ইপেপার । আজ বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

কালীগঞ্জে আলোচিত শিশু সাঈফ হত্যা মামলার রায় একমাত্র আসামী শাকিলের যাবজ্জীবন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:২৯:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭
  • / ৪২১ বার পড়া হয়েছে

Sakil-And-Saif-Pictureঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার চাঞ্চল্যকর শিশু আরাফাত হোসেন সাঈফ হত্যা মামলার রায়ে একমাত্র আসামী শাকিল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও অর্থ জরিমানা করেছেন। শাকিল কালীগঞ্জ উপজেলার কাঠালে সুন্দরপুর গ্রামের মোবাশ্বের হোসেনের ছেলে। বুধবার বিকালে ঝিনাইদহ অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিজ্ঞ বিচারক সানা মোঃ মাহরুফ হোসাইন এই রায় প্রদান করেন। আদালতের নথি সুত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালের ৭ অক্টোবর শিশু আরাফাত হোসেন সাঈফ (৮) কে কালীগঞ্জ শিশু একাডেমী স্কুলে পৌছে দেয়ার জন্য নিয়ে যায় আসামী শাকিল। এরপর সাঈফকে স্কুলে না দিয়ে হেলাই গ্রামের একটি আখ ক্ষেতে নিয়ে হত্যা করে। ঘটনার দিনই এলোমেলো কথা বার্তা বলার দরুন জনতার হাতে আটক হয় শাকিল। এরপর সাঈফ হত্যার কথা স্বীকার করে শাকিল। তার দেওয়া তথ্য মতে লাশ উদ্ধার ও সাঈফের জুতা ও ঘড়ি উদ্ধার হয়। আসামী শাকিল নিহত সাঈফের বাবা নুর হোসেন লোটাসের দোকানের কর্মচারী ছিল। পুর্ব শত্রুতার জের ধরে সাইফকে হত্যা করা হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়। আসামীর বয়স ১৭ বছর ১১ মাস ১৬ দিন হওয়ায় বয়স বিবেচনায় তাকে মুত্যুদন্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদান করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

কালীগঞ্জে আলোচিত শিশু সাঈফ হত্যা মামলার রায় একমাত্র আসামী শাকিলের যাবজ্জীবন

আপলোড টাইম : ১১:২৯:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭

Sakil-And-Saif-Pictureঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার চাঞ্চল্যকর শিশু আরাফাত হোসেন সাঈফ হত্যা মামলার রায়ে একমাত্র আসামী শাকিল হোসেনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও অর্থ জরিমানা করেছেন। শাকিল কালীগঞ্জ উপজেলার কাঠালে সুন্দরপুর গ্রামের মোবাশ্বের হোসেনের ছেলে। বুধবার বিকালে ঝিনাইদহ অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিজ্ঞ বিচারক সানা মোঃ মাহরুফ হোসাইন এই রায় প্রদান করেন। আদালতের নথি সুত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালের ৭ অক্টোবর শিশু আরাফাত হোসেন সাঈফ (৮) কে কালীগঞ্জ শিশু একাডেমী স্কুলে পৌছে দেয়ার জন্য নিয়ে যায় আসামী শাকিল। এরপর সাঈফকে স্কুলে না দিয়ে হেলাই গ্রামের একটি আখ ক্ষেতে নিয়ে হত্যা করে। ঘটনার দিনই এলোমেলো কথা বার্তা বলার দরুন জনতার হাতে আটক হয় শাকিল। এরপর সাঈফ হত্যার কথা স্বীকার করে শাকিল। তার দেওয়া তথ্য মতে লাশ উদ্ধার ও সাঈফের জুতা ও ঘড়ি উদ্ধার হয়। আসামী শাকিল নিহত সাঈফের বাবা নুর হোসেন লোটাসের দোকানের কর্মচারী ছিল। পুর্ব শত্রুতার জের ধরে সাইফকে হত্যা করা হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়। আসামীর বয়স ১৭ বছর ১১ মাস ১৬ দিন হওয়ায় বয়স বিবেচনায় তাকে মুত্যুদন্ডের পরিবর্তে যাবজ্জীবন কারাদন্ড প্রদান করেন।