ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ভারতে একই পরিবারের ৬ জনের আত্মহত্যা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুলাই ২০১৮
  • / ৩৩৭ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব ডেস্ক: ভারতের ঝাড়খন্ডে একই পরিবারের ৬ সদস্য একসঙ্গে আত্মহত্যা করেছে। সেখানে হাজারিবাগ এলাকায় বসবাসকারী ওই পরিবারটি মারোয়ারি সম্প্রদায়ের। তাদের মধ্যে পাঁচজন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। অন্যজন বাড়ির ছাড় থেকে লাফিয়ে পড়ে মারা গেছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ। এতে বলা হয়, ওই পরিবারটিতে রোববার সকালে ওই ৬ সদস্যের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে দু’জন নারী, দু’জন পুরুষ ও দুটি শিশুর মৃতদেহ রয়েছে। ওই বাড়ি থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইঙ্গিত মিলছে যে, ঋণ শোধের জন্য প্রচ- চাপে ছিল ওই পরিবারটি। মৃত ওই ৬ জন হলেন মহাবীর মহেশ্বরী (৭০), তার স্ত্রী কিরণ মহেশ্বরী (৬৫), তাদের ছেলে নরেশ আগরওয়াল (৪০), নরেশের স্ত্রী প্রীতি আগরওয়াল (৩৮), তাদের দু’সন্তান আমান (৮) ও অঞ্জলি (৬)। খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে ছুটে যায় পুলিশ। সেখানেই তাদের চিরকুট উদ্ধার করা হয়। উল্লেখ্য, ওই পরিবারটি শুকনো ফলের দোকান চালাতো। এতে সংসার না চলার কারণে তারা প্রচুর ঋণী হয়ে পড়ে। তবে কি কারণে তারা আত্মহত্যা করেছেন অথবা এর পিছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা তা এখনও জানা যায় নি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ভারতে একই পরিবারের ৬ জনের আত্মহত্যা

আপলোড টাইম : ০৯:০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুলাই ২০১৮

বিশ্ব ডেস্ক: ভারতের ঝাড়খন্ডে একই পরিবারের ৬ সদস্য একসঙ্গে আত্মহত্যা করেছে। সেখানে হাজারিবাগ এলাকায় বসবাসকারী ওই পরিবারটি মারোয়ারি সম্প্রদায়ের। তাদের মধ্যে পাঁচজন গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। অন্যজন বাড়ির ছাড় থেকে লাফিয়ে পড়ে মারা গেছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ। এতে বলা হয়, ওই পরিবারটিতে রোববার সকালে ওই ৬ সদস্যের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এর মধ্যে দু’জন নারী, দু’জন পুরুষ ও দুটি শিশুর মৃতদেহ রয়েছে। ওই বাড়ি থেকে একটি চিরকুট উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইঙ্গিত মিলছে যে, ঋণ শোধের জন্য প্রচ- চাপে ছিল ওই পরিবারটি। মৃত ওই ৬ জন হলেন মহাবীর মহেশ্বরী (৭০), তার স্ত্রী কিরণ মহেশ্বরী (৬৫), তাদের ছেলে নরেশ আগরওয়াল (৪০), নরেশের স্ত্রী প্রীতি আগরওয়াল (৩৮), তাদের দু’সন্তান আমান (৮) ও অঞ্জলি (৬)। খবর পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে ছুটে যায় পুলিশ। সেখানেই তাদের চিরকুট উদ্ধার করা হয়। উল্লেখ্য, ওই পরিবারটি শুকনো ফলের দোকান চালাতো। এতে সংসার না চলার কারণে তারা প্রচুর ঋণী হয়ে পড়ে। তবে কি কারণে তারা আত্মহত্যা করেছেন অথবা এর পিছনে অন্য কোনো কারণ আছে কিনা তা এখনও জানা যায় নি।