ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

স্থলবন্দরের অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধায় সন্তোষ প্রকাশ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:২৭:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৯২ বার পড়া হয়েছে

দর্শনা ও জীবননগর স্থলবন্দর পরিদর্শনে অতিরিক্ত সচিব কে এম তরিকুল ইসলাম
দর্শনা অফিস/জীবননগর অফিস:
দর্শনা ও জীবননগর স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান অতিরিক্ত সচিব কে এম তরিকুল ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে দর্শনার জয়নগর নোম্যান্সল্যান্ড এলাকায় স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন তিনি। পরিদর্শনকালে স্থলবন্দরের যা যা প্রয়োজন, সবকিছু বিদ্যমান থাকায় অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধায় সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
পরিদর্শনকালে তাঁর সফরসঙ্গী ছিলেন স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষেরচেয়ারম্যান অতিরিক্ত সচিব কে এম তরিকুল ইসলামের একান্ত সচিব প্রকৌশলী হাসান আলী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলী মুনছুর বাবু, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলারা রহমান, দর্শনা পৌরসভার মেয়র মতিয়ার রহমান, সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আতিয়ার রহমান হাবু, দর্শনা নাগরিক কমিটির সদস্যসচিব গোলাম ফারুক আরিফ, সাংবাদিক রেজাউল করিম লিটনসহ স্থানীয়রা।
অপর দিকে, একই দিন বেলা দুইটার দিকে জীবননগরে প্রস্তাবিত দৌলৎগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দরের অবকাঠামোসহ সার্বিক বিষয় পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলাম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু রাসেল, জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজি হাফিজুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মুনিম লিংকন, জীবননগর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মোতুর্জা, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, জীবননগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু মো. আ. লতিফ অমল, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ঈশা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়েসা সুলতানা লাকী, মনোহরপুর ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন, বাঁকা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের প্রধান, হাজি আ. মালেক মোল্লা, জাকির হোসেন বিশ্বাসসহ দৌলৎগঞ্জ স্থলবন্দর বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যরা।
এ সময় বাংলাদেশ স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলাম বলেন, দেশের ২৪টি স্থলবন্দরের গেজেট আছে, জীবননগর দৌলৎগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দর তারমধ্যে অন্যতম একটি। এছাড়া স্থলবন্দরের যে সমস্থ অবকাঠামো থাকা প্রয়োজন, তার সবকিছুই আছে এবং এখান দিয়ে স্থলবন্দর চালু হলে ব্যবসায়ীরা লাভবান এবং এলাকার বেকারদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। তবে পর্যায়ক্রমে দৌলৎগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দরটি চালু হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

স্থলবন্দরের অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধায় সন্তোষ প্রকাশ

আপলোড টাইম : ০৯:২৭:১৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১

দর্শনা ও জীবননগর স্থলবন্দর পরিদর্শনে অতিরিক্ত সচিব কে এম তরিকুল ইসলাম
দর্শনা অফিস/জীবননগর অফিস:
দর্শনা ও জীবননগর স্থলবন্দর পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান অতিরিক্ত সচিব কে এম তরিকুল ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে দর্শনার জয়নগর নোম্যান্সল্যান্ড এলাকায় স্থলবন্দর পরিদর্শন করেন তিনি। পরিদর্শনকালে স্থলবন্দরের যা যা প্রয়োজন, সবকিছু বিদ্যমান থাকায় অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধায় সন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
পরিদর্শনকালে তাঁর সফরসঙ্গী ছিলেন স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষেরচেয়ারম্যান অতিরিক্ত সচিব কে এম তরিকুল ইসলামের একান্ত সচিব প্রকৌশলী হাসান আলী। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলী মুনছুর বাবু, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলারা রহমান, দর্শনা পৌরসভার মেয়র মতিয়ার রহমান, সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আতিয়ার রহমান হাবু, দর্শনা নাগরিক কমিটির সদস্যসচিব গোলাম ফারুক আরিফ, সাংবাদিক রেজাউল করিম লিটনসহ স্থানীয়রা।
অপর দিকে, একই দিন বেলা দুইটার দিকে জীবননগরে প্রস্তাবিত দৌলৎগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দরের অবকাঠামোসহ সার্বিক বিষয় পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলাম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আবু রাসেল, জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাজি হাফিজুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম মুনিম লিংকন, জীবননগর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মোতুর্জা, সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম, জীবননগর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু মো. আ. লতিফ অমল, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম ঈশা, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়েসা সুলতানা লাকী, মনোহরপুর ইউপি চেয়ারম্যান সোহরাব হোসেন, বাঁকা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল কাদের প্রধান, হাজি আ. মালেক মোল্লা, জাকির হোসেন বিশ্বাসসহ দৌলৎগঞ্জ স্থলবন্দর বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যরা।
এ সময় বাংলাদেশ স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলাম বলেন, দেশের ২৪টি স্থলবন্দরের গেজেট আছে, জীবননগর দৌলৎগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দর তারমধ্যে অন্যতম একটি। এছাড়া স্থলবন্দরের যে সমস্থ অবকাঠামো থাকা প্রয়োজন, তার সবকিছুই আছে এবং এখান দিয়ে স্থলবন্দর চালু হলে ব্যবসায়ীরা লাভবান এবং এলাকার বেকারদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। তবে পর্যায়ক্রমে দৌলৎগঞ্জ-মাজদিয়া স্থলবন্দরটি চালু হবে।