ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মেয়ে সেজে প্রেমিকার পরীক্ষা দিতে গিয়ে ধরা পড়লেন যুবক

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৫৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২১
  • / ৪৫ বার পড়া হয়েছে

বিস্ময় প্রতিবেদন:
প্রেমের কাছে যেন সব তুচ্ছ। কথায় আছে ‘এভরিথিং ইজ ফেয়ার ইন লাভ অ্যান্ড ওয়্যার’। তার প্রমাণ রাখতে গিয়ে এবার ধরা পড়লেন সেনেগালের গ্যাস্টন বার্জার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর প্রেমিক। খাদিম মবুপ নামের ওই যুবক সাজ-গোজ করে তিন দিন ধরে পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। কিন্তু চতুর্থ দিনে তিনি ধরা পড়তেই ঘটনা সামনে আসে। ঘটনার দিন খাদিমের আচরণে সন্দেহ হয় পরীক্ষকের। পরে তল্লাশিতে ধরা পড়ে যায় ২২ বছরের খাদিম। জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ১৯ বছরের গ্যাগিউ ডিওমের বদলে পরীক্ষা দিচ্ছিলেন খাদিম। তার দাবি যে, তার প্রেমিকা অর্থাৎ গ্যাগিউ ডিওম পরীক্ষায় পাশ করতে পারবে না বলে ভয় পাচ্ছিল। তাই তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে খাদিম। শেষ অবধি পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয় মবুপকে। সেখানে সে তার প্রেমিকাকেও জড়িয়ে ফেলে এবং পুলিশকে সেই লজে নিয়ে যায় যেখানে তার প্রেমিকা তার জন্য পরীক্ষা দিয়ে ফেরার অপেক্ষা করছিল। সেখান থেকে গ্রেফতার করা হয় ডিওমকেও। এই যুগলকে পরীক্ষায় জালিয়াতি ও প্রতারণার জন্য গ্রেফতার করা হয়। যদি এই যুগল দোষী সাব্যস্ত হন, তাহলে তাঁরা পাঁচ বছরের জন্য কোনও জাতীয় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন না এবং কোনও ডিপ্লোমাও করতে পারবেন না। এমনকি পাঁচ বছর পর্যন্ত জেলও হতে পারে। সূত্র : টিভি নাইন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মেয়ে সেজে প্রেমিকার পরীক্ষা দিতে গিয়ে ধরা পড়লেন যুবক

আপলোড টাইম : ০৮:৫৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২১

বিস্ময় প্রতিবেদন:
প্রেমের কাছে যেন সব তুচ্ছ। কথায় আছে ‘এভরিথিং ইজ ফেয়ার ইন লাভ অ্যান্ড ওয়্যার’। তার প্রমাণ রাখতে গিয়ে এবার ধরা পড়লেন সেনেগালের গ্যাস্টন বার্জার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর প্রেমিক। খাদিম মবুপ নামের ওই যুবক সাজ-গোজ করে তিন দিন ধরে পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। কিন্তু চতুর্থ দিনে তিনি ধরা পড়তেই ঘটনা সামনে আসে। ঘটনার দিন খাদিমের আচরণে সন্দেহ হয় পরীক্ষকের। পরে তল্লাশিতে ধরা পড়ে যায় ২২ বছরের খাদিম। জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ১৯ বছরের গ্যাগিউ ডিওমের বদলে পরীক্ষা দিচ্ছিলেন খাদিম। তার দাবি যে, তার প্রেমিকা অর্থাৎ গ্যাগিউ ডিওম পরীক্ষায় পাশ করতে পারবে না বলে ভয় পাচ্ছিল। তাই তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে খাদিম। শেষ অবধি পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয় মবুপকে। সেখানে সে তার প্রেমিকাকেও জড়িয়ে ফেলে এবং পুলিশকে সেই লজে নিয়ে যায় যেখানে তার প্রেমিকা তার জন্য পরীক্ষা দিয়ে ফেরার অপেক্ষা করছিল। সেখান থেকে গ্রেফতার করা হয় ডিওমকেও। এই যুগলকে পরীক্ষায় জালিয়াতি ও প্রতারণার জন্য গ্রেফতার করা হয়। যদি এই যুগল দোষী সাব্যস্ত হন, তাহলে তাঁরা পাঁচ বছরের জন্য কোনও জাতীয় পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন না এবং কোনও ডিপ্লোমাও করতে পারবেন না। এমনকি পাঁচ বছর পর্যন্ত জেলও হতে পারে। সূত্র : টিভি নাইন।