ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শোকাবহ জেলহত্যা দিবস আজ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:৪৮:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ নভেম্বর ২০১৮
  • / ২৯৩ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: আজ ৩রা নভেম্বর। শোকাবহ জেলহত্যা দিবস। বাঙালি জাতির জীবনে এক কলঙ্কময় দিন। ১৯৭৫ সালের এইদিনে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন রাজনৈতিক সহচর ও মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী জাতীয় চার নেতা স্বাধীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবর্তমানে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালনকারী উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ, অর্থমন্ত্রী এম. মুনসুর আলী, খাদ্য ও ত্রাণমন্ত্রী এএইচএম কামরুজ্জামানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কাল রাত্রিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার পর কারান্তরালে এই জাতীয় চার নেতাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করা হয়। জাতিয় চার নেতাকে হত্যার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ও চেতনাকে নির্মূল করা। কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ সুদীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম আর আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর খুনিচক্র এবং তাদের হত্যার রাজনীতিকে পরাজিত করেছে। এবারে জেলহত্যা দিবসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার- বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

শোকাবহ জেলহত্যা দিবস আজ

আপলোড টাইম : ১১:৪৮:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩ নভেম্বর ২০১৮

ডেস্ক রিপোর্ট: আজ ৩রা নভেম্বর। শোকাবহ জেলহত্যা দিবস। বাঙালি জাতির জীবনে এক কলঙ্কময় দিন। ১৯৭৫ সালের এইদিনে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজীবন রাজনৈতিক সহচর ও মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী জাতীয় চার নেতা স্বাধীন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রেসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবর্তমানে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালনকারী উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ, অর্থমন্ত্রী এম. মুনসুর আলী, খাদ্য ও ত্রাণমন্ত্রী এএইচএম কামরুজ্জামানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কাল রাত্রিতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার পর কারান্তরালে এই জাতীয় চার নেতাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করা হয়। জাতিয় চার নেতাকে হত্যার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ও চেতনাকে নির্মূল করা। কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ সুদীর্ঘ লড়াই-সংগ্রাম আর আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর খুনিচক্র এবং তাদের হত্যার রাজনীতিকে পরাজিত করেছে। এবারে জেলহত্যা দিবসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অঙ্গীকার- বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবার।