ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আগামী দিনে এ বিশ^বিদ্যালয়কে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই

ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটির ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:২৮:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩
  • / ৬ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদক:

দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ফার্স্ট ক্যাপিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। গতকাল মঙ্গলবার এ উপলক্ষে ক্যাম্পাস-কে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি, ভাইস চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. এম মোফাজ্জেল হোসেন, ট্রেজারার আবদুল মোতালেব, ডেপুটি রেজিস্ট্রার নাফিউল ইসলাম জোয়ার্দ্দার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও কৃষি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. নাহিদ পারভেজ, পরিচালক (অর্থ) আব্দুল মজিদ বিশ্বাস, পাবলিক হেলথ্ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহকারী অধ্যাপক সাজিন ইসলাম, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. মোস্তাফিজুর রহমান, ইংলিশ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান উম্মে তোহফা, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোছা. সামসুন নাহার, সিএসই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোছা. নুরুন্নাহার, ইইই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. আরিফুর রহমান, আইন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. বিল্লাহ হোসেনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা এবং সকল বিভাগের শিক্ষকেরা।

অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা বিনির্মাণে শিক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের এই বিশ^বিদ্যালয় সারাদেশে প্রত্যন্ত অঞ্চল, হাওড়-বাওড় এর গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের নিয়ে ইনক্লুসিভ এবং হোলিস্টিক অ্যাপ্রোচ নিয়ে কাজ করবে। এর মধ্যদিয়ে আগামী দিনে আমরা বিশ^বিদ্যালয়কে শিক্ষার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও অনেক স্বল্প আয়ের মানুষের সন্তানরাও এই বিশ^বিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে সমাজের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা পালন করবে। এই সুযোগ বিশ^বিদ্যালয় উন্মুক্ত না করলে আমাদের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ থেকে বঞ্চিত হবে। শিক্ষার মানোন্নয়নে এই বিশ^বিদ্যালয়ের যে বৃহৎ সংখ্যক গ্রাজুয়েট রয়েছেন, তাদের বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা নতুন নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করছি। যাতে শিক্ষার্থীরা উদ্যোক্তা এবং কর্মমুখী শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন। আমরা আশা করব, এই বিশ^বিদ্যালয় সারা দেশের কলেজগুলোর শুধু অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ দায়িত্ব পালন করবে না। পাশাপাশি অ্যাকাডেমিক রিফর্মের দায়িত্বও পালন করার সুযোগ থাকা দরকার।’

 

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আগামী দিনে এ বিশ^বিদ্যালয়কে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই

ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটির ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এমপি ছেলুন জোয়ার্দ্দার

আপলোড টাইম : ০৮:২৮:০১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ মার্চ ২০২৩

সমীকরণ প্রতিবেদক:

দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ফার্স্ট ক্যাপিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। গতকাল মঙ্গলবার এ উপলক্ষে ক্যাম্পাস-কে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফার্স্ট ক্যাপিটাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি, ভাইস চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. এম মোফাজ্জেল হোসেন, ট্রেজারার আবদুল মোতালেব, ডেপুটি রেজিস্ট্রার নাফিউল ইসলাম জোয়ার্দ্দার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও কৃষি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. নাহিদ পারভেজ, পরিচালক (অর্থ) আব্দুল মজিদ বিশ্বাস, পাবলিক হেলথ্ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহকারী অধ্যাপক সাজিন ইসলাম, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. মোস্তাফিজুর রহমান, ইংলিশ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান উম্মে তোহফা, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোছা. সামসুন নাহার, সিএসই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোছা. নুরুন্নাহার, ইইই বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. আরিফুর রহমান, আইন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. বিল্লাহ হোসেনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা এবং সকল বিভাগের শিক্ষকেরা।

অনুষ্ঠানে চেয়ারম্যান সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা বিনির্মাণে শিক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের এই বিশ^বিদ্যালয় সারাদেশে প্রত্যন্ত অঞ্চল, হাওড়-বাওড় এর গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের নিয়ে ইনক্লুসিভ এবং হোলিস্টিক অ্যাপ্রোচ নিয়ে কাজ করবে। এর মধ্যদিয়ে আগামী দিনে আমরা বিশ^বিদ্যালয়কে শিক্ষার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে চাই। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকেও অনেক স্বল্প আয়ের মানুষের সন্তানরাও এই বিশ^বিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে সমাজের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভূমিকা পালন করবে। এই সুযোগ বিশ^বিদ্যালয় উন্মুক্ত না করলে আমাদের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা গ্রহণ থেকে বঞ্চিত হবে। শিক্ষার মানোন্নয়নে এই বিশ^বিদ্যালয়ের যে বৃহৎ সংখ্যক গ্রাজুয়েট রয়েছেন, তাদের বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা নতুন নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করছি। যাতে শিক্ষার্থীরা উদ্যোক্তা এবং কর্মমুখী শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেন। আমরা আশা করব, এই বিশ^বিদ্যালয় সারা দেশের কলেজগুলোর শুধু অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ দায়িত্ব পালন করবে না। পাশাপাশি অ্যাকাডেমিক রিফর্মের দায়িত্বও পালন করার সুযোগ থাকা দরকার।’