ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বেগমপুরে কোমলপানি ভেবে শিশুর বিষপান!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৪৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ নভেম্বর ২০১৮
  • / ৩১৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার বেগমপুর ইউনিয়নে পরিবারের অসাবধানতায় কোমলপানি ভেবে ওমর (৫) নামের এক শিশু বিষপান করেছে। তাকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চুয়াডাডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশু চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার বেগমপুর ইউনিয়নের কলোনিপাড়ার ইসরাফিলের শিশু পুত্র। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে শিশু ওমর নিজ বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় দীর্ঘদিন ধরে একটি বোতলে থাকা ঘাস মারা বিষ পরিবারের অসাবধানতায় কোমলপানিয় ভেবে তা পান করে এবং তার সমস্ত মুখমণ্ডলে জড়িয়ে যায়। এতে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যরা প্রথমে বুঝতে না পারলেও পরে বিষের গন্ধ পেয়ে বুঝতে পারে সে বিষপান করেছে। পরে পরিবারের সদস্যরা শিশু ওমরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে কতর্ব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে ওয়াশ করে শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি করে। চিকিৎসক বলেন- শিশুটির অবস্থা আশঙ্কামুক্ত। আমরা শিশুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। তবে তার অবস্থা এখন অনেকটা উন্নতির দিকে বলে জানায় এই চিকিৎসক।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বেগমপুরে কোমলপানি ভেবে শিশুর বিষপান!

আপলোড টাইম : ১০:৪৩:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ নভেম্বর ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার বেগমপুর ইউনিয়নে পরিবারের অসাবধানতায় কোমলপানি ভেবে ওমর (৫) নামের এক শিশু বিষপান করেছে। তাকে উদ্ধার করে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চুয়াডাডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত শিশু চুয়াডাঙ্গার সদর উপজেলার বেগমপুর ইউনিয়নের কলোনিপাড়ার ইসরাফিলের শিশু পুত্র। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার সকালে শিশু ওমর নিজ বাড়িতে খেলা করছিল। এ সময় দীর্ঘদিন ধরে একটি বোতলে থাকা ঘাস মারা বিষ পরিবারের অসাবধানতায় কোমলপানিয় ভেবে তা পান করে এবং তার সমস্ত মুখমণ্ডলে জড়িয়ে যায়। এতে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং চিৎকার চেঁচামেচি করতে থাকে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যরা প্রথমে বুঝতে না পারলেও পরে বিষের গন্ধ পেয়ে বুঝতে পারে সে বিষপান করেছে। পরে পরিবারের সদস্যরা শিশু ওমরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। পরে কতর্ব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে ওয়াশ করে শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি করে। চিকিৎসক বলেন- শিশুটির অবস্থা আশঙ্কামুক্ত। আমরা শিশুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। তবে তার অবস্থা এখন অনেকটা উন্নতির দিকে বলে জানায় এই চিকিৎসক।