ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সুশান্তের বাড়ি হবে জাদুঘর, টাকায় হবে ফাউন্ডেশন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:০৬:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ জুন ২০২০
  • / ১৫৯ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন ডেস্ক:
সুশান্ত সিং রাজপুত রাতের আকাশের তারাদের খুব ভালোবাসতেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা টেলিস্কোপে চোখ রেখে তারা দেখতেন। মহাকাশ, মহাবিশ্ব আর সীমাহীন আকাশ নিয়ে তুমুল আগ্রহের কারণেই কি না, সময়ের আগেই তারা হয়ে ভেসে গেলেন অনন্তে, সীমাহীনে। মৃত্যুর ১৩ দিনের মাথায় এল সুশান্তের পরিবারের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি। এখানে বলা হয়েছে, সুশান্তের বাড়িকে তাঁর স্মৃতি জাদুঘর বানিয়ে ভক্তদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। সুশান্তের অর্থ খরচ হবে সিনেমা, বিজ্ঞান ও ক্রীড়া বিভাগের তরুণ মেধাবীদের সাহায্যের জন্য, যে বিষয়গুলো সুশান্তকে সবচেয়ে বেশি টানত। এভাবেই সুশান্তের পরিবার সুশান্তকে বাঁচিয়ে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিবৃতি শুরু হয়েছে এভাবে, ‘চিরবিদায় সুশান্ত। এই মানুষটা সারা বিশ্বের কাছে ছিল তারকা-সুশান্ত, আর আমাদের কাছে ছিল কেবলই গুলশান। সে ছিল মুক্ত এক হৃদয়। মানুষের সঙ্গে কথা বলতে ভালোবাসত, আর ছিল অবিশ্বাস্য মেধাবী। রাস্তার ধূলিকণা থেকে পৃথিবীর বাইরের ওই মহাবিশ্ব, সমস্ত বিষয়ে তার তুমুল আগ্রহ। সে বিরতিহীনভাবে স্বপ্ন বুনতে ভালোবাসত। তার ছিল এক সিংহের হৃদয়। হাসিতে তার এতটুকু কার্পণ্য ছিল না। উদারভাবে মন খুলে হাসত। সে আমাদের পরিবারের গর্ব আর অনুপ্রেরণা। তার সবচেয়ে প্রিয় ছিল টেলিস্কোপ। সেই টেলিস্কোপে চোখ রেখে সে দূর আকাশের নক্ষত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক করত। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পেরিয়ে যেত, তারাদের দেখা শেষ হতো না তার।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

সুশান্তের বাড়ি হবে জাদুঘর, টাকায় হবে ফাউন্ডেশন

আপলোড টাইম : ০৯:০৬:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ জুন ২০২০

বিনোদন ডেস্ক:
সুশান্ত সিং রাজপুত রাতের আকাশের তারাদের খুব ভালোবাসতেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা টেলিস্কোপে চোখ রেখে তারা দেখতেন। মহাকাশ, মহাবিশ্ব আর সীমাহীন আকাশ নিয়ে তুমুল আগ্রহের কারণেই কি না, সময়ের আগেই তারা হয়ে ভেসে গেলেন অনন্তে, সীমাহীনে। মৃত্যুর ১৩ দিনের মাথায় এল সুশান্তের পরিবারের আনুষ্ঠানিক বিবৃতি। এখানে বলা হয়েছে, সুশান্তের বাড়িকে তাঁর স্মৃতি জাদুঘর বানিয়ে ভক্তদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। সুশান্তের অর্থ খরচ হবে সিনেমা, বিজ্ঞান ও ক্রীড়া বিভাগের তরুণ মেধাবীদের সাহায্যের জন্য, যে বিষয়গুলো সুশান্তকে সবচেয়ে বেশি টানত। এভাবেই সুশান্তের পরিবার সুশান্তকে বাঁচিয়ে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিবৃতি শুরু হয়েছে এভাবে, ‘চিরবিদায় সুশান্ত। এই মানুষটা সারা বিশ্বের কাছে ছিল তারকা-সুশান্ত, আর আমাদের কাছে ছিল কেবলই গুলশান। সে ছিল মুক্ত এক হৃদয়। মানুষের সঙ্গে কথা বলতে ভালোবাসত, আর ছিল অবিশ্বাস্য মেধাবী। রাস্তার ধূলিকণা থেকে পৃথিবীর বাইরের ওই মহাবিশ্ব, সমস্ত বিষয়ে তার তুমুল আগ্রহ। সে বিরতিহীনভাবে স্বপ্ন বুনতে ভালোবাসত। তার ছিল এক সিংহের হৃদয়। হাসিতে তার এতটুকু কার্পণ্য ছিল না। উদারভাবে মন খুলে হাসত। সে আমাদের পরিবারের গর্ব আর অনুপ্রেরণা। তার সবচেয়ে প্রিয় ছিল টেলিস্কোপ। সেই টেলিস্কোপে চোখ রেখে সে দূর আকাশের নক্ষত্রদের সঙ্গে সম্পর্ক করত। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পেরিয়ে যেত, তারাদের দেখা শেষ হতো না তার।’