ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

২০ লাখ অ্যাকাউন্ট ব্যান করেছে হোয়াটসঅ্যাপ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৭:৪৮:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১
  • / ৭ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক:
গত আগস্টে ২০ লাখের বেশি অ্যাকাউন্ট ব্যান করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। মাসিক অগ্রগতির প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আগস্টে হোয়্যাটসঅ্যাপের কাছে ৪২০টি রিপোর্ট জমা পড়েছিল। অ্যাকাউন্ট সাপোর্টের জন্য ১০৫টি রিপোর্ট, অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করার জন্য ২২২টি রিপোর্ট, অন্যান্য সহায়তার জন্য ৩৪টি রিপোর্ট, প্রোডাক্ট সাপোর্টের জন্য ৪২টি রিপোর্ট এবং সুরক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ের জন্য ১৭টি রিপোর্ট জমা পড়েছিল হোয়্যাটসঅ্যাপের কাছে। ওই সকল রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে হোয়াটসঅ্যাপ ৪১টি অ্যাকাউন্টের ওপর রেমিডিয়াল অ্যাকশন নিয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, ব্যবহারকারীর সেফটি রিপোর্টে সব অভিযোগের বিস্তারিত বিবরণ থাকে। সেই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে কি কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে সেই বিষয়েও উল্লেখ থাকে। এই প্রসঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘এই ইউজার-সেফটি রিপোর্টে ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত অভিযোগের বিবরণ রয়েছে এবং সে জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হোয়াটসঅ্যাপ এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এটি আমাদের প্ল্যাটফর্মের অপব্যবহারের মোকাবেলায় হোয়াটসঅ্যাপের নিজস্ব প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ। আমাদের মূল লক্ষ্য হল অ্যাকাউন্টগুলোকে ক্ষতিকারক বা অবাঞ্ছিত মেসেজ পাঠানো থেকে বিরত রাখা। তাই যে সকল অ্যাকাউন্টগুলো থেকে এই ধরনের মেসেজ পাঠানো হয়, সেগুলোর বিরুদ্ধে অতীতেও কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও নেওয়া হবে।’ এমনিতে বিশ্বজুড়ে মাসে ৮০ লাখের মতো হোয়্যাটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। ৯৫ শতাংশ ক্ষেত্রেই অনুমোদনহীন স্প্যাম মেসেজ পাঠানোর কারণে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে আগেই জানিয়েছিল হোয়্যাটসঅ্যাপ।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

২০ লাখ অ্যাকাউন্ট ব্যান করেছে হোয়াটসঅ্যাপ

আপলোড টাইম : ০৭:৪৮:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১

প্রযুক্তি ডেস্ক:
গত আগস্টে ২০ লাখের বেশি অ্যাকাউন্ট ব্যান করেছে হোয়াটসঅ্যাপ। মাসিক অগ্রগতির প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আগস্টে হোয়্যাটসঅ্যাপের কাছে ৪২০টি রিপোর্ট জমা পড়েছিল। অ্যাকাউন্ট সাপোর্টের জন্য ১০৫টি রিপোর্ট, অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করার জন্য ২২২টি রিপোর্ট, অন্যান্য সহায়তার জন্য ৩৪টি রিপোর্ট, প্রোডাক্ট সাপোর্টের জন্য ৪২টি রিপোর্ট এবং সুরক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ের জন্য ১৭টি রিপোর্ট জমা পড়েছিল হোয়্যাটসঅ্যাপের কাছে। ওই সকল রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে হোয়াটসঅ্যাপ ৪১টি অ্যাকাউন্টের ওপর রেমিডিয়াল অ্যাকশন নিয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপ জানিয়েছে, ব্যবহারকারীর সেফটি রিপোর্টে সব অভিযোগের বিস্তারিত বিবরণ থাকে। সেই সঙ্গে প্রাতিষ্ঠানিক ভাবে কি কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে সেই বিষয়েও উল্লেখ থাকে। এই প্রসঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘এই ইউজার-সেফটি রিপোর্টে ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত অভিযোগের বিবরণ রয়েছে এবং সে জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হোয়াটসঅ্যাপ এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এটি আমাদের প্ল্যাটফর্মের অপব্যবহারের মোকাবেলায় হোয়াটসঅ্যাপের নিজস্ব প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ। আমাদের মূল লক্ষ্য হল অ্যাকাউন্টগুলোকে ক্ষতিকারক বা অবাঞ্ছিত মেসেজ পাঠানো থেকে বিরত রাখা। তাই যে সকল অ্যাকাউন্টগুলো থেকে এই ধরনের মেসেজ পাঠানো হয়, সেগুলোর বিরুদ্ধে অতীতেও কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও নেওয়া হবে।’ এমনিতে বিশ্বজুড়ে মাসে ৮০ লাখের মতো হোয়্যাটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। ৯৫ শতাংশ ক্ষেত্রেই অনুমোদনহীন স্প্যাম মেসেজ পাঠানোর কারণে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে আগেই জানিয়েছিল হোয়্যাটসঅ্যাপ।