ইপেপার । আজ মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫

শিশু সন্তান রেখে মায়ের আত্মহত্যা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:৪১:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ জুন ২০১৭
  • / ৪১০ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা ডিঙ্গেদহে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাকবিতন্ডা
কোলের শিশু সন্তান রেখে মায়ের আত্মহত্যা
নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ গ্রামে এক সন্তানের জননী পপি খাতুন (২০) নামের এক গৃহবধু গলাই দড়ি দিয়ে অত্মহত্যা করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮ টার দিকে নিজ ঘরের আড়ার সাথে গলাই দড়ি দেয়। নিহত পপি খাতুন সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ হাসপাতাল পাড়ার ওমর ফারুকের স্ত্রী। খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে পপি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে, গতকাল সকালে পপি খাতুনের একমাত্র ছেলে আবদুল্লাহ (২) তারই পাঁচ মাসের চাচাতো বোন আয়েশার পায়ে কামড় দেয়। এতে আয়েশার মা আবদুল্লাহকে মারধর করে। এরই জের ধরে ওমর ফারুকের সাথে তার স্ত্রী পপির বাকবিতন্ডা বাধে। এরই জের ধরে গতকাল সকাল ৮টার দিকে ঘরের আড়ার সাথে গলাই দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে পপি। পরে পরিবারের সদস্যরা ঘরের দরজা ভেংঙ্গে পপি খাতুনকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে। খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে পপি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এবিষয়ে এসআই তরিকুল বলেন, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে যায় এবং পপি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ময়নাতদন্তের পর সত্যতা জানা যাবে এটা হত্যা নাকি আত্মহত্যা। তবে এ ঘটনাই সদর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

শিশু সন্তান রেখে মায়ের আত্মহত্যা

আপলোড টাইম : ০৪:৪১:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ জুন ২০১৭

চুয়াডাঙ্গা ডিঙ্গেদহে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বাকবিতন্ডা
কোলের শিশু সন্তান রেখে মায়ের আত্মহত্যা
নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ গ্রামে এক সন্তানের জননী পপি খাতুন (২০) নামের এক গৃহবধু গলাই দড়ি দিয়ে অত্মহত্যা করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮ টার দিকে নিজ ঘরের আড়ার সাথে গলাই দড়ি দেয়। নিহত পপি খাতুন সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ হাসপাতাল পাড়ার ওমর ফারুকের স্ত্রী। খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে পপি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে, গতকাল সকালে পপি খাতুনের একমাত্র ছেলে আবদুল্লাহ (২) তারই পাঁচ মাসের চাচাতো বোন আয়েশার পায়ে কামড় দেয়। এতে আয়েশার মা আবদুল্লাহকে মারধর করে। এরই জের ধরে ওমর ফারুকের সাথে তার স্ত্রী পপির বাকবিতন্ডা বাধে। এরই জের ধরে গতকাল সকাল ৮টার দিকে ঘরের আড়ার সাথে গলাই দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করে পপি। পরে পরিবারের সদস্যরা ঘরের দরজা ভেংঙ্গে পপি খাতুনকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে। খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে পপি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এবিষয়ে এসআই তরিকুল বলেন, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে যায় এবং পপি খাতুনের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ময়নাতদন্তের পর সত্যতা জানা যাবে এটা হত্যা নাকি আত্মহত্যা। তবে এ ঘটনাই সদর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা রুজু হয়েছে।