ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

যক্ষ্মা নিরাময়ে সবাইকে আরও সচেতন হতে হবে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১০:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ২৩৭ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা জেলা নাটাবের যক্ষ্মা নিরোধ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা
বিশেষ প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলা নাটাবের আয়োজনে জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শনিবার বিকেলে জেলা আইনজীবী সমিতির মিলনায়তনে এ আয়োজন করা হয়। নাটাবের জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ (অব.) সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার। প্রধান আলোচক ছিলেন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শামীম কবির। বিশেষ আলোচক ছিলেন মেডিকেল অফিসার ডা. শিরীন জেবিন সুমি। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নাটাবের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা ও পরিচালনা করেন জেলা নাটাবের যুগ্ম সম্পাদক অ্যাড. তসলিম উদ্দিন ফিরোজ। আলোচনায় অংশ নেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির ৩০ জন সদস্য।
যক্ষ্মা নিরোধী করণীয় বিভিন্ন বিষয়ের ওপর বক্তব্যে বক্তারা বলেন, ‘যক্ষ্মার ভয়াবহতা থেকে রক্ষায় আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। চিকিৎসকদের মতে, ওষুধ প্রতিরোধক (এমডিআর) যক্ষ্মা রোগীর নিরাময় সময়সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল। এ সময়ে ওই রোগীর মাধ্যমে বিস্তার পাওয়া জীবাণুর রূপও ভয়াবহ। তাই আক্রান্তের প্রথম পর্যায়ে নিয়মিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে রোগ নিরাময়ে সবাইকে আরও সচেতন হতে হবে। এক নাগাড়ে দুই সপ্তাহের বেশি কাশি হলে ও সন্ধ্যাকালীন খাবারে অরুচি, বুকে ব্যথা শ্বাসকষ্ট হলে তাঁকে চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠাতে হবে।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

যক্ষ্মা নিরাময়ে সবাইকে আরও সচেতন হতে হবে

আপলোড টাইম : ১০:১০:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০১৯

চুয়াডাঙ্গা জেলা নাটাবের যক্ষ্মা নিরোধ শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তারা
বিশেষ প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলা নাটাবের আয়োজনে জাতীয় যক্ষ্মা নিরোধ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শনিবার বিকেলে জেলা আইনজীবী সমিতির মিলনায়তনে এ আয়োজন করা হয়। নাটাবের জেলা কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ (অব.) সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার। প্রধান আলোচক ছিলেন চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শামীম কবির। বিশেষ আলোচক ছিলেন মেডিকেল অফিসার ডা. শিরীন জেবিন সুমি। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নাটাবের কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি জাহাঙ্গীর আলম। অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা ও পরিচালনা করেন জেলা নাটাবের যুগ্ম সম্পাদক অ্যাড. তসলিম উদ্দিন ফিরোজ। আলোচনায় অংশ নেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আইনজীবী সমিতির ৩০ জন সদস্য।
যক্ষ্মা নিরোধী করণীয় বিভিন্ন বিষয়ের ওপর বক্তব্যে বক্তারা বলেন, ‘যক্ষ্মার ভয়াবহতা থেকে রক্ষায় আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। চিকিৎসকদের মতে, ওষুধ প্রতিরোধক (এমডিআর) যক্ষ্মা রোগীর নিরাময় সময়সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল। এ সময়ে ওই রোগীর মাধ্যমে বিস্তার পাওয়া জীবাণুর রূপও ভয়াবহ। তাই আক্রান্তের প্রথম পর্যায়ে নিয়মিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে রোগ নিরাময়ে সবাইকে আরও সচেতন হতে হবে। এক নাগাড়ে দুই সপ্তাহের বেশি কাশি হলে ও সন্ধ্যাকালীন খাবারে অরুচি, বুকে ব্যথা শ্বাসকষ্ট হলে তাঁকে চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠাতে হবে।’