ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা পরিচয়ে চাঁদাবাজি, শিক্ষক আটক

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:২০:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯
  • / ২১৩ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার শেখপাড়া রাহাতন নেছা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করতে গেলে মনিরুল ইসলাম নামের এক স্কুলশিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। আটক হওয়া মনিরুল ইসলাম কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার আমলা ইউনিয়নের অঞ্জনগাছী গ্রামের হজতুল্লাহর ছেলে। তিনি মিরপুর উপজেলার কাকিলাদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। শেখপাড়া রাহাতন নেছা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মাসুদ করিম জানান, প্রতারক মনিরুল ইসলাম নিজের নাম পরিবর্তন করে এম এ তারিক আজিজ বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে গত বৃহস্পতিবার কলেজে আসেন। ওই দিন তিনি কলেজে অডিটের নামে বিভিন্ন কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেন। যাওয়ার সময় বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে কল করতে বলেন। রাতে কল করলে শনিবার আরও কাগজপত্র দেখার কথা বলেন এবং টাকা দাবি করেন। সে মোতাবেক তিনি গতকাল শনিবার প্রতিষ্ঠানে আসেন। এ সময় তাঁর আচরণ সন্দেহজনক মনে হলে বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, তিনি একজন প্রতারক। পরে পুলিশের হাতে তাঁকে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশের কাছে প্রতারক মনিরুল ইসলাম নিজের দোষ স্বীকার করেছেন। এ ঘটনায় শৈলকুপা থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বজলুর রহমান।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা পরিচয়ে চাঁদাবাজি, শিক্ষক আটক

আপলোড টাইম : ১০:২০:১৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার শেখপাড়া রাহাতন নেছা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজি করতে গেলে মনিরুল ইসলাম নামের এক স্কুলশিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। আটক হওয়া মনিরুল ইসলাম কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার আমলা ইউনিয়নের অঞ্জনগাছী গ্রামের হজতুল্লাহর ছেলে। তিনি মিরপুর উপজেলার কাকিলাদহ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। শেখপাড়া রাহাতন নেছা গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মাসুদ করিম জানান, প্রতারক মনিরুল ইসলাম নিজের নাম পরিবর্তন করে এম এ তারিক আজিজ বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে গত বৃহস্পতিবার কলেজে আসেন। ওই দিন তিনি কলেজে অডিটের নামে বিভিন্ন কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেন। যাওয়ার সময় বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে কল করতে বলেন। রাতে কল করলে শনিবার আরও কাগজপত্র দেখার কথা বলেন এবং টাকা দাবি করেন। সে মোতাবেক তিনি গতকাল শনিবার প্রতিষ্ঠানে আসেন। এ সময় তাঁর আচরণ সন্দেহজনক মনে হলে বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, তিনি একজন প্রতারক। পরে পুলিশের হাতে তাঁকে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশের কাছে প্রতারক মনিরুল ইসলাম নিজের দোষ স্বীকার করেছেন। এ ঘটনায় শৈলকুপা থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে বলে জানিয়েছেন শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বজলুর রহমান।