ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শুধু চিকিৎসা সেবায় নয়; এবার জনসেবায় ডা. মেহেদীর আত্মনিয়োগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:৫২:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ জুন ২০১৮
  • / ৬৬৫ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা জেলার আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার ব্রত
এসএম শাফায়েত: শুধু চিকিৎসা সেবায় নয়; জনসেবায় আত্মনিয়োগ করে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তের সাথে যুক্ত হওয়াটাও জরুরী। বাংলাদেশের অন্যতম অবহেলিত ও উন্নয়ন বঞ্চিত জেলা চুয়াডাঙ্গা। এ জেলার মানুষের মধ্যে অধিকাংশই দারিদ্রসীমার নিচে বাস করেন। সে কারণে এলাকার মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করার প্রধান লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী। জেলার মানুষকে সাথে নিয়ে নির্বাচনী এলাকাসহ সমগ্র চুয়াডাঙ্গার আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার কথা ভাবছেন তিনি। তাই তিনি আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্তি সাপেক্ষে অংশ নিতে চান আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন দৌঁড়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকায় তিনি অন্যতম। চুয়াডাঙ্গা-১ (চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা উপজেলা) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তালিকায় সর্বাগ্রে নাম এসেছে দেশবরেণ্য চিকিৎসক, বিশিষ্ট অর্থোপেডিক সার্জন, চুয়াডাঙ্গা জেলার কৃতি সন্তান, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক, সৎ ও নির্ভিক জননেতা প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদীর।
এক সম্ভ্রান্ত ও রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান প্রফেসর ডা. মেহেদী। তিনি একজন সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও সর্বাধিক জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। চুয়াডাঙ্গা-১ নির্বাচনী এলাকাকে দীর্ঘদিনের অবহেলা থেকে মুক্ত করার প্রত্যয় নিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান তিনি। শুধু নির্বাচনের প্রয়োজনে নয়, জীবনের শুরু থেকেই শুরু থেকেই তিনি এলাকার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জে মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করে বিনামূল্যে হতদরিদ্র মানুষের স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছেন তিনি। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিজ এলাকায় এনে ব্যবস্থাপত্র প্রদানের পাশাপাশি বিনামূল্যে প্রয়োজনীয় সেবা দিয়েছেন এবং এখনও দিচ্ছেন। তিনি মানবকল্যাণে একমাত্র পুত্র ব্যারিস্টার মূনীর তানভীর ঈ. মাহবুব তথা ব্যারিস্টার তানভীরকে সাথে নিয়ে গ্রামের পর গ্রাম ঘুরছেন জনসেবার ব্রত নিয়ে।
ডা. মেহেদীর মতে, নানা ক্ষেত্রে যেমন সুনাম রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার। তেমনি দেশের অন্যতম অবহেলিত ও উন্নয়ন বঞ্চিত জেলা এটি। এ জেলার মানুষের মধ্যে অধিকাংশই দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করেন।
তিনি বলেন, দারিদ্রতা মোকাবিলায় আমার প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হবে এলাকার মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করা। এলাকার মানুষেকে সাথে নিয়ে নির্বাচনী এলাকাসহ সমগ্র চুয়াডাঙ্গা জেলার আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চাই। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় যদি বলি, তাহলে বলতে হয় ‘মোর নাম এই বলে খ্যাত হোক, আমি তোমাদেরই লোক’।
প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী চুয়াডাঙ্গা জেলার বিজ্ঞান শিক্ষা ও শিল্প বিস্তারের মাধ্যমে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটাতে চান। তিনি শেখ হাসিনার নির্দেশ মোতাবেক বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, কৃষি ভিত্তিক শিল্পাঞ্চল, মেডিক্যাল কলেজ, প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ডিপ্লোমা স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ গড়ে তুলতে চান চুয়াডাঙ্গা জেলায়। তিনি সৃজনশীল কর্মের মাধ্যমে এই জেলায় বেকারত্ব ও দারিদ্রতাকে শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে চান। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান’র সোনার বাংলা এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে বদ্ধ পরিকর তিনি।
প্রফেসর ডা. মেহেদীর আহ্বান, ‘আসুন আমরা সবাই নৌকায় ভোট দিয়ে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি এবং মধ্যম আয়ের দেশ থেকে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে উন্নত দেশে রূপান্তর করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি।’
দেশবরেণ্য চিকিৎসক প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার তালতলার মরহুম মোরাদ হোসেন ও মরহুমা হাজেরা মোরাদ দম্পতির পুত্র। তাঁর বাবা চুয়াডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাতা চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সর্বজন শ্রদ্ধেয় প্রফেসর ডা. মেহেদী চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক। তার অতীত রাজনৈতিক অবস্থানও বেশ উজ্জল। তিনি ছাত্র জীবনে চুয়াডাঙ্গা মহাকুমা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চুয়াডাঙ্গা কলেজ ছাত্র সংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পেশাগত জীবনেও ডা. মেহেদী অত্যন্ত সফল মানুষ। দেশের নামকরা আর হাতেগোনা চিকিৎসকদের একজন তিনি। তিনি সর্বশেষ অবসর গ্রহনের আগে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। বর্তমানে বিএমএ’র কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও কাউন্সিলর এবং স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) এর আজীবন সদস্য। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃত্বে রয়েছেন। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য- মাদার তেরেসা মেমোরিয়াল সোসাইটি বাংলাদেশ, জননেত্রী শেখ হাসিনা গবেষণা পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা সমাজ কল্যাণ ফাউ-েশন, প্লাজমা ফাউ-েশন, বাংলাদেশ-ভারত সম্প্রীতি পরিষদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ ও বাংলাদেশ পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন ইত্যাদি সংগঠনের সভাপতি বা প্রধান পৃষ্ঠপোষক। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নেওয়া একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাও ডা. মেহেদী। পেশাগত ও ব্যক্তিগত জীবনে অত্যন্ত সফল মানুষ। কর্মই যাঁর ব্যাক্তি পরিচয়, স্বীকৃতি তাঁর প্রাপ্য। এ কারণে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ একাধিকবার জাতীয় ও আন্তজার্তিক পর্যায়ে সম্মাননা পেয়েছেন প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী। এরমধ্যে মাদার তেরেসা শান্তি পুরস্কার, নেলসন ম্যান্ডেলা শান্তি পুরস্কার, আমেরিকান স্বাধীনতা পুরস্কার, রেনেসাঁ সামাজিক ও শান্তি পুরস্কার, ভারত-বাংলাদেশ শান্তি পুরস্কার উল্লেখযোগ্য। প্রফেসর ডা. মেহেদী চুয়াডাঙ্গা জেলার আর্থ সামজিক উন্নয়নকামী জেলাবাসীকে সাথে নিয়ে সকল বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে চান।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

শুধু চিকিৎসা সেবায় নয়; এবার জনসেবায় ডা. মেহেদীর আত্মনিয়োগ

আপলোড টাইম : ১২:৫২:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ জুন ২০১৮

চুয়াডাঙ্গা জেলার আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার ব্রত
এসএম শাফায়েত: শুধু চিকিৎসা সেবায় নয়; জনসেবায় আত্মনিয়োগ করে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্তের সাথে যুক্ত হওয়াটাও জরুরী। বাংলাদেশের অন্যতম অবহেলিত ও উন্নয়ন বঞ্চিত জেলা চুয়াডাঙ্গা। এ জেলার মানুষের মধ্যে অধিকাংশই দারিদ্রসীমার নিচে বাস করেন। সে কারণে এলাকার মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করার প্রধান লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী। জেলার মানুষকে সাথে নিয়ে নির্বাচনী এলাকাসহ সমগ্র চুয়াডাঙ্গার আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখার কথা ভাবছেন তিনি। তাই তিনি আওয়ামী লীগ দলীয় মনোনয়ন প্রাপ্তি সাপেক্ষে অংশ নিতে চান আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন দৌঁড়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকায় তিনি অন্যতম। চুয়াডাঙ্গা-১ (চুয়াডাঙ্গা সদর ও আলমডাঙ্গা উপজেলা) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের তালিকায় সর্বাগ্রে নাম এসেছে দেশবরেণ্য চিকিৎসক, বিশিষ্ট অর্থোপেডিক সার্জন, চুয়াডাঙ্গা জেলার কৃতি সন্তান, চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক, সৎ ও নির্ভিক জননেতা প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদীর।
এক সম্ভ্রান্ত ও রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান প্রফেসর ডা. মেহেদী। তিনি একজন সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও সর্বাধিক জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। চুয়াডাঙ্গা-১ নির্বাচনী এলাকাকে দীর্ঘদিনের অবহেলা থেকে মুক্ত করার প্রত্যয় নিয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান তিনি। শুধু নির্বাচনের প্রয়োজনে নয়, জীবনের শুরু থেকেই শুরু থেকেই তিনি এলাকার বিভিন্ন গ্রাম-গঞ্জে মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করে বিনামূল্যে হতদরিদ্র মানুষের স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছেন তিনি। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিজ এলাকায় এনে ব্যবস্থাপত্র প্রদানের পাশাপাশি বিনামূল্যে প্রয়োজনীয় সেবা দিয়েছেন এবং এখনও দিচ্ছেন। তিনি মানবকল্যাণে একমাত্র পুত্র ব্যারিস্টার মূনীর তানভীর ঈ. মাহবুব তথা ব্যারিস্টার তানভীরকে সাথে নিয়ে গ্রামের পর গ্রাম ঘুরছেন জনসেবার ব্রত নিয়ে।
ডা. মেহেদীর মতে, নানা ক্ষেত্রে যেমন সুনাম রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার। তেমনি দেশের অন্যতম অবহেলিত ও উন্নয়ন বঞ্চিত জেলা এটি। এ জেলার মানুষের মধ্যে অধিকাংশই দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করেন।
তিনি বলেন, দারিদ্রতা মোকাবিলায় আমার প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হবে এলাকার মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য কাজ করা। এলাকার মানুষেকে সাথে নিয়ে নির্বাচনী এলাকাসহ সমগ্র চুয়াডাঙ্গা জেলার আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চাই। রবীন্দ্রনাথের ভাষায় যদি বলি, তাহলে বলতে হয় ‘মোর নাম এই বলে খ্যাত হোক, আমি তোমাদেরই লোক’।
প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী চুয়াডাঙ্গা জেলার বিজ্ঞান শিক্ষা ও শিল্প বিস্তারের মাধ্যমে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটাতে চান। তিনি শেখ হাসিনার নির্দেশ মোতাবেক বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, কৃষি ভিত্তিক শিল্পাঞ্চল, মেডিক্যাল কলেজ, প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ডিপ্লোমা স্বাস্থ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহ গড়ে তুলতে চান চুয়াডাঙ্গা জেলায়। তিনি সৃজনশীল কর্মের মাধ্যমে এই জেলায় বেকারত্ব ও দারিদ্রতাকে শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে চান। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান’র সোনার বাংলা এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে বদ্ধ পরিকর তিনি।
প্রফেসর ডা. মেহেদীর আহ্বান, ‘আসুন আমরা সবাই নৌকায় ভোট দিয়ে ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়ি এবং মধ্যম আয়ের দেশ থেকে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশকে উন্নত দেশে রূপান্তর করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি।’
দেশবরেণ্য চিকিৎসক প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার তালতলার মরহুম মোরাদ হোসেন ও মরহুমা হাজেরা মোরাদ দম্পতির পুত্র। তাঁর বাবা চুয়াডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মাতা চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা হিসেবে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সর্বজন শ্রদ্ধেয় প্রফেসর ডা. মেহেদী চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক। তার অতীত রাজনৈতিক অবস্থানও বেশ উজ্জল। তিনি ছাত্র জীবনে চুয়াডাঙ্গা মহাকুমা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও চুয়াডাঙ্গা কলেজ ছাত্র সংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। পেশাগত জীবনেও ডা. মেহেদী অত্যন্ত সফল মানুষ। দেশের নামকরা আর হাতেগোনা চিকিৎসকদের একজন তিনি। তিনি সর্বশেষ অবসর গ্রহনের আগে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক। বর্তমানে বিএমএ’র কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য ও কাউন্সিলর এবং স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) এর আজীবন সদস্য। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃত্বে রয়েছেন। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য- মাদার তেরেসা মেমোরিয়াল সোসাইটি বাংলাদেশ, জননেত্রী শেখ হাসিনা গবেষণা পরিষদ, মুক্তিযোদ্ধা সমাজ কল্যাণ ফাউ-েশন, প্লাজমা ফাউ-েশন, বাংলাদেশ-ভারত সম্প্রীতি পরিষদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ ও বাংলাদেশ পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন ইত্যাদি সংগঠনের সভাপতি বা প্রধান পৃষ্ঠপোষক। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নেওয়া একজন বীর মুক্তিযোদ্ধাও ডা. মেহেদী। পেশাগত ও ব্যক্তিগত জীবনে অত্যন্ত সফল মানুষ। কর্মই যাঁর ব্যাক্তি পরিচয়, স্বীকৃতি তাঁর প্রাপ্য। এ কারণে ভালো কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ একাধিকবার জাতীয় ও আন্তজার্তিক পর্যায়ে সম্মাননা পেয়েছেন প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী। এরমধ্যে মাদার তেরেসা শান্তি পুরস্কার, নেলসন ম্যান্ডেলা শান্তি পুরস্কার, আমেরিকান স্বাধীনতা পুরস্কার, রেনেসাঁ সামাজিক ও শান্তি পুরস্কার, ভারত-বাংলাদেশ শান্তি পুরস্কার উল্লেখযোগ্য। প্রফেসর ডা. মেহেদী চুয়াডাঙ্গা জেলার আর্থ সামজিক উন্নয়নকামী জেলাবাসীকে সাথে নিয়ে সকল বন্ধুর পথ পাড়ি দিতে চান।