ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মোবাইলে ৫ টাকার বেশি ধার নেওয়া বন্ধ হচ্ছে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৩৩:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০১৯
  • / ২৩৫ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
মোবাইল কলের জন্য টাকা শেষ হয়ে গেলে বিভিন্ন অপারেটরের থেকে ধার করে ২০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া যায়। তবে এতে গ্রাহকদের বিড়ম্বনা তৈরি হচ্ছে বিবেচনায় তা সর্বোচ্চ পাঁচ টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। গতকাল বুধবার মোবাইল ফোন অপারেটর এবং বিটিআরসির ওপর আয়োজিত এক গণশুনানিতে এক গ্রাহকের অভিযোগের পর বিটিআরসি এ তথ্য জানায়। রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এ গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানিতে গ্রাহকের অজান্তে টাকা কেটে নেয়া এবং শুধু বাণিজ্যিক কারণে এসএমএস ও কল করে বিরক্ত করা, নেটওয়ার্কের নি¤œমান, দ্রুতগতির ইন্টারনেট না থাকা, গ্রামে নিম্নমানের সেবা, কলরেট ও ইন্টারনেটের দাম নিয়ে নানা অভিযোগ করেন গ্রাহকেরা। ১৬৫ জন গ্রাহক অভিযোগকারী হিসেবে আমন্ত্রণ পেলেও মোট ৩০ থেকে ৩২ জনকে অভিযোগ করার জন্যর ফ্লোর দেয়া হয়। শুনানিতে একজন গ্রাহক অভিযোগ করেন, অপারেটররা ২০০ টাকা পর্যন্ত ধার দিচ্ছে। ধার নিয়ে টাকা খরচের পর যতবার ছোট অংকের অর্থ রিচার্জ করা হচ্ছে, ততবার টাকা কেটে নেয়া হচ্ছে। মানুষ ধার নেয় সাধারণত জরুরি প্রয়োজনে। তাই পরিমাণ ৫-১০ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়। গ্রাহকের এমন অভিযোগের পর মোবাইলে কথা বলার জন্য ৫ টাকার বেশি ধার বা ঋণ দিতে পারবে না মোবাইল ফোন অপারেটরেরা, এমন সিদ্ধান্তই নেওয়া হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মোবাইলে ৫ টাকার বেশি ধার নেওয়া বন্ধ হচ্ছে

আপলোড টাইম : ০৯:৩৩:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০১৯

সমীকরণ প্রতিবেদন:
মোবাইল কলের জন্য টাকা শেষ হয়ে গেলে বিভিন্ন অপারেটরের থেকে ধার করে ২০০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া যায়। তবে এতে গ্রাহকদের বিড়ম্বনা তৈরি হচ্ছে বিবেচনায় তা সর্বোচ্চ পাঁচ টাকা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। গতকাল বুধবার মোবাইল ফোন অপারেটর এবং বিটিআরসির ওপর আয়োজিত এক গণশুনানিতে এক গ্রাহকের অভিযোগের পর বিটিআরসি এ তথ্য জানায়। রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এ গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানিতে গ্রাহকের অজান্তে টাকা কেটে নেয়া এবং শুধু বাণিজ্যিক কারণে এসএমএস ও কল করে বিরক্ত করা, নেটওয়ার্কের নি¤œমান, দ্রুতগতির ইন্টারনেট না থাকা, গ্রামে নিম্নমানের সেবা, কলরেট ও ইন্টারনেটের দাম নিয়ে নানা অভিযোগ করেন গ্রাহকেরা। ১৬৫ জন গ্রাহক অভিযোগকারী হিসেবে আমন্ত্রণ পেলেও মোট ৩০ থেকে ৩২ জনকে অভিযোগ করার জন্যর ফ্লোর দেয়া হয়। শুনানিতে একজন গ্রাহক অভিযোগ করেন, অপারেটররা ২০০ টাকা পর্যন্ত ধার দিচ্ছে। ধার নিয়ে টাকা খরচের পর যতবার ছোট অংকের অর্থ রিচার্জ করা হচ্ছে, ততবার টাকা কেটে নেয়া হচ্ছে। মানুষ ধার নেয় সাধারণত জরুরি প্রয়োজনে। তাই পরিমাণ ৫-১০ টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়। গ্রাহকের এমন অভিযোগের পর মোবাইলে কথা বলার জন্য ৫ টাকার বেশি ধার বা ঋণ দিতে পারবে না মোবাইল ফোন অপারেটরেরা, এমন সিদ্ধান্তই নেওয়া হয়।