ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

পাঁচটি ভিতের ওপর ইসলাম

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:০১:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০১৯
  • / ২২৭ বার পড়া হয়েছে

ধর্ম ডেস্ক:
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ইসলাম পাঁচটি ভিতের ওপর কায়েম রয়েছে। ১. এই সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই এবং মুহম্মদ (সা.) আল্লাহর বান্দা ও রাসুল, ২. নামাজ কায়েম করা, ৩. জাকাত আদায় করা, ৪. হজ পালন করা এবং ৫. রমজানের রোজা রাখা।’ (বুখারি ও মুসলিম)। কোনো দালান তৈরি করতে হলে প্রথমে এর বুনিয়াদ বা ভিত গড়ে তুলতে হয়। ওই বুনিয়াদের ওপর দেয়াল তোলা হয়। দেয়ালের ওপর ছাদ তৈরি করা হয়। ভিত মজবুত না হলে দেয়াল ও ছাদ টেকে না। তাই দালানের জন্য প্রথমে মজবুত ভিত জরুরি। শুধু ভিতটুকুই দালান নয়, দেয়াল ও ছাদ মিলেই দালান। ঠিক তেমনি ইসলামের ভিত হলো কালেমা, নামাজ, রোজা, হজ ও জাকাত। এ ভিতগুলো মজবুত হলে ইসলামের দালানও মজবুত হবে। ধনবান লোকদের কালেমার ওয়াদামতো চলার যোগ্য বানানোর জন্য নামাজ ও রোজা যথেষ্ট নয়। তাদের নফসের দাসত্ব থেকে বাঁচানোর জন্য আল্লাহ তায়ালা তাদের ওপর জাকাত ও হজ ফরজ করেছেন। জাকাতের মূল উদ্দেশ্য হলো, সমাজের গরিব লোকদের অভাব দূর করা। জাকাত ধনবানকে শেখায় যে, সম্পদের আসল মালিক আল্লাহ। তাই হালাল পথে আয় করতে হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

পাঁচটি ভিতের ওপর ইসলাম

আপলোড টাইম : ০৮:০১:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ অগাস্ট ২০১৯

ধর্ম ডেস্ক:
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ইসলাম পাঁচটি ভিতের ওপর কায়েম রয়েছে। ১. এই সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই এবং মুহম্মদ (সা.) আল্লাহর বান্দা ও রাসুল, ২. নামাজ কায়েম করা, ৩. জাকাত আদায় করা, ৪. হজ পালন করা এবং ৫. রমজানের রোজা রাখা।’ (বুখারি ও মুসলিম)। কোনো দালান তৈরি করতে হলে প্রথমে এর বুনিয়াদ বা ভিত গড়ে তুলতে হয়। ওই বুনিয়াদের ওপর দেয়াল তোলা হয়। দেয়ালের ওপর ছাদ তৈরি করা হয়। ভিত মজবুত না হলে দেয়াল ও ছাদ টেকে না। তাই দালানের জন্য প্রথমে মজবুত ভিত জরুরি। শুধু ভিতটুকুই দালান নয়, দেয়াল ও ছাদ মিলেই দালান। ঠিক তেমনি ইসলামের ভিত হলো কালেমা, নামাজ, রোজা, হজ ও জাকাত। এ ভিতগুলো মজবুত হলে ইসলামের দালানও মজবুত হবে। ধনবান লোকদের কালেমার ওয়াদামতো চলার যোগ্য বানানোর জন্য নামাজ ও রোজা যথেষ্ট নয়। তাদের নফসের দাসত্ব থেকে বাঁচানোর জন্য আল্লাহ তায়ালা তাদের ওপর জাকাত ও হজ ফরজ করেছেন। জাকাতের মূল উদ্দেশ্য হলো, সমাজের গরিব লোকদের অভাব দূর করা। জাকাত ধনবানকে শেখায় যে, সম্পদের আসল মালিক আল্লাহ। তাই হালাল পথে আয় করতে হবে।