ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বাবু দীলিপ কুমার আগরওয়ালা ও তার পরিবারের আয়োজনে ভক্তদের পদচারণায় মিলনমেলায় পরিণত মহানামযজ্ঞ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:০১:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর ২০১৬
  • / ৫২২ বার পড়া হয়েছে

DSC_5044

হুসাইন মালিক: চুয়াডাঙ্গার শ্রীশ্রী তারকব্রহ্ম মহানামযজ্ঞনুষ্ঠানটি হিন্দু-মুসলিমের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে। উৎসবের আমেজে ঐতিহ্যবাহী পান্না (রুপছায়া) সিনেমা হল প্রাঙ্গণে ভক্তদের পদচারণায় লেগেছে নবজাগরণের ছোয়া। আগরওয়ালা পরিবারগুলোর পক্ষে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক, চুয়াডাঙ্গার কৃতি সন্তান বাবু দীলিপ কুমার আগরওয়ালার আয়োজনে এই মহানামযজ্ঞ অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করছেন পিন্টু কুমার আগরওয়ালা ও পবিত্র কুমার আগরওয়ালা। সহধর্মিনী সবিতা আগরওয়ালাকে সাথে নিয়ে বাবু দীলিপ কুমার আগরওয়ালা বাবা ওম প্রকাশ আগরওয়ালা, মা তারা দেবী, ছোট ভাই পিন্টু কুমার আগরওয়ালা ওপরিবারের সকল সদস্যদের সাথে নিয়ে চুয়াডাঙ্গাসহ আশপাশ অঞ্চলের হিন্দু সম্প্রদায়ের কয়েক হাজার মানুষ এই মহানামযজ্ঞের সূধায় নিজেদের আত্মার পরিশুদ্ধি ঘটাচ্ছেন। চুয়াডাঙ্গার সনাতন সৎ সংঘসহ দেশের স্বনামধন্য ৬টি দল পালাক্রমে যজ্ঞে মহানাম সুধা পরিবেশন করছে এবং আজ ব্রক্ষমূহুর্ত পর্যন্ত এই সুধা পরিবেশন চলবে। দৈনিক সময়ের সমীকরণের বার্তা সম্পাদক সাংবাদিক হুসাইন মালিক মহানামযজ্ঞ সম্পর্কে জানতে চাইলে বাবু দীলিপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, ধর্মীয় অনুশাসন যথাযথভাবে মেনে চললে সমাজে বিরাজমান সকল অনাচার দূর হয়। প্রত্যেক ধর্মের মূলমন্ত্র মানবতার কল্যাণে কাজ করা এবং দেশপ্রেমে এগিয়ে যাওয়া। মানবতার সেবায় কাজ করলে পূণ্যার্জনের পাশাপাশি পরিশীলিত মানবে পরিণত হওয়া যায়। বড় বড় মনীষীরা তাদের স্বীয় কাজের মাধ্যমে মানবজাতিকে মহিমান্বিত করেছেন তাই তাদের পথ অনুসরণ করে সাম্য সম্প্রীতির পথে চললে মানবজীবন চির অম্লান হয়ে থাকবে। তিনি সকলকে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার আহ্বান জানান। মানবসেবা প্রদানের নিমিত্তে এই মহানামযজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে বলেও তিনি জানান। আগামী ২১অক্টোবর ভোগ আরতি ও প্রসাদ বিতরণের মধ্যদিয়ে শেষ হবে তারকব্রক্ষ মহানামযজ্ঞানুষ্ঠান।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বাবু দীলিপ কুমার আগরওয়ালা ও তার পরিবারের আয়োজনে ভক্তদের পদচারণায় মিলনমেলায় পরিণত মহানামযজ্ঞ

আপলোড টাইম : ০২:০১:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর ২০১৬

DSC_5044

হুসাইন মালিক: চুয়াডাঙ্গার শ্রীশ্রী তারকব্রহ্ম মহানামযজ্ঞনুষ্ঠানটি হিন্দু-মুসলিমের মিলন মেলায় পরিণত হয়েছে। উৎসবের আমেজে ঐতিহ্যবাহী পান্না (রুপছায়া) সিনেমা হল প্রাঙ্গণে ভক্তদের পদচারণায় লেগেছে নবজাগরণের ছোয়া। আগরওয়ালা পরিবারগুলোর পক্ষে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতির সাধারণ সম্পাদক, চুয়াডাঙ্গার কৃতি সন্তান বাবু দীলিপ কুমার আগরওয়ালার আয়োজনে এই মহানামযজ্ঞ অনুষ্ঠানটি সার্বিক পরিচালনা করছেন পিন্টু কুমার আগরওয়ালা ও পবিত্র কুমার আগরওয়ালা। সহধর্মিনী সবিতা আগরওয়ালাকে সাথে নিয়ে বাবু দীলিপ কুমার আগরওয়ালা বাবা ওম প্রকাশ আগরওয়ালা, মা তারা দেবী, ছোট ভাই পিন্টু কুমার আগরওয়ালা ওপরিবারের সকল সদস্যদের সাথে নিয়ে চুয়াডাঙ্গাসহ আশপাশ অঞ্চলের হিন্দু সম্প্রদায়ের কয়েক হাজার মানুষ এই মহানামযজ্ঞের সূধায় নিজেদের আত্মার পরিশুদ্ধি ঘটাচ্ছেন। চুয়াডাঙ্গার সনাতন সৎ সংঘসহ দেশের স্বনামধন্য ৬টি দল পালাক্রমে যজ্ঞে মহানাম সুধা পরিবেশন করছে এবং আজ ব্রক্ষমূহুর্ত পর্যন্ত এই সুধা পরিবেশন চলবে। দৈনিক সময়ের সমীকরণের বার্তা সম্পাদক সাংবাদিক হুসাইন মালিক মহানামযজ্ঞ সম্পর্কে জানতে চাইলে বাবু দীলিপ কুমার আগরওয়ালা বলেন, ধর্মীয় অনুশাসন যথাযথভাবে মেনে চললে সমাজে বিরাজমান সকল অনাচার দূর হয়। প্রত্যেক ধর্মের মূলমন্ত্র মানবতার কল্যাণে কাজ করা এবং দেশপ্রেমে এগিয়ে যাওয়া। মানবতার সেবায় কাজ করলে পূণ্যার্জনের পাশাপাশি পরিশীলিত মানবে পরিণত হওয়া যায়। বড় বড় মনীষীরা তাদের স্বীয় কাজের মাধ্যমে মানবজাতিকে মহিমান্বিত করেছেন তাই তাদের পথ অনুসরণ করে সাম্য সম্প্রীতির পথে চললে মানবজীবন চির অম্লান হয়ে থাকবে। তিনি সকলকে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার আহ্বান জানান। মানবসেবা প্রদানের নিমিত্তে এই মহানামযজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে বলেও তিনি জানান। আগামী ২১অক্টোবর ভোগ আরতি ও প্রসাদ বিতরণের মধ্যদিয়ে শেষ হবে তারকব্রক্ষ মহানামযজ্ঞানুষ্ঠান।