ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুরে অস্ত্র মামলায় এক ব্যক্তির ১০ বছরের জেল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:১২:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৮
  • / ২৯৭ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর অফিস: মেহেরপুরে অস্ত্র রাখার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় হাফিজুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে ১০ বছর সশ্রম কারাদ- দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে মেহেরপুর স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল ৪র্থ আদালতে বিচারক তাজুল ইসলাম ওই রায় দেন। সাজাপ্রাপ্ত হাফিজুল ইসলাম মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার খাসমহল গ্রামের ইয়ানবীর ছেলে। মামলার বিবরনে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২২ শে মার্চ গাংনী র‌্যাব ক্যাম্পের একটি দল গোপন সূত্রে খবর পেয়ে খাসমহল গ্রামের হাফিজুল ইসলামের বাড়ি তল্লাশী চালিয়ে দেশি তৈরী ১টি এলজি শুটারগান উদ্ধার করে। এ ঘটনায় অস্ত্র আইনে গাংনী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। যার মামলা নং ১৬। জি আর কেস নং ১০৫/৯। স্পেশাল ট্রাইব্যুনালে কেস নং ৩৬/৯। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক তদন্ত শেষে চার্জশীট দাখিল করেন। মামলায় মোট ৯ জন সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের এপিপি এমএম রুস্তম আলী এবং আসামী পক্ষের এ্যাড. খন্দকার একরামুল হক হিরা আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মেহেরপুরে অস্ত্র মামলায় এক ব্যক্তির ১০ বছরের জেল

আপলোড টাইম : ১২:১২:৪২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৮

মেহেরপুর অফিস: মেহেরপুরে অস্ত্র রাখার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় হাফিজুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে ১০ বছর সশ্রম কারাদ- দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে মেহেরপুর স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল ৪র্থ আদালতে বিচারক তাজুল ইসলাম ওই রায় দেন। সাজাপ্রাপ্ত হাফিজুল ইসলাম মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার খাসমহল গ্রামের ইয়ানবীর ছেলে। মামলার বিবরনে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২২ শে মার্চ গাংনী র‌্যাব ক্যাম্পের একটি দল গোপন সূত্রে খবর পেয়ে খাসমহল গ্রামের হাফিজুল ইসলামের বাড়ি তল্লাশী চালিয়ে দেশি তৈরী ১টি এলজি শুটারগান উদ্ধার করে। এ ঘটনায় অস্ত্র আইনে গাংনী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। যার মামলা নং ১৬। জি আর কেস নং ১০৫/৯। স্পেশাল ট্রাইব্যুনালে কেস নং ৩৬/৯। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রাথমিক তদন্ত শেষে চার্জশীট দাখিল করেন। মামলায় মোট ৯ জন সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের এপিপি এমএম রুস্তম আলী এবং আসামী পক্ষের এ্যাড. খন্দকার একরামুল হক হিরা আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।