ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

হাসপাতালে জরুরি বিভাগ রোগীশূন্য

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:২২:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ২৬২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে সকাল থেকে সারা দিন সাধারণত শত শত রোগীর ভিড় থাকলেও কয়েক দিন যাবৎ রোগীর উপস্থিতি অনেক কম। রোগী কম থাকায় ব্যস্ততা ছিল না চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। জরুরি বিভাগও ছিল প্রায় রোগীশূন্য।
হাসপাতালে কয়েক দিন আগেও সারাক্ষণ জরুরি বিভাগে রোগীর ভিড় লেগেই থাকতো। রোগীদের সামলাতে হিমশিম খেতে হতো চিকিৎসকদের। তবে গতকাল বুধবার ছিল ভিন্ন চিত্র। সরজমিনে দেখা গেছে রোগী কম থাকায় চিকিৎসক ও হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খোশ মেজাজে গল্প করে সময় কাটাতে। বহির্বিভাগেও ছিল একই অবস্থা। কয়েকদিন আগেও বহির্বিভাগে রোগীর সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যেত। তবে গতকাল মাত্র সাড়ে তিন শ রোগী বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, আবহাওয়া শুষ্ক থাকার কারণে রোগীর সংখ্যা কম। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সোহানা আহমেদ বলেন, কয়েক দিন ধরে রোগীর সংখ্যা কম। সকালে রোগী এলেও বেশীর ভাগ সময়ই রোগীশূন্য ছিল জরুরি বিভাগ।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডাক্তার শামীম কবির জানান, নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ায় সাধারণত মানুষের রোগবালাই কম হয়। এ সময় ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগগুলো কম হয়ে থাকে। তবে শীত বেশি পড়লে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়বে বলে তিনি জানান।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

হাসপাতালে জরুরি বিভাগ রোগীশূন্য

আপলোড টাইম : ১০:২২:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে সকাল থেকে সারা দিন সাধারণত শত শত রোগীর ভিড় থাকলেও কয়েক দিন যাবৎ রোগীর উপস্থিতি অনেক কম। রোগী কম থাকায় ব্যস্ততা ছিল না চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের। জরুরি বিভাগও ছিল প্রায় রোগীশূন্য।
হাসপাতালে কয়েক দিন আগেও সারাক্ষণ জরুরি বিভাগে রোগীর ভিড় লেগেই থাকতো। রোগীদের সামলাতে হিমশিম খেতে হতো চিকিৎসকদের। তবে গতকাল বুধবার ছিল ভিন্ন চিত্র। সরজমিনে দেখা গেছে রোগী কম থাকায় চিকিৎসক ও হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খোশ মেজাজে গল্প করে সময় কাটাতে। বহির্বিভাগেও ছিল একই অবস্থা। কয়েকদিন আগেও বহির্বিভাগে রোগীর সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে যেত। তবে গতকাল মাত্র সাড়ে তিন শ রোগী বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, আবহাওয়া শুষ্ক থাকার কারণে রোগীর সংখ্যা কম। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সোহানা আহমেদ বলেন, কয়েক দিন ধরে রোগীর সংখ্যা কম। সকালে রোগী এলেও বেশীর ভাগ সময়ই রোগীশূন্য ছিল জরুরি বিভাগ।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ডাক্তার শামীম কবির জানান, নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়ায় সাধারণত মানুষের রোগবালাই কম হয়। এ সময় ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগগুলো কম হয়ে থাকে। তবে শীত বেশি পড়লে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়বে বলে তিনি জানান।