ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিশ্ব ইজতেমা শুরু শুক্রবার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৭:৪৪:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৭ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
রাজধানীর সন্নিকটে টঙ্গীর কহর দরিয়াখ্যাত তুরাগ নদের তীরে আগামী শুক্রবার ফজরের নামাজের পর আমবয়ানের মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে বিশ্ব তাবলীগ জামাতের বার্ষিক মহাসম্মেলন। মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় মহাসম্মেলনের ৫৬তম বিশ্ব ইজতেমা। শুক্রবার শুরু হয়ে ১৫ জানুয়ারি রবিবার আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। এর পর চার দিন বিরতি দিয়ে ২০ জানুয়ারি শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব। ২২ জানুয়ারি রবিবার আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার উভয়পর্ব। এ উপলক্ষে পুরো ময়দানে তাবলিগ জামাতের অনুসারী সদস্য, মাদরাসা, স্কুল-কলেজের ছাত্র-শিক্ষক ও স্থানীয় জনগণ দূর থেকে এসে প্রতিদিন দলে দলে শত শত মুসল্লিকে স্বেচ্ছাশ্রম দিয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় মুসল্লিদের পারাপারে তুরাগ নদের ওপর ৫টি ভাসমান ব্রিজ নির্মাণ করা হবে। আগত মুসল্লিরা জেলাওয়ারী খিত্তায় অবস্থান নিবেন। তুরাগ নদের তীরবর্তী ১৬০ একর জমি বিস্তৃত ইজতেমা ময়দান প্রস্তুতের কাজ শেষ পর্যায়। গাজীপুর সিটি মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) আসাদুর রহমান কিরণ বলেন, বিশ্বখ্যাত এই ধর্মীয় ইবাদত অনুষ্ঠানে আগত মুসল্লিদের যাতায়াত, থাকা-খাওয়া, পানি ও নিরাপত্তাসহ যাবতীয় বিষয় সুশৃঙ্খল রাখতে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। গাজীপুর পুলিশ কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম বলেন, কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে থাকবে ইজতেমা ময়দানে। ময়দানের চারপাশে ১২টি ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন ও সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। আগত মুসল্লিদের সেবায় পোশাক ও সাদা পোশাকসহ বিভিন্ন বেশে সেবা প্রদান করবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। র‌্যাবের পক্ষ থেকে আকাশ পথে হেলিকাপ্টারের মাধ্যমে মনিটরিং করা হবে। নৌ-পথেও টহল টিম থাকবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বিশ্ব ইজতেমা শুরু শুক্রবার

আপলোড টাইম : ০৭:৪৪:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

সমীকরণ প্রতিবেদন:
রাজধানীর সন্নিকটে টঙ্গীর কহর দরিয়াখ্যাত তুরাগ নদের তীরে আগামী শুক্রবার ফজরের নামাজের পর আমবয়ানের মধ্যদিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হবে বিশ্ব তাবলীগ জামাতের বার্ষিক মহাসম্মেলন। মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় মহাসম্মেলনের ৫৬তম বিশ্ব ইজতেমা। শুক্রবার শুরু হয়ে ১৫ জানুয়ারি রবিবার আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। এর পর চার দিন বিরতি দিয়ে ২০ জানুয়ারি শুরু হবে দ্বিতীয় পর্ব। ২২ জানুয়ারি রবিবার আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে শেষ হবে বিশ্ব ইজতেমার উভয়পর্ব। এ উপলক্ষে পুরো ময়দানে তাবলিগ জামাতের অনুসারী সদস্য, মাদরাসা, স্কুল-কলেজের ছাত্র-শিক্ষক ও স্থানীয় জনগণ দূর থেকে এসে প্রতিদিন দলে দলে শত শত মুসল্লিকে স্বেচ্ছাশ্রম দিয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় মুসল্লিদের পারাপারে তুরাগ নদের ওপর ৫টি ভাসমান ব্রিজ নির্মাণ করা হবে। আগত মুসল্লিরা জেলাওয়ারী খিত্তায় অবস্থান নিবেন। তুরাগ নদের তীরবর্তী ১৬০ একর জমি বিস্তৃত ইজতেমা ময়দান প্রস্তুতের কাজ শেষ পর্যায়। গাজীপুর সিটি মেয়র (ভারপ্রাপ্ত) আসাদুর রহমান কিরণ বলেন, বিশ্বখ্যাত এই ধর্মীয় ইবাদত অনুষ্ঠানে আগত মুসল্লিদের যাতায়াত, থাকা-খাওয়া, পানি ও নিরাপত্তাসহ যাবতীয় বিষয় সুশৃঙ্খল রাখতে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। গাজীপুর পুলিশ কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম বলেন, কঠোর নিরাপত্তা বলয়ে থাকবে ইজতেমা ময়দানে। ময়দানের চারপাশে ১২টি ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন ও সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে। আগত মুসল্লিদের সেবায় পোশাক ও সাদা পোশাকসহ বিভিন্ন বেশে সেবা প্রদান করবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। র‌্যাবের পক্ষ থেকে আকাশ পথে হেলিকাপ্টারের মাধ্যমে মনিটরিং করা হবে। নৌ-পথেও টহল টিম থাকবে।