ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

রাস্তার জমিতে থাকা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে গরিমসি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১৭:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
  • / ৩১৪ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা-মেহেরপুর মহাসড়ক প্রশস্তকরণ কাজের পালে হাওয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা- মেহেরপুর মহাসড়ক প্রশস্তকরণ কাজের পালে হাওয়া লেগেছে কিছুদিন হলো। জনদূর্ভোগ আর ভোগান্তি কাটিয়ে উঠতে বেশ জোরেসোরে কাজ করতে দেখা গেছে শ্রমিকদের। তবে রাস্তার সীমানায় থাকা অবৈধ স্থাপনা, দোকান-পাট সরিয়ে নিতে গরিমসি করছে দোকান মালিকেরা। গত বুধবার সকালে চুয়াডাঙ্গা বড় বাজারে দু’টি এসকে-ভেটর দিয়ে উচ্ছেদ অভিযানের সময় রাস্তার সীমানা জটিলতা নিয়ে যে উত্তেজনা দেখা দেয় স্থানীয় দোকানদারদের মাঝে তা এখনও রয়েছে। সম্প্রতি রাস্তার দুই সাইডে ২৭ ফিট করে জায়গা ফাকা করে রাস্তার জন্য ৫৪ ফিট জায়গা করে দেয়ার নির্দেশ দেয় জেলা প্রশাসন। এরপরেও স্থাপনা সরিয়ে বা ভেঙে না নেয়ায় কর্তৃপক্ষ তাদের সীমানার অভ্যন্তরে আসা স্থাপনায় লাল তীর চিহ্নিত করে দিয়েছে; যা ভেঙে/সরিয়ে রাস্তা করা হবে।
এদিকে এ কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর বড় বাজার জামে মসজিদের সামনের অংশ থেকে শুরু করে মবিল সেন্টার, গ্রীণ ফুড, হোটেল আল আমিনের সামনের বর্ধিত অংশ ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়। তবে গ্রীণ ফুড, হোটেল আল আমিন ও মুন মেডিকো’র আরো কিছু ভেঙে সীমান বাড়িয়ে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ। সীমানা নির্ধারণের সময় আলী হোসেন সুপার মার্কেটের সামনের অংশেন বেশ কয়েকটি দোকান ও ডিপার্টমেন্টাল ষ্টোর অনামিকা এবং পদ্মা জুয়েলার্সের কিছু অংশ ভেঙে ফেলতে নির্দেশনা দেয় কতৃপক্ষ। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত অনামিকা’র সামনের একটি সিড়ি ভেঙে ফেলা হলেও নির্ধারিত অংশ না ভাঙাই অন্যান্যদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

রাস্তার জমিতে থাকা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে গরিমসি

আপলোড টাইম : ১০:১৭:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০১৮

চুয়াডাঙ্গা-মেহেরপুর মহাসড়ক প্রশস্তকরণ কাজের পালে হাওয়া
নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা- মেহেরপুর মহাসড়ক প্রশস্তকরণ কাজের পালে হাওয়া লেগেছে কিছুদিন হলো। জনদূর্ভোগ আর ভোগান্তি কাটিয়ে উঠতে বেশ জোরেসোরে কাজ করতে দেখা গেছে শ্রমিকদের। তবে রাস্তার সীমানায় থাকা অবৈধ স্থাপনা, দোকান-পাট সরিয়ে নিতে গরিমসি করছে দোকান মালিকেরা। গত বুধবার সকালে চুয়াডাঙ্গা বড় বাজারে দু’টি এসকে-ভেটর দিয়ে উচ্ছেদ অভিযানের সময় রাস্তার সীমানা জটিলতা নিয়ে যে উত্তেজনা দেখা দেয় স্থানীয় দোকানদারদের মাঝে তা এখনও রয়েছে। সম্প্রতি রাস্তার দুই সাইডে ২৭ ফিট করে জায়গা ফাকা করে রাস্তার জন্য ৫৪ ফিট জায়গা করে দেয়ার নির্দেশ দেয় জেলা প্রশাসন। এরপরেও স্থাপনা সরিয়ে বা ভেঙে না নেয়ায় কর্তৃপক্ষ তাদের সীমানার অভ্যন্তরে আসা স্থাপনায় লাল তীর চিহ্নিত করে দিয়েছে; যা ভেঙে/সরিয়ে রাস্তা করা হবে।
এদিকে এ কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর বড় বাজার জামে মসজিদের সামনের অংশ থেকে শুরু করে মবিল সেন্টার, গ্রীণ ফুড, হোটেল আল আমিনের সামনের বর্ধিত অংশ ভেঙে গুড়িয়ে দেয়া হয়। তবে গ্রীণ ফুড, হোটেল আল আমিন ও মুন মেডিকো’র আরো কিছু ভেঙে সীমান বাড়িয়ে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ। সীমানা নির্ধারণের সময় আলী হোসেন সুপার মার্কেটের সামনের অংশেন বেশ কয়েকটি দোকান ও ডিপার্টমেন্টাল ষ্টোর অনামিকা এবং পদ্মা জুয়েলার্সের কিছু অংশ ভেঙে ফেলতে নির্দেশনা দেয় কতৃপক্ষ। গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত অনামিকা’র সামনের একটি সিড়ি ভেঙে ফেলা হলেও নির্ধারিত অংশ না ভাঙাই অন্যান্যদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।