ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি না পেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন মোহাম্মদ আলী

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৪৩:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২০
  • / ১৬০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হয়েও স্বীকৃতি না পেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন দামুড়হুদার রঘুনাথপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলী। তাঁর দাবি, ভারতের মাজদিয়া ক্যাম্প থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি। মাজদিয়া ক্যাম্পের সনদপত্র, তৎকালীন থানা কমান্ডারের সনদপত্র, এলাকার ষাটোর্ধ্ব বয়সের মানুষের তাঁর মুক্তিযুদ্ধ করার পক্ষে স্বাক্ষরিত এফিডেফিট, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, থানা ও জেলা কমান্ডারের সনদপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে বার বার মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই ফরম পূরণ করেও তাকে অর্ন্তভুক্ত করা হয়নি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। দামুড়হুদার রঘুনাথপুর গ্রামের মৃত. শপি উদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে মোহাম্মদ আলী (৫৮) বলেন, ভারতের মাজদিয়া ক্যাম্পে ট্রেনিং নিয়ে আমি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিই। মুক্তিযোদ্ধাকালীন কমান্ডার তার সনদপত্র দিয়েছে। গ্রামের বয়স্ক মানুষেরা ভালো করেই জানে, আমি মুক্তিযুদ্ধ করেছি। তাই তারা সেই সম্মান আমাকে দেই। আমি প্রত্যেকবার মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই ফরম পূরণ করি। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমাকে অর্ন্তভুক্ত করা হয়নি। যথেষ্ট প্রমাণপত্র থাকা সত্বেও এমন কেন করা হচ্ছে, সেটা আমি জানি না। তবে, আমার দাবি সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে জীবনের শেষ মুহূর্তে অন্তত মুক্তিযোদ্ধার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিটুকু চাই।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি না পেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন মোহাম্মদ আলী

আপলোড টাইম : ১০:৪৩:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদক:
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হয়েও স্বীকৃতি না পেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন দামুড়হুদার রঘুনাথপুর গ্রামের মোহাম্মদ আলী। তাঁর দাবি, ভারতের মাজদিয়া ক্যাম্প থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন তিনি। মাজদিয়া ক্যাম্পের সনদপত্র, তৎকালীন থানা কমান্ডারের সনদপত্র, এলাকার ষাটোর্ধ্ব বয়সের মানুষের তাঁর মুক্তিযুদ্ধ করার পক্ষে স্বাক্ষরিত এফিডেফিট, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, থানা ও জেলা কমান্ডারের সনদপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে বার বার মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই ফরম পূরণ করেও তাকে অর্ন্তভুক্ত করা হয়নি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে। দামুড়হুদার রঘুনাথপুর গ্রামের মৃত. শপি উদ্দিন বিশ্বাসের ছেলে মোহাম্মদ আলী (৫৮) বলেন, ভারতের মাজদিয়া ক্যাম্পে ট্রেনিং নিয়ে আমি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিই। মুক্তিযোদ্ধাকালীন কমান্ডার তার সনদপত্র দিয়েছে। গ্রামের বয়স্ক মানুষেরা ভালো করেই জানে, আমি মুক্তিযুদ্ধ করেছি। তাই তারা সেই সম্মান আমাকে দেই। আমি প্রত্যেকবার মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই ফরম পূরণ করি। কিন্তু মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমাকে অর্ন্তভুক্ত করা হয়নি। যথেষ্ট প্রমাণপত্র থাকা সত্বেও এমন কেন করা হচ্ছে, সেটা আমি জানি না। তবে, আমার দাবি সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে জীবনের শেষ মুহূর্তে অন্তত মুক্তিযোদ্ধার রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিটুকু চাই।