ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুরে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে রেহাই পেতে যুবকের সংবাদ সম্মেলন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১৩:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ৭১ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক, মেহেরপুর:
মেহেরপুরে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে রেহাই পেতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক যুবক। ওই যুবক মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার জোড়পুকুরিয়া গ্রামের আব্দুল হান্নানের ছেলে সোহেল রানা। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে মেহেরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবে ওই সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, একই গ্রামের রিমা নামের একটি মেয়ের সাথে প্রায় ১০ বছর আগে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। পারিবারিক কারণে তাঁদের বিয়ে হয়নি। সোহেল রানা অন্যত্র বিয়ে করেছেন এবং এখন দুই সন্তানের জনক। কিছুদিন আগে সোহেল রানা ওই মেয়ের বাড়ির পাশ দিয়ে ওষুধ কেনার জন্য যাচ্ছিলেন। এসময় মেয়ের বাবা তার ওপর হামলা চালান। পরেরদিন গাংনী থানায় একটি অভিযোগ দেন। গাংনী থানা ঘটনা তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা না পেয়ে মামলা গ্রহণ করেননি। পরে রিমা নিজে বাদী হয়ে মেহেরপুর কোর্টে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলা করার পর ৫ লাখ টাকা দিতে হবে অথবা প্রথম স্ত্রীকে তালাক দিয়ে রিমাকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিচ্ছেন রিমার পরিবারের লোকজন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য মেম্বার পদপ্রার্থী এবং রিমার চাচাও সম্ভাব্য মেম্বার পদপ্রার্থী। এই মূহুর্তে আমাকে সমাজের মানুষের কাছে খারাপ প্রমাণ করা, আর্থিকভাবে ক্ষতি সাধন এবং মান-সম্মানের হানিসহ সমাজের চোখে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য তাদের মেয়েকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মেহেরপুরে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে রেহাই পেতে যুবকের সংবাদ সম্মেলন

আপলোড টাইম : ১০:১৩:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১

প্রতিবেদক, মেহেরপুর:
মেহেরপুরে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে রেহাই পেতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক যুবক। ওই যুবক মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার জোড়পুকুরিয়া গ্রামের আব্দুল হান্নানের ছেলে সোহেল রানা। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে মেহেরপুর রিপোর্টার্স ক্লাবে ওই সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, একই গ্রামের রিমা নামের একটি মেয়ের সাথে প্রায় ১০ বছর আগে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। পারিবারিক কারণে তাঁদের বিয়ে হয়নি। সোহেল রানা অন্যত্র বিয়ে করেছেন এবং এখন দুই সন্তানের জনক। কিছুদিন আগে সোহেল রানা ওই মেয়ের বাড়ির পাশ দিয়ে ওষুধ কেনার জন্য যাচ্ছিলেন। এসময় মেয়ের বাবা তার ওপর হামলা চালান। পরেরদিন গাংনী থানায় একটি অভিযোগ দেন। গাংনী থানা ঘটনা তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা না পেয়ে মামলা গ্রহণ করেননি। পরে রিমা নিজে বাদী হয়ে মেহেরপুর কোর্টে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলা করার পর ৫ লাখ টাকা দিতে হবে অথবা প্রথম স্ত্রীকে তালাক দিয়ে রিমাকে বিয়ে করার প্রস্তাব দিচ্ছেন রিমার পরিবারের লোকজন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য মেম্বার পদপ্রার্থী এবং রিমার চাচাও সম্ভাব্য মেম্বার পদপ্রার্থী। এই মূহুর্তে আমাকে সমাজের মানুষের কাছে খারাপ প্রমাণ করা, আর্থিকভাবে ক্ষতি সাধন এবং মান-সম্মানের হানিসহ সমাজের চোখে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য তাদের মেয়েকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে।’