ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সাবধান!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:৫১:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০১৭
  • / ৩৭১ বার পড়া হয়েছে

index

সাবধান! লটারির নামে প্রতারক চক্র সক্রিয়
আলমডাঙ্গায় প্রতারকের খপ্পরে পড়ে বিপাকে এক মহিলা ও বিকাশ এজেন্ট
আলমডাঙ্গা অফিস: লটারির নামে প্রতারক চক্র আবারো সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা মোটা অংকের অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। তাদের জালে ফাসানো হচ্ছে গ্রাম শহরের সহজ সরল মানুষদের। এমনই এক প্রতারণার শিকার হয়েছে আলমডাঙ্গা কালিদাসপুর উত্তরপাড়ার জামির আলীর কন্যা মুসলিমা খাতুন। সেইসাথে মুসলিমার কথা মত তার দেওয়া বিকাশ নম্বরে সরল বিশ্বাসে টাকা বিকাশ করে বিপাকে পড়েছেন এক নতুন বিকাশ এজেন্ট বাদশা।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, কালিদাসপুর উত্তরপাড়ার জামির আলীর কন্যা মুসলিমা খাতুনকে একটি মোবাইল নম্বর থেকে জানানো হয় সে লটারীতে ১৭লাখ ৫৫ হাজার টাকা পেয়েছে। তবে তাকে এই টাকা পেতে ১৬ হাজার ১৫০ টাকা বিকাশ করতে হবে। এতগুলো টাকা লটারিতে পাবার সংবাদ পেয়ে সরল বিশ্বাসে প্রতারকের কথা মত বিকাশ করতে ছুটে আসে আলমডাঙ্গা হাইরোডের নতুন বিকাশ ব্যবসায়ী বাদশার মোবাইল সেন্টারে। সেখানে মুসলিমা (০১৭৯০২৪০৬০৯) একটি নম্বর দিয়ে ১ হাজার ১শ’ ৫০ টাকা বিকাশ করে। পরে আরো ১৫ হাজার টাকা বিকাশ করতে বললে বাদশা তা করে দেয়। বিকাশে টাকা পাঠানোর পর বিকাশ এজেন্ট বিকাশের টাকা চাইলে তখন মুসলিমা তার কাছে টাকা নেই বললে এজেন্টের পীড়াপীড়ির এক পর্যায়ে লটারির টাকা পেলে বিকাশের টাকা পরিশোধ করে দেবে বলে জানায়। এই নিয়ে উভয়ের মধ্যে বচসার এক পর্যায়ে তাদেরকে আলমডাঙ্গা থানায় নেয়া হয়।
প্রতারিত মহিলার টাকা পরিশোধের সঙ্গতি না থাকায় বিকাশ করে মহা-বিপাকে পড়েছে নতুন বিকাশ ব্যবসায়ী বাদশা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

সাবধান!

আপলোড টাইম : ০৪:৫১:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০১৭

index

সাবধান! লটারির নামে প্রতারক চক্র সক্রিয়
আলমডাঙ্গায় প্রতারকের খপ্পরে পড়ে বিপাকে এক মহিলা ও বিকাশ এজেন্ট
আলমডাঙ্গা অফিস: লটারির নামে প্রতারক চক্র আবারো সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা মোটা অংকের অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। তাদের জালে ফাসানো হচ্ছে গ্রাম শহরের সহজ সরল মানুষদের। এমনই এক প্রতারণার শিকার হয়েছে আলমডাঙ্গা কালিদাসপুর উত্তরপাড়ার জামির আলীর কন্যা মুসলিমা খাতুন। সেইসাথে মুসলিমার কথা মত তার দেওয়া বিকাশ নম্বরে সরল বিশ্বাসে টাকা বিকাশ করে বিপাকে পড়েছেন এক নতুন বিকাশ এজেন্ট বাদশা।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, কালিদাসপুর উত্তরপাড়ার জামির আলীর কন্যা মুসলিমা খাতুনকে একটি মোবাইল নম্বর থেকে জানানো হয় সে লটারীতে ১৭লাখ ৫৫ হাজার টাকা পেয়েছে। তবে তাকে এই টাকা পেতে ১৬ হাজার ১৫০ টাকা বিকাশ করতে হবে। এতগুলো টাকা লটারিতে পাবার সংবাদ পেয়ে সরল বিশ্বাসে প্রতারকের কথা মত বিকাশ করতে ছুটে আসে আলমডাঙ্গা হাইরোডের নতুন বিকাশ ব্যবসায়ী বাদশার মোবাইল সেন্টারে। সেখানে মুসলিমা (০১৭৯০২৪০৬০৯) একটি নম্বর দিয়ে ১ হাজার ১শ’ ৫০ টাকা বিকাশ করে। পরে আরো ১৫ হাজার টাকা বিকাশ করতে বললে বাদশা তা করে দেয়। বিকাশে টাকা পাঠানোর পর বিকাশ এজেন্ট বিকাশের টাকা চাইলে তখন মুসলিমা তার কাছে টাকা নেই বললে এজেন্টের পীড়াপীড়ির এক পর্যায়ে লটারির টাকা পেলে বিকাশের টাকা পরিশোধ করে দেবে বলে জানায়। এই নিয়ে উভয়ের মধ্যে বচসার এক পর্যায়ে তাদেরকে আলমডাঙ্গা থানায় নেয়া হয়।
প্রতারিত মহিলার টাকা পরিশোধের সঙ্গতি না থাকায় বিকাশ করে মহা-বিপাকে পড়েছে নতুন বিকাশ ব্যবসায়ী বাদশা।