ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের লিফলেট বিতরণ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:১৮:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩
  • / ৫ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের উদ্যোগে মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাতে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেল পাঁচটায় চুয়াডাঙ্গা শহরের বড় বাজার চৌরাস্তার মোড়, শহিদ হাসান চত্বর, ফল বাজার, নিচের বাজার, কাঁচা বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় এ লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম করা হয়। লিফলেট বিতরণ কার্যক্রমে নেতৃত্ব দেন মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলন কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক মুন্সি। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুল, মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের প্রচার সম্পাদক মেহেরাব্বিন সানভী, সদস্য আহসান আলম প্রমুখ।
মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলন কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক মুন্সি বলেন, ‘মানুষের অসচেতনতার কারণে মরা পশুপাখি মাথাভাঙ্গা নদীতে ফেলা হচ্ছে। এতে বাড়ছে নদী দূষণ। জেলা শহরের বেশ কয়েকটি ড্রেনের মাধ্যমে নোংরা পানি নদীতে দেদারছে নামছে। এতে নদীর পানি দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে পড়ছে। নদীর তীরে অবৈধভাবে পানবরজসহ বিভিন্ন প্রকার চাষাবাদ করা হচ্ছে। মাটি খননের কারণে তা ধুয়ে নদীতে নেমে নাব্যতা নষ্ট করছে। অবাক হলেও সত্য যে, নদীর বুক থেকে বালু উত্তোলন করে উপকারের বদলে ক্ষতিই ডেকে আনা হচ্ছে। কিছু স্থানে রয়েছে কোমর। তীরে কারেন্ট জাল দিয়ে নদীর স্বাভাবিক স্রোতের প্রতিবন্ধকতায় শুধু সৃষ্টি করা হচ্ছে না, ক্ষতিকারক ওই জালের কারণে ছোট-বড় মাছের পোনা, রেনুও মারা পড়ছে। এসব থেকে পরিত্রাণে প্রশাসনের যেমন আশু পদক্ষেপ নিতে হবে, তেমন সর্বস্তরের সচেতনতা প্রয়োজন।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের লিফলেট বিতরণ

আপলোড টাইম : ০৪:১৮:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক:
মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের উদ্যোগে মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাতে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেল পাঁচটায় চুয়াডাঙ্গা শহরের বড় বাজার চৌরাস্তার মোড়, শহিদ হাসান চত্বর, ফল বাজার, নিচের বাজার, কাঁচা বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় এ লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম করা হয়। লিফলেট বিতরণ কার্যক্রমে নেতৃত্ব দেন মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলন কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক মুন্সি। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী মাহফুজুর রহমান মুকুল, মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলনের প্রচার সম্পাদক মেহেরাব্বিন সানভী, সদস্য আহসান আলম প্রমুখ।
মাথাভাঙ্গা নদী বাঁচাও আন্দোলন কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ হামিদুল হক মুন্সি বলেন, ‘মানুষের অসচেতনতার কারণে মরা পশুপাখি মাথাভাঙ্গা নদীতে ফেলা হচ্ছে। এতে বাড়ছে নদী দূষণ। জেলা শহরের বেশ কয়েকটি ড্রেনের মাধ্যমে নোংরা পানি নদীতে দেদারছে নামছে। এতে নদীর পানি দুর্গন্ধযুক্ত হয়ে পড়ছে। নদীর তীরে অবৈধভাবে পানবরজসহ বিভিন্ন প্রকার চাষাবাদ করা হচ্ছে। মাটি খননের কারণে তা ধুয়ে নদীতে নেমে নাব্যতা নষ্ট করছে। অবাক হলেও সত্য যে, নদীর বুক থেকে বালু উত্তোলন করে উপকারের বদলে ক্ষতিই ডেকে আনা হচ্ছে। কিছু স্থানে রয়েছে কোমর। তীরে কারেন্ট জাল দিয়ে নদীর স্বাভাবিক স্রোতের প্রতিবন্ধকতায় শুধু সৃষ্টি করা হচ্ছে না, ক্ষতিকারক ওই জালের কারণে ছোট-বড় মাছের পোনা, রেনুও মারা পড়ছে। এসব থেকে পরিত্রাণে প্রশাসনের যেমন আশু পদক্ষেপ নিতে হবে, তেমন সর্বস্তরের সচেতনতা প্রয়োজন।’