ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ব্যাহত শিক্ষা কার্যক্রম, সংস্কারের দাবি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:৩২:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০১৯
  • / ১৮৯ বার পড়া হয়েছে

জয়রামপুর ডিএস দাখিল মাদ্রাসার ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ
প্রতিবেদক, দামুড়হুদা:
দামুড়হুদার হাউলি ইউনিয়নের জয়রামপুর ডিএস দাখিল মাদ্রাসার পুরোনো ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ ও ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে করে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে টিনের ছাউনি দিয়ে তার নিচে শিক্ষার্থীদের ক্লাস করানো হচ্ছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। শুষ্ক মৌসুমে কোনো রকমভাবে পাঠদান চললেও বৃষ্টি হলে পড়তে হয় বিপাকে। এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ৪৪৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। শিক্ষার মান উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটির পুরোনো ভবন পুনঃনির্মাণ অথবা সংস্কার না হলে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাব্যবস্থা ব্যাহত হবে বলে মনে করেন এলাকাবাসী।
মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক সহিদুল ইসলাম জানান, জয়রামপুর দাখিল মাদ্রাসায় এটি প্রথম স্থাপিত ভবন। ভবনের বয়স অনেক দিন হওয়ায় বিভিন্ন স্থানে পলেস্তারা খসে গিয়ে রড বেরিয়ে গেছে। সেই সঙ্গে এ বছরে ঝড়ের সময় ভবনের ওপরের টিন উড়ে গেছে। তাই শিক্ষার্থীদের মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে টিনের চাল দিয়ে ক্লাস নেওয়া হয়। এতে ঝড় বৃষ্টি হলে সমস্যা হয়।
এ বিষয়ে দামুড়হুদা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল জানান, ‘বিষয়টা আমার জানা ছিল না। তবে এবার বরাদ্দ এলে আলাপ-আলোচনা করে সংস্কারের ব্যবস্থা করা যায় কি না দেখব।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ব্যাহত শিক্ষা কার্যক্রম, সংস্কারের দাবি

আপলোড টাইম : ১১:৩২:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ অক্টোবর ২০১৯

জয়রামপুর ডিএস দাখিল মাদ্রাসার ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ
প্রতিবেদক, দামুড়হুদা:
দামুড়হুদার হাউলি ইউনিয়নের জয়রামপুর ডিএস দাখিল মাদ্রাসার পুরোনো ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ ও ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এতে করে মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে টিনের ছাউনি দিয়ে তার নিচে শিক্ষার্থীদের ক্লাস করানো হচ্ছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। শুষ্ক মৌসুমে কোনো রকমভাবে পাঠদান চললেও বৃষ্টি হলে পড়তে হয় বিপাকে। এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটিতে ৪৪৫ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। শিক্ষার মান উন্নয়নে প্রতিষ্ঠানটির পুরোনো ভবন পুনঃনির্মাণ অথবা সংস্কার না হলে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাব্যবস্থা ব্যাহত হবে বলে মনে করেন এলাকাবাসী।
মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক সহিদুল ইসলাম জানান, জয়রামপুর দাখিল মাদ্রাসায় এটি প্রথম স্থাপিত ভবন। ভবনের বয়স অনেক দিন হওয়ায় বিভিন্ন স্থানে পলেস্তারা খসে গিয়ে রড বেরিয়ে গেছে। সেই সঙ্গে এ বছরে ঝড়ের সময় ভবনের ওপরের টিন উড়ে গেছে। তাই শিক্ষার্থীদের মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে টিনের চাল দিয়ে ক্লাস নেওয়া হয়। এতে ঝড় বৃষ্টি হলে সমস্যা হয়।
এ বিষয়ে দামুড়হুদা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আব্দুল জানান, ‘বিষয়টা আমার জানা ছিল না। তবে এবার বরাদ্দ এলে আলাপ-আলোচনা করে সংস্কারের ব্যবস্থা করা যায় কি না দেখব।’