ইপেপার । আজ বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা হাসনহাটিতে বিনা দাওয়াতে মেহমান হলেন ইউএনও: বাল্য বিয়ে পন্ড : উভয় পক্ষের জেল-জরিমানা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:৫৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মার্চ ২০১৭
  • / ৪২১ বার পড়া হয়েছে

সরোজগঞ্জ  প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা সদরের কুতুবপুর ইউনিয়নের হাসনহাটি গ্রামে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৃনাল কান্তিদের হস্তক্ষেপে পন্ড হলো বাল্য বিয়ে। ছেলে মেয়ের উভয়  পক্ষের দু’জনকে জেল-জরিমানা। জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরের কুতুবপুর ইউনিয়নে প্রবাসী জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী মোছা. ডলি খাতুন (১৬) ও ঝিনাইদহ কোটচাঁদপুর লক্ষিকুন্ডু গ্রামের প্রবাসী আউয়াল হোসেনের ছেলে হাসান আলী (১৭) বিয়ে করতে আসে। ছেলে মেয়ের বিয়ের বয়স না হওয়ায় খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার জনাব মৃনাল কান্তি দে বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন। সেইসাথে বাল্য বিয়ের আয়োজন করার অপরাধে ছেলের ভগ্নিপতি মো.  গাফফারকে  ১মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন এবং মেয়ের পক্ষের মৃত ইদ্রীস আলীর ছেলে ইশা হককে ১হাজার টাকা জরিমানা করেন। অভিযানে সহযোগিতা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সহকারী উসমান হোসেন, সিন্দুরিয়া ক্যাম্পের এসআই বায়েজিদ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

চুয়াডাঙ্গা হাসনহাটিতে বিনা দাওয়াতে মেহমান হলেন ইউএনও: বাল্য বিয়ে পন্ড : উভয় পক্ষের জেল-জরিমানা

আপলোড টাইম : ০৫:৫৫:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ মার্চ ২০১৭

সরোজগঞ্জ  প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা সদরের কুতুবপুর ইউনিয়নের হাসনহাটি গ্রামে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মৃনাল কান্তিদের হস্তক্ষেপে পন্ড হলো বাল্য বিয়ে। ছেলে মেয়ের উভয়  পক্ষের দু’জনকে জেল-জরিমানা। জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরের কুতুবপুর ইউনিয়নে প্রবাসী জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী মোছা. ডলি খাতুন (১৬) ও ঝিনাইদহ কোটচাঁদপুর লক্ষিকুন্ডু গ্রামের প্রবাসী আউয়াল হোসেনের ছেলে হাসান আলী (১৭) বিয়ে করতে আসে। ছেলে মেয়ের বিয়ের বয়স না হওয়ায় খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার নির্বাহী অফিসার জনাব মৃনাল কান্তি দে বিয়ে বাড়িতে উপস্থিত হয়ে বাল্য বিয়ে বন্ধ করেন। সেইসাথে বাল্য বিয়ের আয়োজন করার অপরাধে ছেলের ভগ্নিপতি মো.  গাফফারকে  ১মাসের কারাদন্ড প্রদান করেন এবং মেয়ের পক্ষের মৃত ইদ্রীস আলীর ছেলে ইশা হককে ১হাজার টাকা জরিমানা করেন। অভিযানে সহযোগিতা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সহকারী উসমান হোসেন, সিন্দুরিয়া ক্যাম্পের এসআই বায়েজিদ।