ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

যাদেরকে বিয়ে করা হারাম

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৫২:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২০
  • / ১১৮ বার পড়া হয়েছে

ধর্ম প্রতিবেদন:
একজন মুসলিমের জন্য কুরআন মাজিদ পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। এতে লিপিবদ্ধ রয়েছে একজন মুসলিমের সব করনীয় তথা হালাল-হারাম, উচিত-অনুচিতসহ সব বিধি-বিধান। একজন মানুষের জীবনে বিয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ঈমানদাররা তাদের জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে মহান আল্লাহর বিধি বিধান মেনে চলে। বিয়ে করার ক্ষেত্রেও তা ভিন্ন কোনো প্রসঙ্গ নয়। আজকে আমরা আলোচনা করবো কাদেরকে বিয়ে করা যাবে না। এই প্রসঙ্গে ইসলামের কি নির্দেশনা রয়েছে।
যাদেরকে বিয়ে করা যাবে না বা যাদের বিয়ে করা সম্পূর্ণ হারাম:
আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন- তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে তোমাদের ১. মাতা, ২. তোমাদের কন্যা, ৩. তোমাদের বোন, ৪. তোমাদের ফুফু, ৫. তোমাদের খালা, ৬. ভ্রাতৃকণ্যা; ৭. ভগিনীকণ্যা, ৮. তোমাদের সে মাতা, যারা তোমাদেরকে স্তন্যপান করিয়েছে, ৯. তোমাদের দুধ-বোন, ১০. তোমাদের স্ত্রীদের মাতা। ১১. তোমরা যাদের সঙ্গে সহবাস করেছ সে স্ত্রীদের কন্যা যারা তোমাদের লালন-পালনে আছে। যদি তাদের সাথে সহবাস না করে থাক, তবে এ বিবাহে তোমাদের কোন গোনাহ নেই, ১২. তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রী এবং ১৩. দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করা; কিন্তু যা অতীত হয়ে গেছে। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাকরী, দয়ালু। এবং ১৪. অন্যের বৈধ স্ত্রীকে বিবাহ করা হারাম।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

যাদেরকে বিয়ে করা হারাম

আপলোড টাইম : ০৯:৫২:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২০

ধর্ম প্রতিবেদন:
একজন মুসলিমের জন্য কুরআন মাজিদ পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। এতে লিপিবদ্ধ রয়েছে একজন মুসলিমের সব করনীয় তথা হালাল-হারাম, উচিত-অনুচিতসহ সব বিধি-বিধান। একজন মানুষের জীবনে বিয়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ঈমানদাররা তাদের জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে মহান আল্লাহর বিধি বিধান মেনে চলে। বিয়ে করার ক্ষেত্রেও তা ভিন্ন কোনো প্রসঙ্গ নয়। আজকে আমরা আলোচনা করবো কাদেরকে বিয়ে করা যাবে না। এই প্রসঙ্গে ইসলামের কি নির্দেশনা রয়েছে।
যাদেরকে বিয়ে করা যাবে না বা যাদের বিয়ে করা সম্পূর্ণ হারাম:
আল্লাহ তাআলা ঘোষণা করেন- তোমাদের জন্যে হারাম করা হয়েছে তোমাদের ১. মাতা, ২. তোমাদের কন্যা, ৩. তোমাদের বোন, ৪. তোমাদের ফুফু, ৫. তোমাদের খালা, ৬. ভ্রাতৃকণ্যা; ৭. ভগিনীকণ্যা, ৮. তোমাদের সে মাতা, যারা তোমাদেরকে স্তন্যপান করিয়েছে, ৯. তোমাদের দুধ-বোন, ১০. তোমাদের স্ত্রীদের মাতা। ১১. তোমরা যাদের সঙ্গে সহবাস করেছ সে স্ত্রীদের কন্যা যারা তোমাদের লালন-পালনে আছে। যদি তাদের সাথে সহবাস না করে থাক, তবে এ বিবাহে তোমাদের কোন গোনাহ নেই, ১২. তোমাদের ঔরসজাত পুত্রদের স্ত্রী এবং ১৩. দুই বোনকে একত্রে বিবাহ করা; কিন্তু যা অতীত হয়ে গেছে। নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাকরী, দয়ালু। এবং ১৪. অন্যের বৈধ স্ত্রীকে বিবাহ করা হারাম।