ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বৃক্ষরোপণে প্রচুর সওয়াব

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৪৮:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
  • / ৩০৪ বার পড়া হয়েছে

ধর্ম ডেস্ক: কোরানে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই (আল্লাহ) তার অনুগ্রহের পূর্বে সুসংবাদবাহী বাতাসকে ছেড়ে দেন যতক্ষণ পর্যন্ত না তা ঘন মেঘ বয়ে নিয়ে আসে, তারপর আমি তাকে প্রাণহীন ভূখ-ের দিকে পাঠাই, পরে তার থেকে বৃষ্টি ঝরাই। তারপর আমি তাকে তা দিয়ে যাবতীয় ফলমূল উৎপাদন করি। এভাবে মৃতকে আমি জীবিত করব যাতে তোমরা শিক্ষা লাভ করতে পার’-সুরা আরাফ: ৭। বৃষ্টি আল্লাহতায়ালার নেয়ামত। বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এর ফলে মাটির শক্তি ও উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। বৃক্ষ, লতাপাতা ও পাহাড়-পর্বত সজীব হয়ে ওঠে। বৃক্ষরোপণ ও পরে গাছের চারা বেড়ে ওঠার জন্য পানির বিকল্প নেই। মানুষের এমন কোনো ক্ষমতা নেই যে পাহাড়-পর্বতে প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা লতাগুল্মের জন্য সেচের ব্যবস্থা করবে। আল্লাহতায়ালা কুদরতিভাবে গাছপালার জন্য সেচের ব্যবস্থা করেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহ মেঘমালাকে সঞ্চালিত করেন, তারপর তাদের একত্র করেন ও পরে পুঞ্জীভূত করেন; তুমি দেখতে পাও, তারপর তার থেকে বৃষ্টি নামে’-সুরা নূর: ৪৩। মানুষের কল্যাণে যা যা প্রয়োজন তাই আল্লাহ জমিনে ছড়িয়ে দিয়েছেন। মানুষ সৌন্দর্যকে ভালোবাসে। তাই আল্লাহতায়ালা পাহাড়-পর্বত, গাছপালা, নদ-নদীর মাধ্যমে চোখ জুড়ানো সৌন্দর্যকে বিছিয়ে দিয়েছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বৃক্ষরোপণে প্রচুর সওয়াব

আপলোড টাইম : ০৮:৪৮:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৮

ধর্ম ডেস্ক: কোরানে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনিই (আল্লাহ) তার অনুগ্রহের পূর্বে সুসংবাদবাহী বাতাসকে ছেড়ে দেন যতক্ষণ পর্যন্ত না তা ঘন মেঘ বয়ে নিয়ে আসে, তারপর আমি তাকে প্রাণহীন ভূখ-ের দিকে পাঠাই, পরে তার থেকে বৃষ্টি ঝরাই। তারপর আমি তাকে তা দিয়ে যাবতীয় ফলমূল উৎপাদন করি। এভাবে মৃতকে আমি জীবিত করব যাতে তোমরা শিক্ষা লাভ করতে পার’-সুরা আরাফ: ৭। বৃষ্টি আল্লাহতায়ালার নেয়ামত। বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এর ফলে মাটির শক্তি ও উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। বৃক্ষ, লতাপাতা ও পাহাড়-পর্বত সজীব হয়ে ওঠে। বৃক্ষরোপণ ও পরে গাছের চারা বেড়ে ওঠার জন্য পানির বিকল্প নেই। মানুষের এমন কোনো ক্ষমতা নেই যে পাহাড়-পর্বতে প্রাকৃতিকভাবে বেড়ে ওঠা লতাগুল্মের জন্য সেচের ব্যবস্থা করবে। আল্লাহতায়ালা কুদরতিভাবে গাছপালার জন্য সেচের ব্যবস্থা করেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘তুমি কি দেখ না যে, আল্লাহ মেঘমালাকে সঞ্চালিত করেন, তারপর তাদের একত্র করেন ও পরে পুঞ্জীভূত করেন; তুমি দেখতে পাও, তারপর তার থেকে বৃষ্টি নামে’-সুরা নূর: ৪৩। মানুষের কল্যাণে যা যা প্রয়োজন তাই আল্লাহ জমিনে ছড়িয়ে দিয়েছেন। মানুষ সৌন্দর্যকে ভালোবাসে। তাই আল্লাহতায়ালা পাহাড়-পর্বত, গাছপালা, নদ-নদীর মাধ্যমে চোখ জুড়ানো সৌন্দর্যকে বিছিয়ে দিয়েছেন।