ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

যে কোন ভাল কাজের সহযোগিতায় আপনারা আমাকে পাশে পাবেন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:৫১:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ মে ২০১৮
  • / ৬০৫ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গায় তারাদেবী ফাউন্ডেশনের অভিষেক অনুষ্ঠানে সিআইপি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা
নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জেলার বৃহৎ বেসরকারি সেচ্চাসেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান তারাদেবী ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সিআইপি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেছেন, ‘আমি চুয়াডাঙ্গার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে চাই। এ জন্য প্রয়োজন আপনাদের আন্তরিক সহযোগিতা। আমার স্বপ্ন চুয়াডাঙ্গায় একটি বৃদ্ধাশ্রম ও ডায়াবেটিক হাসপাতাল তৈরি করা। এ জেলায় যে কোন ভাল কাজের সহযোগিতায় আপনারা আমাকে পাশে পাবেন। আমি আপনাদেরই সন্তান, আপনাদেরই দিলীপ।’
গতকাল রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় চুয়াডাঙ্গা চেম্বার ভবনে আয়োজিত শিক্ষাবৃত্তি শিক্ষা-চিকিৎসা সহায়তা শিক্ষা উপকরণ ও হুইল চেয়ার বিতরণ এবং তারা দেবী ফাউন্ডেশন জেলা ইউনিট কার্যকরী এবং উপদেষ্টা কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ইউনিয়ন গ্রুপ লিমিটেডের পরিচালক ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিআইপি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা আরো বলেন, ‘আগামী এক বছরের মধ্যে গরীব হতদরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে ১ হাজার স্কুল ব্যাগসহ অন্যান্য শিক্ষা উপকরণ দেওয়া হবে। এসব পরিবারের শিক্ষার্থী অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষকগণের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ সহযোগীতা পাওয়া যাবে। উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, শহরের পান্না সিনেমাহল সংলঘœ তারা দেবী ফাউন্ডেশন কার্যালয়ে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া শিক্ষার্থীদের ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের সুয়োগ রয়েছে। যথাযথ মেধার বিকাশ ও প্রযুক্তি নির্ভর লেখাপড়া শেখানোর কারনেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।


তারা দেবী ফাউন্ডেশনের চুয়াডাঙ্গা ইউনিটের ২১ মাসের কার্যক্রমের বিবরণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘ফ্রি এম্বুলেন্স সেবা ক্ষেত্রে প্রসূতি, মুক্তিযোদ্ধা, হতদরিদ্র পরিবারের বয়বৃদ্ধ অসুস্থ রোগীদের চুয়াডাঙ্গা সদরের ১৪২, আলমডাঙ্গা উপজেলায় ৯৫, জীবননগর উপজেলায় ২৬ ও দামুড়হুদা উপজেলায় ৭৪ এবং কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জন্য ৫ জনকে সেবা দেওয়া হয়েছে। যা এখনও চলমান। এছাড়া শহরের শ্রমজীবী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিশু কল্যাণ ও দৌলাৎদিয়াড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালযের শিক্ষার্থীদের মাঝে ৮১ সপ্তাহ যাবত মিড ডে মিলে ভারী ও হালকা খাবার পরিবেশন অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে তারা দেবী ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে গেল শীতে ৯৪০টি কম্বল, ৩৫০টি শাড়ী, ৬ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা বৃত্তি, ২ জনকে শিক্ষা সহায়তা, ৬১ জনকে শিক্ষা উপকরণ, শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১০ জোড়া বেঞ্চ, বয়বৃদ্ধ রিকসা চালক হাশেম আলীকে একটি নতুন রিকসা, ৩জন বিধোবা ও দুস্থ্য মহিলাকে ৩টি সেলাই মেশিন, ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ২টি টিউবওয়েল দেওয়া হয়েছে।’
তারা দেবী ফাউন্ডেশন চুয়াডাঙ্গা ইউনিটের অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এই প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। সকলের সহযোগিতা পেলে জেলার আর্থ সামাজিক উন্নয়নে রোল মডেল হবে তারাদেবী ফাউন্ডেশন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান-পিপিএম বলেন, চুয়াডাঙ্গায় আসার আগে নানার রকম কথা শুনেছিলাম। কিন্তু এখানে যোগদানের পর থেকে দেখেছি এ জেলার মানুষ অনেক শান্ত এবং তারা চুয়াডাঙ্গার সার্বিক উন্নয়ন করতে চাই। এ জেলার উন্নয়নের ক্ষেত্রে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ও প্রবাসী সাহিদুজ্জামান টরিক অনন্য।’
অনুষ্ঠানের অপর বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ বিজনেস অব সিঙ্গাপুর (বিডিচ্যাম) ও সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি এবং সিঙ্গাপুর ৫০০ এন্টারপ্রাইজ এ্যাওয়ার্ড অর্জনকারী শীর্ষ প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব মোহা. সাহিদুজ্জামান টরিক বলেন, ‘আমার বন্ধু দিলীপ কুমার আগারওয়ালা তার মায়ের ঋন শোধ করতে তারা দেবী ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছে। আমি এ মহতী কার্যক্রমকে অব্যাহত রাখার জন্য এই ফাউন্ডেশন তহবিলে ৫ লাখ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।’
এছাড়াও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সেখ সামসুল আবেদীন খোকন বলেন, ‘তারা দেবী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ মহৎ। এ কার্যক্রম চালু রাখার জন্য জেলা পরিষদ তহবিল থেকে অনুদানের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশেষ অতিথির মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. খায়রুল আলম, চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু মো. আব্দুল লতিফ অমল, পাবলিক প্রসিকিউটরস মুহা.শামসুজ্জোহা, চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সভাপতি সরদার আল-আমিন ও চুয়াডাঙ্গা চেম্বার্স সভাপতি ইয়াকুব হোসেন মালিক।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গা ভি.জে.সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ফুলের বুকেট দিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের বরণ করে নেয়। এরপর পুরাতন বাজার মসজিদের পেশ ইমাম মওলানা জসিম উদ্দিন পবিত্র কোরআন তেলওয়াত ও অসিত কুমার সাহা গীতা থেকে পাঠ করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি। এছাড়া শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি তৌহিদ হোসেন, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা শাখার সাধারণ সম্পাদক ইবরুল হাসান জোয়ার্দ্দার। অনুষ্ঠান শেষে অতিথিবৃন্দ শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষাবৃত্তি, শিক্ষা সহায়তা, শিক্ষা উপকরণ, অসুস্থদের চিকিৎসা সহায়তা ও একজন পঙ্গু ব্যাক্তিকে হুইল চেয়ার প্রদান করা হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

যে কোন ভাল কাজের সহযোগিতায় আপনারা আমাকে পাশে পাবেন

আপলোড টাইম : ০৫:৫১:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৭ মে ২০১৮

চুয়াডাঙ্গায় তারাদেবী ফাউন্ডেশনের অভিষেক অনুষ্ঠানে সিআইপি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা
নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জেলার বৃহৎ বেসরকারি সেচ্চাসেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান তারাদেবী ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সিআইপি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেছেন, ‘আমি চুয়াডাঙ্গার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিতে চাই। এ জন্য প্রয়োজন আপনাদের আন্তরিক সহযোগিতা। আমার স্বপ্ন চুয়াডাঙ্গায় একটি বৃদ্ধাশ্রম ও ডায়াবেটিক হাসপাতাল তৈরি করা। এ জেলায় যে কোন ভাল কাজের সহযোগিতায় আপনারা আমাকে পাশে পাবেন। আমি আপনাদেরই সন্তান, আপনাদেরই দিলীপ।’
গতকাল রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় চুয়াডাঙ্গা চেম্বার ভবনে আয়োজিত শিক্ষাবৃত্তি শিক্ষা-চিকিৎসা সহায়তা শিক্ষা উপকরণ ও হুইল চেয়ার বিতরণ এবং তারা দেবী ফাউন্ডেশন জেলা ইউনিট কার্যকরী এবং উপদেষ্টা কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ইউনিয়ন গ্রুপ লিমিটেডের পরিচালক ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিআইপি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা আরো বলেন, ‘আগামী এক বছরের মধ্যে গরীব হতদরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে ১ হাজার স্কুল ব্যাগসহ অন্যান্য শিক্ষা উপকরণ দেওয়া হবে। এসব পরিবারের শিক্ষার্থী অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষকগণের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ সহযোগীতা পাওয়া যাবে। উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, শহরের পান্না সিনেমাহল সংলঘœ তারা দেবী ফাউন্ডেশন কার্যালয়ে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া শিক্ষার্থীদের ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহারের সুয়োগ রয়েছে। যথাযথ মেধার বিকাশ ও প্রযুক্তি নির্ভর লেখাপড়া শেখানোর কারনেই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।


তারা দেবী ফাউন্ডেশনের চুয়াডাঙ্গা ইউনিটের ২১ মাসের কার্যক্রমের বিবরণ দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘ফ্রি এম্বুলেন্স সেবা ক্ষেত্রে প্রসূতি, মুক্তিযোদ্ধা, হতদরিদ্র পরিবারের বয়বৃদ্ধ অসুস্থ রোগীদের চুয়াডাঙ্গা সদরের ১৪২, আলমডাঙ্গা উপজেলায় ৯৫, জীবননগর উপজেলায় ২৬ ও দামুড়হুদা উপজেলায় ৭৪ এবং কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জন্য ৫ জনকে সেবা দেওয়া হয়েছে। যা এখনও চলমান। এছাড়া শহরের শ্রমজীবী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিশু কল্যাণ ও দৌলাৎদিয়াড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালযের শিক্ষার্থীদের মাঝে ৮১ সপ্তাহ যাবত মিড ডে মিলে ভারী ও হালকা খাবার পরিবেশন অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে তারা দেবী ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে গেল শীতে ৯৪০টি কম্বল, ৩৫০টি শাড়ী, ৬ জন শিক্ষার্থীকে শিক্ষা বৃত্তি, ২ জনকে শিক্ষা সহায়তা, ৬১ জনকে শিক্ষা উপকরণ, শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১০ জোড়া বেঞ্চ, বয়বৃদ্ধ রিকসা চালক হাশেম আলীকে একটি নতুন রিকসা, ৩জন বিধোবা ও দুস্থ্য মহিলাকে ৩টি সেলাই মেশিন, ২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ২টি টিউবওয়েল দেওয়া হয়েছে।’
তারা দেবী ফাউন্ডেশন চুয়াডাঙ্গা ইউনিটের অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক আব্দুর রাজ্জাক বলেন, এই প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। সকলের সহযোগিতা পেলে জেলার আর্থ সামাজিক উন্নয়নে রোল মডেল হবে তারাদেবী ফাউন্ডেশন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান-পিপিএম বলেন, চুয়াডাঙ্গায় আসার আগে নানার রকম কথা শুনেছিলাম। কিন্তু এখানে যোগদানের পর থেকে দেখেছি এ জেলার মানুষ অনেক শান্ত এবং তারা চুয়াডাঙ্গার সার্বিক উন্নয়ন করতে চাই। এ জেলার উন্নয়নের ক্ষেত্রে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ও প্রবাসী সাহিদুজ্জামান টরিক অনন্য।’
অনুষ্ঠানের অপর বিশেষ অতিথি বাংলাদেশ বিজনেস অব সিঙ্গাপুর (বিডিচ্যাম) ও সিঙ্গাপুরস্থ বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি এবং সিঙ্গাপুর ৫০০ এন্টারপ্রাইজ এ্যাওয়ার্ড অর্জনকারী শীর্ষ প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ্ব মোহা. সাহিদুজ্জামান টরিক বলেন, ‘আমার বন্ধু দিলীপ কুমার আগারওয়ালা তার মায়ের ঋন শোধ করতে তারা দেবী ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছে। আমি এ মহতী কার্যক্রমকে অব্যাহত রাখার জন্য এই ফাউন্ডেশন তহবিলে ৫ লাখ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।’
এছাড়াও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সেখ সামসুল আবেদীন খোকন বলেন, ‘তারা দেবী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগ মহৎ। এ কার্যক্রম চালু রাখার জন্য জেলা পরিষদ তহবিল থেকে অনুদানের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশেষ অতিথির মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা সিভিল সার্জন ডা. খায়রুল আলম, চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপু, জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু মো. আব্দুল লতিফ অমল, পাবলিক প্রসিকিউটরস মুহা.শামসুজ্জোহা, চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সভাপতি সরদার আল-আমিন ও চুয়াডাঙ্গা চেম্বার্স সভাপতি ইয়াকুব হোসেন মালিক।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই চুয়াডাঙ্গা ভি.জে.সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ফুলের বুকেট দিয়ে আমন্ত্রিত অতিথিদের বরণ করে নেয়। এরপর পুরাতন বাজার মসজিদের পেশ ইমাম মওলানা জসিম উদ্দিন পবিত্র কোরআন তেলওয়াত ও অসিত কুমার সাহা গীতা থেকে পাঠ করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি। এছাড়া শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক সিদ্দিকুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি তৌহিদ হোসেন, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা শাখার সাধারণ সম্পাদক ইবরুল হাসান জোয়ার্দ্দার। অনুষ্ঠান শেষে অতিথিবৃন্দ শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষাবৃত্তি, শিক্ষা সহায়তা, শিক্ষা উপকরণ, অসুস্থদের চিকিৎসা সহায়তা ও একজন পঙ্গু ব্যাক্তিকে হুইল চেয়ার প্রদান করা হয়।