ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মিলন মিয়া সভাপতি ও কামাল হোসেন সম্পাদক নির্বাচিত

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ নভেম্বর ২০২০
  • / ৮৫ বার পড়া হয়েছে

ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে আলমডাঙ্গার বণিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
আলমডাঙ্গা অফিস:
ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আলমডাঙ্গার বণিক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে আরেফিন মিয়া মিলন সভাপতি ও কামাল হোসেন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে। রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, এবারের বণিক সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে আরেফিন মিয়া মিলন ছাতা প্রতীক নিয়ে ৩১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মকবুল হোসেন দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৬৪ ভোট। এছাড়া অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজিম উদ্দিন চাকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৬৩ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে মো. কামাল হোসেন আনারস প্রতীক নিয়ে ২৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন কুঁড়েঘর প্রতীক নিয়ে পেয়েছন ২৪৮ ভোট। এছাড়াও অপর প্রতীদ্বন্দ্বী প্রার্থী আমিনুল হক ঘেটু বাইসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৯৯ ভোট। সহসভাপতি পদে একেএম এনামুল কবির চশমা প্রতীক ৪১০ ভোট, কামরুজ্জামান হীরা মাছ প্রতীক ৪১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের প্রতীদ্বন্দ্বী প্রার্থী তাইজাল হক তাজু দেওয়াল ঘড়ি প্রতীক নিয়ে ৩৫৩ ভোট পেয়েছেন। সহসাধারণ সম্পাদক পদে রফিকুল আলম গোলাপ ফুল মার্কা নিয়ে ৫০২ ভোট ও শরিফুল ইসলাম বাঘ প্রতীক নিয়ে ৩৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমিনুল ইসলাম প্রিন্স হাঁস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩২৪ ভোট। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মো. আব্দুল লতিফ মই প্রতীক নিয়ে ৪০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ার প্রতীক নিয়ে ২৮৬ ভোট পেয়েছেন। কোষাধ্যক্ষ পদে মো. আলাউদ্দিন মোরগ প্রতীক নিয়ে ৪৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল হক হাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৩৪ ভোট, ক্রীড়া সম্পাদক পদে মো. বাবলুর রহমান আম প্রতীক নিয়ে ৩৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মজিদ ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩১৬ ভোট। ধর্মবিষয়ক সম্পাদক পদে হাফেজ মো. মোতালেব হোসেন ও দপ্তর সম্পাদক পদে মো. আইয়ুব রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সদস্য পদে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- মো. আব্দুল ওহাব কাবলু, মো. জসিম উদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম, মো. জয়নাল আবেদীন, মো. ফজলুর রহমান বিশ্বাস, মীর মতিয়ার রহমান, মো. মনির উদ্দিন, মো. রেজাউল হক তোতা, শফিউল হাসান মিলন ও মো. সিরাজুল ইসলাম। প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মো. সিরাজুল ইসলাম, সহকারী প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা ছিলেন সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম। এছাড়াও দায়িত্ব পালন করেন প্রভাষক একেএম ফারুক, সাবেক ব্যাংকার মানোয়ার হোসেন, প্রভাষক আব্দুল হাই, অধ্যক্ষ এনামুল হক, সাবেক উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিয়ার রহমান, কামাল হোসেন, নির্বাচন অফিসের অফিস সহকারী রুহুল আমিন। এছাড়াও পুলিশ প্রশাসন সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। এর আগে দুপুরের দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিটন আলী ও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবির ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) গিয়াসের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম ভোট কেন্দ্রে দায়িত্বপালন করে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মিলন মিয়া সভাপতি ও কামাল হোসেন সম্পাদক নির্বাচিত

আপলোড টাইম : ০৯:৪৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ নভেম্বর ২০২০

ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে আলমডাঙ্গার বণিক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
আলমডাঙ্গা অফিস:
ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে আলমডাঙ্গার বণিক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে আরেফিন মিয়া মিলন সভাপতি ও কামাল হোসেন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে। রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, এবারের বণিক সমিতির নির্বাচনে সভাপতি পদে আরেফিন মিয়া মিলন ছাতা প্রতীক নিয়ে ৩১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মকবুল হোসেন দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৬৪ ভোট। এছাড়া অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আজিম উদ্দিন চাকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৬৩ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে মো. কামাল হোসেন আনারস প্রতীক নিয়ে ২৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খন্দকার আব্দুল্লাহ আল মামুন কুঁড়েঘর প্রতীক নিয়ে পেয়েছন ২৪৮ ভোট। এছাড়াও অপর প্রতীদ্বন্দ্বী প্রার্থী আমিনুল হক ঘেটু বাইসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৯৯ ভোট। সহসভাপতি পদে একেএম এনামুল কবির চশমা প্রতীক ৪১০ ভোট, কামরুজ্জামান হীরা মাছ প্রতীক ৪১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের প্রতীদ্বন্দ্বী প্রার্থী তাইজাল হক তাজু দেওয়াল ঘড়ি প্রতীক নিয়ে ৩৫৩ ভোট পেয়েছেন। সহসাধারণ সম্পাদক পদে রফিকুল আলম গোলাপ ফুল মার্কা নিয়ে ৫০২ ভোট ও শরিফুল ইসলাম বাঘ প্রতীক নিয়ে ৩৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমিনুল ইসলাম প্রিন্স হাঁস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩২৪ ভোট। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মো. আব্দুল লতিফ মই প্রতীক নিয়ে ৪০৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ার প্রতীক নিয়ে ২৮৬ ভোট পেয়েছেন। কোষাধ্যক্ষ পদে মো. আলাউদ্দিন মোরগ প্রতীক নিয়ে ৪৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রেজাউল হক হাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৩৪ ভোট, ক্রীড়া সম্পাদক পদে মো. বাবলুর রহমান আম প্রতীক নিয়ে ৩৫৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল মজিদ ফুটবল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩১৬ ভোট। ধর্মবিষয়ক সম্পাদক পদে হাফেজ মো. মোতালেব হোসেন ও দপ্তর সম্পাদক পদে মো. আইয়ুব রহমান বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। সদস্য পদে বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন- মো. আব্দুল ওহাব কাবলু, মো. জসিম উদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম, মো. জয়নাল আবেদীন, মো. ফজলুর রহমান বিশ্বাস, মীর মতিয়ার রহমান, মো. মনির উদ্দিন, মো. রেজাউল হক তোতা, শফিউল হাসান মিলন ও মো. সিরাজুল ইসলাম। প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মো. সিরাজুল ইসলাম, সহকারী প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা ছিলেন সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম। এছাড়াও দায়িত্ব পালন করেন প্রভাষক একেএম ফারুক, সাবেক ব্যাংকার মানোয়ার হোসেন, প্রভাষক আব্দুল হাই, অধ্যক্ষ এনামুল হক, সাবেক উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মতিয়ার রহমান, কামাল হোসেন, নির্বাচন অফিসের অফিস সহকারী রুহুল আমিন। এছাড়াও পুলিশ প্রশাসন সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। এর আগে দুপুরের দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিটন আলী ও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর কবির ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেন। পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) গিয়াসের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম ভোট কেন্দ্রে দায়িত্বপালন করে।