ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বর্ষায় ইটভাটার পতিত জমিতে ধান চাষ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৫:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুলাই ২০২১
  • / ৩৩ বার পড়া হয়েছে

আওয়াল হোসেন:
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় ইটের ভাটাগুলোতে বর্ষা মৌসুমে পড়ে থাকা পতিত জমিতে গত দু-বছর ধরে আউস ধানের চাষ করা হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে বন্ধ থাকে কাঁচা ইট তৈরি। দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে ৪০টির অধিক ইট শুকানোর প্রায় ২০০ বিঘা জমিতে বর্ষা মৌসুমে আউস ধানের চাষ শুরু করেছেন। যা থেকে প্রতি বছর ১১২ টনের অধিক আউস ধান উৎপাদন হচ্ছে। এই ধান বাড়তি ফসল হিসেবে দেশের খাদ্য উৎপাদনে যোগ হবে।
এবিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, বর্ষা মৌসুমে দামুড়হুদা উপজেলায় ৪১টি ইটভাটায় ইট শুকানো স্থান বা ইট খোলা হিসাবে ব্যবহারিত জায়গাটি বর্ষা মৌসুমে পড়ে থাকে। আর এই পড়ে থাকা জায়গটি কাজে লাগিয়ে বর্ষা মৌসুমে আউস ধান উৎপাদন করা হচ্ছে। আগামীতে বাকি আরো ২১টি ইটভাটায় বর্ষা মৌসুমে আউস ধান চাষের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
এবিষয় ইটভাটার মালিকেরা বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে এ জায়গাগুলো পড়েই থাকে। ফলে আউস ধান চাষের জন্য লিজ দিয়ে বেশ কিছু টাকাও আসে, আবার চাষীরাও কিছু ধান পাচ্ছে। এটা একটা ভাল উদ্যোগ।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

বর্ষায় ইটভাটার পতিত জমিতে ধান চাষ

আপলোড টাইম : ০৯:১৫:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুলাই ২০২১

আওয়াল হোসেন:
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় ইটের ভাটাগুলোতে বর্ষা মৌসুমে পড়ে থাকা পতিত জমিতে গত দু-বছর ধরে আউস ধানের চাষ করা হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে বন্ধ থাকে কাঁচা ইট তৈরি। দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে ৪০টির অধিক ইট শুকানোর প্রায় ২০০ বিঘা জমিতে বর্ষা মৌসুমে আউস ধানের চাষ শুরু করেছেন। যা থেকে প্রতি বছর ১১২ টনের অধিক আউস ধান উৎপাদন হচ্ছে। এই ধান বাড়তি ফসল হিসেবে দেশের খাদ্য উৎপাদনে যোগ হবে।
এবিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান বলেন, বর্ষা মৌসুমে দামুড়হুদা উপজেলায় ৪১টি ইটভাটায় ইট শুকানো স্থান বা ইট খোলা হিসাবে ব্যবহারিত জায়গাটি বর্ষা মৌসুমে পড়ে থাকে। আর এই পড়ে থাকা জায়গটি কাজে লাগিয়ে বর্ষা মৌসুমে আউস ধান উৎপাদন করা হচ্ছে। আগামীতে বাকি আরো ২১টি ইটভাটায় বর্ষা মৌসুমে আউস ধান চাষের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
এবিষয় ইটভাটার মালিকেরা বলেন, ‘বর্ষা মৌসুমে এ জায়গাগুলো পড়েই থাকে। ফলে আউস ধান চাষের জন্য লিজ দিয়ে বেশ কিছু টাকাও আসে, আবার চাষীরাও কিছু ধান পাচ্ছে। এটা একটা ভাল উদ্যোগ।’