ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

লাঞ্চিত জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক বুলা : জাসাস সম্পাদক আটক

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:২৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ মে ২০১৯
  • / ৩৬৮ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির ইফতার মাহফিলে ক্ষুব্ধ নেতাকর্মিদের তোপের মুখে
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির ইফতার মাহফিলে ক্ষুব্ধ সাধারণ নেতাকর্মিদের তোপের মুখে পড়ে লাঞ্চিত হয়েছেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলা। গতকাল বৃহস্পতিবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খাঁন বাবু ও জেলা বিএনপি নেতা শরীফুজ্জামান শরীফ পরিস্থিতি শান্ত করেন এবং পরবর্তীতে সুষ্ঠু পরিবশে ইফতার মাহফিল সম্পন্ন হয়। তবে এ ঘটনায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিতে জেলা জাসাস’র সাধারণ সম্পাদক সেলিমকে আটক করে পুলিশ।
জেলা বিএনপি একাধিক সূত্র জানায়, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের ৩৮তম শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষে শহরের শ্রীমন্ত টাউন হলে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করে জেলা বিএনপি। ইফতারির আগ মুহূর্তে দলীয় নেতাকর্মিদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেয়া শুরু হয়। সভা পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলা। সভার শুরুতেই জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী শরীফুজ্জামান শরীফকে মঞ্চে আসন গ্রহনের জন্য আহ্বান না জানানো নিয়ে প্রথম থেকেই উপস্থিত তৃণমূল নেতাকর্মিদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিলো। এরমধ্যে ছাত্রদলের সভাপতির বক্তব্যের পর সাধারণ সম্পাদক মোমিন মালিতাকে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ না দেওয়া নিয়ে ছাত্রদলের সাধারণ নেতাকর্মিরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে এবং অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বে থাকা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এ্যাড. ওয়াহেদুজ্জামান বুলাসহ মঞ্চে উপবিষ্ট নেতৃবৃন্দের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে। এরই একপর্যায়ে বিএনপি নেতা শরীফকে মঞ্চে আসন গ্রহনের জন্য, মাইকে তাঁর নাম ঘোষণার দাবি জানাতে থাকে বিক্ষুদ্ধ নেতাকর্মিরা। কিন্তু নেতাকর্মিদের এই দাবির প্রেক্ষিতে মঞ্চে আসন গ্রহনের জন্য মাইকে তাঁর নাম ঘোষণা না করলে সভা পরিচালনার দায়িত্বে থাকা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলার উপর নেতাকর্মিরা চড়াও হয় এবং তাকে লাঞ্চিত করে। এসময় ইফতার মাহফিলে ভীষণ হট্টগোল শুরু হলে জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খাঁন বাবু ও জেলা বিএনপি নেতা শরীফুজ্জামান শরীফ পরিস্থিতি শান্ত করেন এবং সকলে মঞ্চ ছেড়ে মাঠে বসে ইফতার করেন। পরে চুয়াডাঙ্গায় সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এসময় ঘটনাস্থল থেকে জেলা জাসাস’র সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিবকে আটক করে পুলিশ।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এ্যাড. ওয়াহেদুজ্জামান এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খাঁন বাবুর সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন।
জেলা বিএনপির আরেক শীর্ষ নেতা শরীফুজ্জামান শরীফ জানান, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৮তম শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলের সৃষ্ট ঘটনা দুঃখজনক। আমরা যেকোন মূল্যে চুয়াডাঙ্গা জেলায় বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খাঁন বাবুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি গোটা ঘটনাকে দু:খজনক বলে মন্তব্য করেন। এর বাইরে তিনি কোন কথা বলতে রাজি হননি।
অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপি’র আহবায়ক কমিটির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবু সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা আহবায়ক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা, মজিবুল হক মালিক মজু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী শরীফুজ্জামান শরীফ, জেলা বিএনপির সদস্য সরদার আলী হোসেন, এম জেনারেল ইসলাম, লে. কর্ণেল (অব:) সৈয়দ কামরুজ্জামান, এ্যাড. এম শাহজাহান মুকুল, সিরাজুল ইসলাম মনি, সাইফুল ইসলাম, সাবেক চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনির, রউফুন নাহার রিনা, সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল হাসান তনু, ফরিদুল ইসলাম শিপলু, সাবেক চেয়ারম্যান খাজা আবুল হাসনাত, আজিজুর রহমান পিন্টু, শহিদুল ইসলাম রতন, এ্যাড. শামীম রেজা, আবু জাফর মন্টু, জাহানারা বেগম, আবু বক্কর সিদ্দিক আবু, রবিউল ইসলাম বাবলু, আব্দুল খালেক, এমদাদুল হক ডাবু, শাহজাহান কবীর, ইসরাফ হোসেন, আব্দুল জব্বার বাবলু, আনোয়ার হোসেন, হাবিবুর রহমান হবি ও সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সালমা জাহান পারুল, জেলা যুবদলের সভাপতি শরিফুরজামান সিজার, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম পিটু, সধারণ সম্পাদক এম এ তালহা, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহজাহান খান, সাধারণ সম্পাদক মোমিন মালিতা, মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক সিদ্দিক বকুল, জেলা জাসাস’র সভাপতি শহিদুল হক বিশ্বাস, ওলামা দলের ফজলুর রহমান ও আনোয়ার হোসেন। এসময় জেলা, উপজেলা, থানা বিএনপির সদস্যবৃন্দ, যুবদল, কৃষকদল, মৎস্যজীবী দলসহ অঙ্গসংগঠের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

লাঞ্চিত জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক বুলা : জাসাস সম্পাদক আটক

আপলোড টাইম : ১১:২৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ মে ২০১৯

চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির ইফতার মাহফিলে ক্ষুব্ধ নেতাকর্মিদের তোপের মুখে
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির ইফতার মাহফিলে ক্ষুব্ধ সাধারণ নেতাকর্মিদের তোপের মুখে পড়ে লাঞ্চিত হয়েছেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলা। গতকাল বৃহস্পতিবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খাঁন বাবু ও জেলা বিএনপি নেতা শরীফুজ্জামান শরীফ পরিস্থিতি শান্ত করেন এবং পরবর্তীতে সুষ্ঠু পরিবশে ইফতার মাহফিল সম্পন্ন হয়। তবে এ ঘটনায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিতে জেলা জাসাস’র সাধারণ সম্পাদক সেলিমকে আটক করে পুলিশ।
জেলা বিএনপি একাধিক সূত্র জানায়, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের ৩৮তম শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষে শহরের শ্রীমন্ত টাউন হলে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভার আয়োজন করে জেলা বিএনপি। ইফতারির আগ মুহূর্তে দলীয় নেতাকর্মিদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেয়া শুরু হয়। সভা পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলা। সভার শুরুতেই জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী শরীফুজ্জামান শরীফকে মঞ্চে আসন গ্রহনের জন্য আহ্বান না জানানো নিয়ে প্রথম থেকেই উপস্থিত তৃণমূল নেতাকর্মিদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিলো। এরমধ্যে ছাত্রদলের সভাপতির বক্তব্যের পর সাধারণ সম্পাদক মোমিন মালিতাকে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ না দেওয়া নিয়ে ছাত্রদলের সাধারণ নেতাকর্মিরা উত্তেজিত হয়ে পড়ে এবং অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্বে থাকা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এ্যাড. ওয়াহেদুজ্জামান বুলাসহ মঞ্চে উপবিষ্ট নেতৃবৃন্দের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে। এরই একপর্যায়ে বিএনপি নেতা শরীফকে মঞ্চে আসন গ্রহনের জন্য, মাইকে তাঁর নাম ঘোষণার দাবি জানাতে থাকে বিক্ষুদ্ধ নেতাকর্মিরা। কিন্তু নেতাকর্মিদের এই দাবির প্রেক্ষিতে মঞ্চে আসন গ্রহনের জন্য মাইকে তাঁর নাম ঘোষণা না করলে সভা পরিচালনার দায়িত্বে থাকা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলার উপর নেতাকর্মিরা চড়াও হয় এবং তাকে লাঞ্চিত করে। এসময় ইফতার মাহফিলে ভীষণ হট্টগোল শুরু হলে জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খাঁন বাবু ও জেলা বিএনপি নেতা শরীফুজ্জামান শরীফ পরিস্থিতি শান্ত করেন এবং সকলে মঞ্চ ছেড়ে মাঠে বসে ইফতার করেন। পরে চুয়াডাঙ্গায় সদর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। এসময় ঘটনাস্থল থেকে জেলা জাসাস’র সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিবকে আটক করে পুলিশ।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এ্যাড. ওয়াহেদুজ্জামান এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খাঁন বাবুর সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন।
জেলা বিএনপির আরেক শীর্ষ নেতা শরীফুজ্জামান শরীফ জানান, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৩৮তম শাহাদৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জেলা বিএনপির আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলের সৃষ্ট ঘটনা দুঃখজনক। আমরা যেকোন মূল্যে চুয়াডাঙ্গা জেলায় বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধ করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খাঁন বাবুর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি গোটা ঘটনাকে দু:খজনক বলে মন্তব্য করেন। এর বাইরে তিনি কোন কথা বলতে রাজি হননি।
অনুষ্ঠানে জেলা বিএনপি’র আহবায়ক কমিটির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবু সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন জেলা আহবায়ক কমিটির যুগ্ম আহবায়ক খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা, মজিবুল হক মালিক মজু, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী শরীফুজ্জামান শরীফ, জেলা বিএনপির সদস্য সরদার আলী হোসেন, এম জেনারেল ইসলাম, লে. কর্ণেল (অব:) সৈয়দ কামরুজ্জামান, এ্যাড. এম শাহজাহান মুকুল, সিরাজুল ইসলাম মনি, সাইফুল ইসলাম, সাবেক চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনির, রউফুন নাহার রিনা, সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল হাসান তনু, ফরিদুল ইসলাম শিপলু, সাবেক চেয়ারম্যান খাজা আবুল হাসনাত, আজিজুর রহমান পিন্টু, শহিদুল ইসলাম রতন, এ্যাড. শামীম রেজা, আবু জাফর মন্টু, জাহানারা বেগম, আবু বক্কর সিদ্দিক আবু, রবিউল ইসলাম বাবলু, আব্দুল খালেক, এমদাদুল হক ডাবু, শাহজাহান কবীর, ইসরাফ হোসেন, আব্দুল জব্বার বাবলু, আনোয়ার হোসেন, হাবিবুর রহমান হবি ও সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সালমা জাহান পারুল, জেলা যুবদলের সভাপতি শরিফুরজামান সিজার, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিকুল ইসলাম পিটু, সধারণ সম্পাদক এম এ তালহা, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাহজাহান খান, সাধারণ সম্পাদক মোমিন মালিতা, মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক সিদ্দিক বকুল, জেলা জাসাস’র সভাপতি শহিদুল হক বিশ্বাস, ওলামা দলের ফজলুর রহমান ও আনোয়ার হোসেন। এসময় জেলা, উপজেলা, থানা বিএনপির সদস্যবৃন্দ, যুবদল, কৃষকদল, মৎস্যজীবী দলসহ অঙ্গসংগঠের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ওয়াহেদুজ্জামান বুলা।