ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ফাইনালে জয় অধরাই থেকে গেল বাংলাদেশের

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৩২:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০১৮
  • / ৩৪৩ বার পড়া হয়েছে

খেলাধুলা ডেস্ক: ফাইনালে জয় অধরাই থেকে থেকে গেল বাংলাদেশের। চ্যাম্পিয়ন হওয়া আর হলো না। চতুর্থবার ফাইনালে উঠেও রানার্সআপেই সন্তুষ্ট থাকতে হলো। যে শ্রীলঙ্কাকে লিগ পর্বের প্রথম ম্যাচে ১৬৩ রানে উড়িয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ, তাদের কাছেই লিগ পর্বের ফিরতি ম্যাচে ১০ উইকেটে হারের পর ফাইনালেও হারের বৃত্ত ভাঙতে পারেনি। এবার হেরেছে ৭৯ রানে। শ্রীলঙ্কার ২২১ রানের জবাব দিতে নেমে ৪১.১ ওভারেই বাংলাদেশকে থেমে যেতে হয়েছে ১৪২ রানে। ইনজুরির কারণে সাকিব ব্যাট করতে নামেননি। এই শ্রীলঙ্কার কাছেই ২০০৯ সালে বাংলাদেশ প্রথমবার ফাইনালে উঠে হার মেনেছিল ২ উইকেটে। এবারের আসর শুরু হওয়ার আগেই বাংলাদেশ ছিল সবচেয়ে ফেভারিট। সেই ফেভারিট ধারণার শতভাগ মর্যাদা তারা দিয়ে গেছে লিগ পর্বের প্রথম তিন ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে দু’বার ও শ্রীলঙ্কাকে একবার উড়িয়ে দিয়ে। কিন্তু লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে এসে প্রথম হোঁচট খায়। যা সংক্রমিত হয়ে ফাইনালে এসেও প্রভাব ফেলে। ফাইনাল ম্যাচসহ আসরের ছয় ম্যাচের মাঝে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা তিনটি করে ম্যাচ জিতেছে। বাংলাদেশ জিতেছে প্রথম তিনটি। শ্রীলঙ্কা জিতেছে শেষ তিনটি। শেষ হাসি হেসেছে তাই শ্রীলঙ্কাই। প্রথম তিন ম্যাচে বাংলাদেশ আসলে অতিরিক্ত ভালো খেলে ফেলেছিল। সেই ভালো খেলা তারা শেষ দুই ম্যাচে আর ধরে রাখতে পারেনি। বিপরীতে শ্রীলঙ্কা প্রথম দুই ম্যাচে বাজেভাবে খেলার পর তৃতীয় ম্যাচ থেকে দারুণভাবে ফিরে আসে। যা তারা শেষ পর্যন্ত ধরে রেখে শিরোপার মুকুট পরে নেয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ফাইনালে জয় অধরাই থেকে গেল বাংলাদেশের

আপলোড টাইম : ১০:৩২:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০১৮

খেলাধুলা ডেস্ক: ফাইনালে জয় অধরাই থেকে থেকে গেল বাংলাদেশের। চ্যাম্পিয়ন হওয়া আর হলো না। চতুর্থবার ফাইনালে উঠেও রানার্সআপেই সন্তুষ্ট থাকতে হলো। যে শ্রীলঙ্কাকে লিগ পর্বের প্রথম ম্যাচে ১৬৩ রানে উড়িয়ে দিয়েছিল বাংলাদেশ, তাদের কাছেই লিগ পর্বের ফিরতি ম্যাচে ১০ উইকেটে হারের পর ফাইনালেও হারের বৃত্ত ভাঙতে পারেনি। এবার হেরেছে ৭৯ রানে। শ্রীলঙ্কার ২২১ রানের জবাব দিতে নেমে ৪১.১ ওভারেই বাংলাদেশকে থেমে যেতে হয়েছে ১৪২ রানে। ইনজুরির কারণে সাকিব ব্যাট করতে নামেননি। এই শ্রীলঙ্কার কাছেই ২০০৯ সালে বাংলাদেশ প্রথমবার ফাইনালে উঠে হার মেনেছিল ২ উইকেটে। এবারের আসর শুরু হওয়ার আগেই বাংলাদেশ ছিল সবচেয়ে ফেভারিট। সেই ফেভারিট ধারণার শতভাগ মর্যাদা তারা দিয়ে গেছে লিগ পর্বের প্রথম তিন ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে দু’বার ও শ্রীলঙ্কাকে একবার উড়িয়ে দিয়ে। কিন্তু লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে এসে প্রথম হোঁচট খায়। যা সংক্রমিত হয়ে ফাইনালে এসেও প্রভাব ফেলে। ফাইনাল ম্যাচসহ আসরের ছয় ম্যাচের মাঝে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা তিনটি করে ম্যাচ জিতেছে। বাংলাদেশ জিতেছে প্রথম তিনটি। শ্রীলঙ্কা জিতেছে শেষ তিনটি। শেষ হাসি হেসেছে তাই শ্রীলঙ্কাই। প্রথম তিন ম্যাচে বাংলাদেশ আসলে অতিরিক্ত ভালো খেলে ফেলেছিল। সেই ভালো খেলা তারা শেষ দুই ম্যাচে আর ধরে রাখতে পারেনি। বিপরীতে শ্রীলঙ্কা প্রথম দুই ম্যাচে বাজেভাবে খেলার পর তৃতীয় ম্যাচ থেকে দারুণভাবে ফিরে আসে। যা তারা শেষ পর্যন্ত ধরে রেখে শিরোপার মুকুট পরে নেয়।