ইপেপার । আজ শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫

বকেয়া বিল চাওয়ায় পল্লী বিদ্যুতের প্রকৌশলীকে কিল ঘুষি মেরে জখম

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:৪৬:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০১৭
  • / ৪০২ বার পড়া হয়েছে

Pobis-JND-Pictureঝিনাইদহ অফিস: বকেয়া বিল চাওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুতের এক প্রকৌশলীকে কিল ঘুষি মেরে জখম করা হয়েছে। আহত প্রকৌশলীর নাম আক্তারুজ্জামান। তিনি ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুতের সহকারী জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার। তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুতের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) ফিরোজ অভিযোগ করেন, কালীগঞ্জ নলডাঙ্গা রিসোর্টের মালিকের একটি ‘স’ মিল আছে। সেই মিলের মে মাসের বকেয়া বিল ছিল ৫৩ হাজার ১২৬ টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালের দিকে বকেয়া টাকা আদায় করতে গেলে রিসোর্ট কেন্দ্রের মালিক আব্দুল মতিন পাতা মিয়া ও তার ভাই জয়নুদ্দীন প্রকৌশলী আক্তারুজ্জামানকে কিল ঘুষি মেয়ে জামাকাপড় ছিড়ে দেয়। এরপর তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিষয়টি নিয়ে নলডাঙ্গা রিসোর্টের সিও ইমদাদুল হক সোগাগ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমাদের স মিলের কোন বিল বাকী ছিল না। তারপরও বেআইনীভাবে তাদের মিলের লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেয়। এ কথা জিজ্ঞাসাবাদ করার পর বাদানুবাদের এক পর্যায়ে এই ঘটনা ঘটেছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

বকেয়া বিল চাওয়ায় পল্লী বিদ্যুতের প্রকৌশলীকে কিল ঘুষি মেরে জখম

আপলোড টাইম : ০৪:৪৬:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ জুন ২০১৭

Pobis-JND-Pictureঝিনাইদহ অফিস: বকেয়া বিল চাওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুতের এক প্রকৌশলীকে কিল ঘুষি মেরে জখম করা হয়েছে। আহত প্রকৌশলীর নাম আক্তারুজ্জামান। তিনি ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুতের সহকারী জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার। তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঝিনাইদহ পল্লী বিদ্যুতের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) ফিরোজ অভিযোগ করেন, কালীগঞ্জ নলডাঙ্গা রিসোর্টের মালিকের একটি ‘স’ মিল আছে। সেই মিলের মে মাসের বকেয়া বিল ছিল ৫৩ হাজার ১২৬ টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালের দিকে বকেয়া টাকা আদায় করতে গেলে রিসোর্ট কেন্দ্রের মালিক আব্দুল মতিন পাতা মিয়া ও তার ভাই জয়নুদ্দীন প্রকৌশলী আক্তারুজ্জামানকে কিল ঘুষি মেয়ে জামাকাপড় ছিড়ে দেয়। এরপর তাকে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিষয়টি নিয়ে নলডাঙ্গা রিসোর্টের সিও ইমদাদুল হক সোগাগ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমাদের স মিলের কোন বিল বাকী ছিল না। তারপরও বেআইনীভাবে তাদের মিলের লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেয়। এ কথা জিজ্ঞাসাবাদ করার পর বাদানুবাদের এক পর্যায়ে এই ঘটনা ঘটেছে।