্রামেরই এক বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করতো। বছর দেড়েক আগে ওই যুবতিকে তালাক দেয় তার স্বামী। এরপর বাড়িতেই থাকতো সে। আনুমানিক ৭/৮ মাস আগে গ্রামের বিল্লাল হোসেনের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ শুরু করে ওই যুবতি। তার মাসখানেকের মাথায় বাড়ি ফাঁকা থাকার সুযোগে গৃহপরিচারিকার সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে বাড়ি মালিক। এরপর থেকে মাঝে মাঝেই তারা দৈহিক মেলামেশা করতো। এর একপর্যায়ে অন্তঃসত্তা হয়ে পড়ে ওই যুবতি। তবে, অন্তঃসত্তা হওয়ার বিষয়টি জানাজানি হওয়ার আগেই গৃহপরিচারিকার কাজ ছেড়ে চলে গিয়েছিলো সে।     অন্তঃসত্তা যুবতি জানায়, ভয়ভীতি দেখিয়ে তার সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে বিল্লাল হোসেন। তবে ভয়ভীতির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত। অপরদিকে, অন্তঃসত্তা ওই যুবতির তিনবার বিয়ে হয়। তিনটি সম্পর্কেরই বিচ্ছেদ ঘটে। ফলে, ওই যুবতির স্বভাব নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয় অনেকেই।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

চুয়াডাঙ্গার হানুরবারাদিতে গৃহপরিচারিকার দেহভোগ : অন্তঃসত্তা

আপলোড টাইম : ০৩:৫০:০৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ জুলাই ২০১৭

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার হানুরবারাদিতে বাড়ি মালিক কর্তৃক গৃহপরিচারিকার দেহভোগের ফলে অন্তঃসত্তা হয়ে পড়েছে স্বামী পরিত্যক্তা ওই যুবতি। স্ত্রীর অনুপস্থিতিতে মাঝে মাঝেই ওই যুবতির দেহভোগ করতো বাড়ি মালিক। ওই যুবতি এখন ৬ মাসের অন্তঃসত্তা। এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, চুয়াডাঙ্গার হানুরবারাদি গ্রামের দরিদ্র পরিবারের মেয়ে গ্রামেরই এক বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করতো। বছর দেড়েক আগে ওই যুবতিকে তালাক দেয় তার স্বামী। এরপর বাড়িতেই থাকতো সে। আনুমানিক ৭/৮ মাস আগে গ্রামের বিল্লাল হোসেনের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ শুরু করে ওই যুবতি। তার মাসখানেকের মাথায় বাড়ি ফাঁকা থাকার সুযোগে গৃহপরিচারিকার সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে বাড়ি মালিক। এরপর থেকে মাঝে মাঝেই তারা দৈহিক মেলামেশা করতো। এর একপর্যায়ে অন্তঃসত্তা হয়ে পড়ে ওই যুবতি। তবে, অন্তঃসত্তা হওয়ার বিষয়টি জানাজানি হওয়ার আগেই গৃহপরিচারিকার কাজ ছেড়ে চলে গিয়েছিলো সে।     অন্তঃসত্তা যুবতি জানায়, ভয়ভীতি দেখিয়ে তার সাথে দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে বিল্লাল হোসেন। তবে ভয়ভীতির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন অভিযুক্ত। অপরদিকে, অন্তঃসত্তা ওই যুবতির তিনবার বিয়ে হয়। তিনটি সম্পর্কেরই বিচ্ছেদ ঘটে। ফলে, ওই যুবতির স্বভাব নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয় অনেকেই।