ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪

ঠাকুরপুর সীমান্তে কথিত দালাল কায়জার বেপরোয়া

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:০০:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ অগাস্ট ২০১৬
  • / ৪৩৬ বার পড়া হয়েছে

কার্পাসডাঙ্গা অফিস: চুয়াডাঙ্গা দামুড়হুদা ঠাকুরপুর সীমান্তে বিজিবির কথিত দালাল লাইনম্যান কার্পাসডাঙ্গা পীরপুরকুল্লা মাখোলপাড়ার হাসেল মন্ডলের ছেলে কায়জার দিনদিন বেপরোয়া উঠেছে বলে এলাকাবাসী সূত্রে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এলাকাবাসী জানায়, ঠাকুরপুর সীমান্তে ৯১ ও ৯২ নম্বর সীমানা পিলার দিয়ে বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ জন নারী, পুরুষ, শিশু অবৈধ পথে ভারতে অনুপ্রবেশ করে থাকে, যাদের স্থানীয় ভাষায় ধুর বলা হয়। কায়জার এই অনুপ্রবেশকারী এবং এই সীমান্ত দিয়ে অবৈধপথে আসা চোরাই মোটর সাইকেল, বাইসাইকেল, শাড়ী, জিরাসহ বিভিন্ন মালামালের চোরাকারবারীদের নিকট থেকে বিজিবির নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা আদায় করে রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিনত হয়েছে। কায়জার সরকারী দলের প্রভাব খাটিয়ে তার অবৈধ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
এলাকাবাসী আরও জানায়, স্থানীয় বিজিবি সীমান্তে চোরাচালান রোধে অক্লান্ত পরিশ্রম করলেও এই কায়জার বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে সুযোগ বুঝে অর্থের বিনিময়ে চোরাচালানীদের সহযোগীতা করে বিজিবি ও দেশের সুনাম ক্ষুন্ন করছে। সচেতন এলাকাবাসী এ বিষয়ে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

ঠাকুরপুর সীমান্তে কথিত দালাল কায়জার বেপরোয়া

আপলোড টাইম : ১২:০০:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২১ অগাস্ট ২০১৬

কার্পাসডাঙ্গা অফিস: চুয়াডাঙ্গা দামুড়হুদা ঠাকুরপুর সীমান্তে বিজিবির কথিত দালাল লাইনম্যান কার্পাসডাঙ্গা পীরপুরকুল্লা মাখোলপাড়ার হাসেল মন্ডলের ছেলে কায়জার দিনদিন বেপরোয়া উঠেছে বলে এলাকাবাসী সূত্রে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এলাকাবাসী জানায়, ঠাকুরপুর সীমান্তে ৯১ ও ৯২ নম্বর সীমানা পিলার দিয়ে বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ জন নারী, পুরুষ, শিশু অবৈধ পথে ভারতে অনুপ্রবেশ করে থাকে, যাদের স্থানীয় ভাষায় ধুর বলা হয়। কায়জার এই অনুপ্রবেশকারী এবং এই সীমান্ত দিয়ে অবৈধপথে আসা চোরাই মোটর সাইকেল, বাইসাইকেল, শাড়ী, জিরাসহ বিভিন্ন মালামালের চোরাকারবারীদের নিকট থেকে বিজিবির নাম ভাঙ্গিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা আদায় করে রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছে পরিনত হয়েছে। কায়জার সরকারী দলের প্রভাব খাটিয়ে তার অবৈধ কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে।
এলাকাবাসী আরও জানায়, স্থানীয় বিজিবি সীমান্তে চোরাচালান রোধে অক্লান্ত পরিশ্রম করলেও এই কায়জার বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে সুযোগ বুঝে অর্থের বিনিময়ে চোরাচালানীদের সহযোগীতা করে বিজিবি ও দেশের সুনাম ক্ষুন্ন করছে। সচেতন এলাকাবাসী এ বিষয়ে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।