ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শীর্তাত মানুষরে গায়ে কম্বল জড়য়িে স্বস্তরি পরশ এনে দলিনে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৩৭:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০১৭
  • / ৪৮০ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা গাড়াবাড়য়িা গ্রামরে হতদরদ্রিদরে ঘরে গভীর রাতে জলো প্রশাসক
নজিস্ব প্রতবিদেক: রাত সাড়ে ১০টা। গ্রামরে মানুষ ততক্ষণে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। তীব্র শীতে জবথবু মানুষদরে কষ্ট লাঘব করতে সংঘবদ্ধ হয়ে শীতবস্ত্র (কম্বল) নয়িে ছুটে চলছেনে একজন সুঠামদহেী ব্যাক্ত।ি ছন্নিমুল মানুষ, হতদরদ্রি, প্রতবিন্ধী, বয়বৃদ্ধ, দনিমজুর, পথচারীদরে দখো মাত্র পাজারো থকেে নমেে তাদরে গায়ে জড়য়িে দচ্ছিনে শীতবস্ত্র। সর্তীথদরে নয়িে এবার প্রবশে করলনে চুয়াডাঙ্গা সদররে গাঁড়াবাড়য়িা গ্রাম।ে আয়োজন করে নয়; কাঁদাপানি মাড়য়িে হতদরদ্রি শীর্তাত মানুষরে ঘরে ঘরে গয়িে শীতবস্ত্র গায়ে জড়য়িে দতিে দ্বীধাবোধ করনেনি তনি।ি এমন উদ্যোগ নয়িে তীব্র শীতরে কষ্ট থকেে শীর্তাত মানুষদরেকে রক্ষা করতে প্রথম র্পযায়ে সাড়ে ৭ হাজার শীতবস্ত্র (কম্বল) বতিরণে রাস্তায় নমেছেনে চুয়াডাঙ্গা জলো প্রশাসক জয়িাউদ্দীন আহমদে। গ্রামরে আবাল, বৃদ্ধা, বণতিা কবিা হাড়কাপানো শীতে মাটরি ঘরে ঘুময়িে থাকা সাধারণ মানুষ; সকলকে ডকেে ডকেে একটি করে কম্বল জড়য়িে দচ্ছিনে আর তার সুবধিা অসুবধিার কথা শুনছনে।
হঠাৎ ঘুম থকেে ডকেে তুলে তীব্র শীত লগেে থাকা শরীরে কম্বল জড়য়িে দতিইে বৃদ্ধা সামরিন ববিি বলে উঠলনে, ‘ওরে বাবা বঁেচে থাক, বঁেচে থাক। এই শতিরি মদ্দি আমাগরে কষ্ট বুজতি পরেে ঘরে ঘরে এসে কোম্বল দয়িে যাচ্চো; আল্লাহ তুমাগরে বাচি রাখুক। এট্টা কোম্বলরে জন্নি লম্বা লাইন দতিি হয়; আমি তো ভাবতইি পারনিি কউে কুনুদনি এরাম করে আমাগরে ঘরে এসে কোম্বল দি যাব।ে’
সাহরো বানু বললনে, ‘ঘুমি ছলিাম। উটে দকেি গায়রে উপর কোম্বল। প্রত্মে মনে করলাম স্পন দকেচ।ি পরে দকেি কী ডসিি সাহবে আমার উটুনরে পর আসচেে তাও আবার আমাগরে কোম্বল দতি।ি তুমার চাচা আর ছলেডোর নয়িে আমি পড়িরি পর থাক।ি কি গরম; কি শীত দু’টো শাড়ী দয়িে ঘরিে কষ্ট করে তার মদ্দইি থাকতি হয়। এট্টা কোম্বল খুব দরকার ছলি।’
এমন অনকেইে আছনে যাদরে ঘরে ঘরে শীতবস্ত্র (কম্বল) পৌছে দতিে জলো প্রশাসনরে সকল র্কমর্কতা-র্কমচারীদরে নয়িে মাঠে নমেছেনে জলো প্রশাসক জয়িাউদ্দীন আহমদে। গত পরশু বুধবার মধ্যরাতে জলো শহররে স্টশেন, হাসপাতাল থকেে শুরু করে বভিন্নি স্থানে শীতে গুটয়িে থাকা মানুষদরে শরীরে শীতবস্ত্র জড়য়িে দয়িে স্বস্তরি পরশ দখেছেনে তনি।ি ইতমিধ্যে চার উপজলো নর্বিাহী অফসিাররে মাধ্যমে শীতবস্ত্র বতিরণ শুরু করা হয়ছেে বলে জানা গছে।ে চলতি বছরইে আরো সাড়ে ১৩ হাজার শীতবস্ত্র বতিরণ করা হবে জানয়িে ধারাবাহকি ভাবে গোটা জলোজুড়ে এ ভাবইে সকল শীর্তাত মানুষদরে পাশে দাঁড়াতে উদাত্ত আহ্বান জানয়িছেনে জলো প্রশাসক।
চুয়াডাঙ্গা সদররে গাঁড়াবাড়য়িা গ্রামে শীতবস্ত্র বতিরণকালে উপস্থতি ছলিনে অতরিক্তি জলো প্রশাসক (র্সাবকি) মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, অতরিক্তি জলো প্রশাসক (রাজস্ব) মো. জসীম উদদীন, সহকারী কমশিনার ফখরুল ইসলামসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তর্বিগ ও গণমাধ্যম র্কমীরা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

শীর্তাত মানুষরে গায়ে কম্বল জড়য়িে স্বস্তরি পরশ এনে দলিনে

আপলোড টাইম : ১০:৩৭:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর ২০১৭

চুয়াডাঙ্গা গাড়াবাড়য়িা গ্রামরে হতদরদ্রিদরে ঘরে গভীর রাতে জলো প্রশাসক
নজিস্ব প্রতবিদেক: রাত সাড়ে ১০টা। গ্রামরে মানুষ ততক্ষণে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। তীব্র শীতে জবথবু মানুষদরে কষ্ট লাঘব করতে সংঘবদ্ধ হয়ে শীতবস্ত্র (কম্বল) নয়িে ছুটে চলছেনে একজন সুঠামদহেী ব্যাক্ত।ি ছন্নিমুল মানুষ, হতদরদ্রি, প্রতবিন্ধী, বয়বৃদ্ধ, দনিমজুর, পথচারীদরে দখো মাত্র পাজারো থকেে নমেে তাদরে গায়ে জড়য়িে দচ্ছিনে শীতবস্ত্র। সর্তীথদরে নয়িে এবার প্রবশে করলনে চুয়াডাঙ্গা সদররে গাঁড়াবাড়য়িা গ্রাম।ে আয়োজন করে নয়; কাঁদাপানি মাড়য়িে হতদরদ্রি শীর্তাত মানুষরে ঘরে ঘরে গয়িে শীতবস্ত্র গায়ে জড়য়িে দতিে দ্বীধাবোধ করনেনি তনি।ি এমন উদ্যোগ নয়িে তীব্র শীতরে কষ্ট থকেে শীর্তাত মানুষদরেকে রক্ষা করতে প্রথম র্পযায়ে সাড়ে ৭ হাজার শীতবস্ত্র (কম্বল) বতিরণে রাস্তায় নমেছেনে চুয়াডাঙ্গা জলো প্রশাসক জয়িাউদ্দীন আহমদে। গ্রামরে আবাল, বৃদ্ধা, বণতিা কবিা হাড়কাপানো শীতে মাটরি ঘরে ঘুময়িে থাকা সাধারণ মানুষ; সকলকে ডকেে ডকেে একটি করে কম্বল জড়য়িে দচ্ছিনে আর তার সুবধিা অসুবধিার কথা শুনছনে।
হঠাৎ ঘুম থকেে ডকেে তুলে তীব্র শীত লগেে থাকা শরীরে কম্বল জড়য়িে দতিইে বৃদ্ধা সামরিন ববিি বলে উঠলনে, ‘ওরে বাবা বঁেচে থাক, বঁেচে থাক। এই শতিরি মদ্দি আমাগরে কষ্ট বুজতি পরেে ঘরে ঘরে এসে কোম্বল দয়িে যাচ্চো; আল্লাহ তুমাগরে বাচি রাখুক। এট্টা কোম্বলরে জন্নি লম্বা লাইন দতিি হয়; আমি তো ভাবতইি পারনিি কউে কুনুদনি এরাম করে আমাগরে ঘরে এসে কোম্বল দি যাব।ে’
সাহরো বানু বললনে, ‘ঘুমি ছলিাম। উটে দকেি গায়রে উপর কোম্বল। প্রত্মে মনে করলাম স্পন দকেচ।ি পরে দকেি কী ডসিি সাহবে আমার উটুনরে পর আসচেে তাও আবার আমাগরে কোম্বল দতি।ি তুমার চাচা আর ছলেডোর নয়িে আমি পড়িরি পর থাক।ি কি গরম; কি শীত দু’টো শাড়ী দয়িে ঘরিে কষ্ট করে তার মদ্দইি থাকতি হয়। এট্টা কোম্বল খুব দরকার ছলি।’
এমন অনকেইে আছনে যাদরে ঘরে ঘরে শীতবস্ত্র (কম্বল) পৌছে দতিে জলো প্রশাসনরে সকল র্কমর্কতা-র্কমচারীদরে নয়িে মাঠে নমেছেনে জলো প্রশাসক জয়িাউদ্দীন আহমদে। গত পরশু বুধবার মধ্যরাতে জলো শহররে স্টশেন, হাসপাতাল থকেে শুরু করে বভিন্নি স্থানে শীতে গুটয়িে থাকা মানুষদরে শরীরে শীতবস্ত্র জড়য়িে দয়িে স্বস্তরি পরশ দখেছেনে তনি।ি ইতমিধ্যে চার উপজলো নর্বিাহী অফসিাররে মাধ্যমে শীতবস্ত্র বতিরণ শুরু করা হয়ছেে বলে জানা গছে।ে চলতি বছরইে আরো সাড়ে ১৩ হাজার শীতবস্ত্র বতিরণ করা হবে জানয়িে ধারাবাহকি ভাবে গোটা জলোজুড়ে এ ভাবইে সকল শীর্তাত মানুষদরে পাশে দাঁড়াতে উদাত্ত আহ্বান জানয়িছেনে জলো প্রশাসক।
চুয়াডাঙ্গা সদররে গাঁড়াবাড়য়িা গ্রামে শীতবস্ত্র বতিরণকালে উপস্থতি ছলিনে অতরিক্তি জলো প্রশাসক (র্সাবকি) মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, অতরিক্তি জলো প্রশাসক (রাজস্ব) মো. জসীম উদদীন, সহকারী কমশিনার ফখরুল ইসলামসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যাক্তর্বিগ ও গণমাধ্যম র্কমীরা।