ইপেপার । আজ শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫

আলমডাঙ্গা উপজেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের অভিযোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:৪৮:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০১৭
  • / ৪০২ বার পড়া হয়েছে

sdfsd

আলমডাঙ্গা অফিস: গতকাল আলমডাঙ্গা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার আব্দুল কুদ্দুস লিখিত অভিযোপত্রে জানান, আমার নামে কতিপয় কুচক্রিমহল ২৫১ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ স¤॥^লিত ফটোকপি বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে বিতরণ করছে। সেখানে অভিযোগপত্রে আমার জাল সাক্ষর আছে। বিষয়টি নিয়ে তিনি এই প্রতিবেদককে জানান, গত ২৬-০৭-২০১১ ইং তারিখে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল কর্তৃক ৭ পাতার একটি অভিযোগপত্র আলমডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কান্সিলে আসে ওই অভিযোগপত্রে ২৫১ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাই বাছায় করতে বলা হয়েছিল। এর প্রেক্ষিতে আমি তৎকালীন কমান্ডার হিসাবে কমান্ডের সকল সদস্যদের নিয়ে যাচাই বাছায় করে উল্লেখিত ২৫১ জন মুক্তিযোদ্ধার সকল কাগজপত্র বৈধ্য পাই যে কারনে সেসময় তাদের কাগজপত্র বৈধ্য আছে মর্মে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের মহাসচিব জনাব এমদাদ হোসেন মতিন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা খন্দকার নুরুল ইসলাম বরাবর প্রেরণ করি। কিন্তু দুঃখের সাথে জানাচ্ছি কতিপয় ব্যক্তির হঠাৎ দীর্ঘদিন পর সেই ২৫১জন মুক্তিযোদ্ধার তালিকা স¤॥^লিত কপিতে আমার অভিযোগপত্রে সাক্ষর আছে মর্মে বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে বিতরণ করছে। যার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। ইহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। কারণ আমি নিজে কোন অভিযোগ করি নাই। এছাড়াও সাবেক কামান্ডার আব্দুল কুদ্দুস জানান, আলমডাঙ্গা উপজেলায় কোন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নেই। কতিপয় ব্যক্তি আমার সুনাম ক্ষুন্ন করতে এ ধরনের ষড়যন্ত্র করছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

You cannot copy content of this page

আলমডাঙ্গা উপজেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারের অভিযোগ

আপলোড টাইম : ০২:৪৮:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জানুয়ারী ২০১৭

sdfsd

আলমডাঙ্গা অফিস: গতকাল আলমডাঙ্গা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার আব্দুল কুদ্দুস লিখিত অভিযোপত্রে জানান, আমার নামে কতিপয় কুচক্রিমহল ২৫১ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ স¤॥^লিত ফটোকপি বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে বিতরণ করছে। সেখানে অভিযোগপত্রে আমার জাল সাক্ষর আছে। বিষয়টি নিয়ে তিনি এই প্রতিবেদককে জানান, গত ২৬-০৭-২০১১ ইং তারিখে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল কর্তৃক ৭ পাতার একটি অভিযোগপত্র আলমডাঙ্গা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কান্সিলে আসে ওই অভিযোগপত্রে ২৫১ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাই বাছায় করতে বলা হয়েছিল। এর প্রেক্ষিতে আমি তৎকালীন কমান্ডার হিসাবে কমান্ডের সকল সদস্যদের নিয়ে যাচাই বাছায় করে উল্লেখিত ২৫১ জন মুক্তিযোদ্ধার সকল কাগজপত্র বৈধ্য পাই যে কারনে সেসময় তাদের কাগজপত্র বৈধ্য আছে মর্মে কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের মহাসচিব জনাব এমদাদ হোসেন মতিন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা খন্দকার নুরুল ইসলাম বরাবর প্রেরণ করি। কিন্তু দুঃখের সাথে জানাচ্ছি কতিপয় ব্যক্তির হঠাৎ দীর্ঘদিন পর সেই ২৫১জন মুক্তিযোদ্ধার তালিকা স¤॥^লিত কপিতে আমার অভিযোগপত্রে সাক্ষর আছে মর্মে বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে বিতরণ করছে। যার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। ইহা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। কারণ আমি নিজে কোন অভিযোগ করি নাই। এছাড়াও সাবেক কামান্ডার আব্দুল কুদ্দুস জানান, আলমডাঙ্গা উপজেলায় কোন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা নেই। কতিপয় ব্যক্তি আমার সুনাম ক্ষুন্ন করতে এ ধরনের ষড়যন্ত্র করছে।