ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নেয়ার অভিযোগ তুলে যুবকের সংবাদ সম্মেলন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৪২:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৮
  • / ৩০৪ বার পড়া হয়েছে

আলমডাঙ্গার এরশাদপুরে মারপিট ও টাকা ছিনিয়ে
আলমডাঙ্গা অফিস: মারপিট করে ৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ তুলে আলমডাঙ্গার এরাশাদপুর গ্রামের এক যুবক সাংবাদিক সম্মেলন করেছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় লিখিত বক্তব্যে এরশাদপুর গ্রামের মিনহাজ উদ্দিনের ছেলে রুস্তম আলী জানায়, তার ভাইরা মিরপুর উপজেলার কুন্টিয়ার চর গ্রামের মৃত মোসলেম উদ্দিনের ছেলে কামরুজ্জামান আলমডাঙ্গার রিয়াদ কমপ্লেক্সে সেতু বস্ত্রালয় নাম দিয়ে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে ব্যবসা করে। ওই দোকানের কর্মচারী হিসেবে সে কাজ করে। দোকান মালিক কামরুজ্জামান আলমডাঙ্গার পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মজনুর রহমানের স্ত্রী চুমকি খাতুনের কাছ থেকে ৫ বছর আগে সুদে ৩ লাখ টাকা নেয়। ওই টাকায় চুমকি খাতুন প্রতি মাসে লাখে ৮ হাজার টাকা হিসেবে ২৪ হাজার টাকা সুদ নিয়ে থাকে। এতো টাকা দিতে গিয়ে তার ব্যবসায় ধ্বস নামে। এমন পরিস্থিতিতে একই মার্কেটের শিউলি বস্ত্রালয়ের মালিক জিনারুল ইসলামের কাছে দোকানের জামানতসহ মালামাল ৫ লাখ টাকা দাম ধরে বিক্রি করে দেওয়া হয়। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এত টাকা নিয়ে তার ভাইরা দূরের পথে না যেতে পেরে তার কাছে ওই টাকা রেখে যায়। টাকা নিয়ে সে বাড়ি যাবার পথে মজনুর রহমান তাকে ফোনে ডেকে আলিফ উদ্দিন রোডে তার স্ত্রী চুমকি খাতুন, এরশাদপুর একাডেমির লাইব্রেরিয়ান মহাবুল ইসলামসহ অজ্ঞাত ৫/৬জন তাকে মারপিট করে কাছে থাকা ওই ৫ লাখ টাকা ও তার নিজস্ব ১৪ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। ওই রাতেই এ ব্যাপারে থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলার কথা শুনে মজনু মাষ্টার বুধবার বিকালে রিয়াদ কমপ্লেক্সের সামনে পেয়ে পূর্বের আসামীদের নিয়ে আবারো তাকে মারপিট করে। এমতাবস্থায় সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনের নিকট দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানানো হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

নেয়ার অভিযোগ তুলে যুবকের সংবাদ সম্মেলন

আপলোড টাইম : ১০:৪২:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৮

আলমডাঙ্গার এরশাদপুরে মারপিট ও টাকা ছিনিয়ে
আলমডাঙ্গা অফিস: মারপিট করে ৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ তুলে আলমডাঙ্গার এরাশাদপুর গ্রামের এক যুবক সাংবাদিক সম্মেলন করেছে। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় লিখিত বক্তব্যে এরশাদপুর গ্রামের মিনহাজ উদ্দিনের ছেলে রুস্তম আলী জানায়, তার ভাইরা মিরপুর উপজেলার কুন্টিয়ার চর গ্রামের মৃত মোসলেম উদ্দিনের ছেলে কামরুজ্জামান আলমডাঙ্গার রিয়াদ কমপ্লেক্সে সেতু বস্ত্রালয় নাম দিয়ে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে ব্যবসা করে। ওই দোকানের কর্মচারী হিসেবে সে কাজ করে। দোকান মালিক কামরুজ্জামান আলমডাঙ্গার পাইলট মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মজনুর রহমানের স্ত্রী চুমকি খাতুনের কাছ থেকে ৫ বছর আগে সুদে ৩ লাখ টাকা নেয়। ওই টাকায় চুমকি খাতুন প্রতি মাসে লাখে ৮ হাজার টাকা হিসেবে ২৪ হাজার টাকা সুদ নিয়ে থাকে। এতো টাকা দিতে গিয়ে তার ব্যবসায় ধ্বস নামে। এমন পরিস্থিতিতে একই মার্কেটের শিউলি বস্ত্রালয়ের মালিক জিনারুল ইসলামের কাছে দোকানের জামানতসহ মালামাল ৫ লাখ টাকা দাম ধরে বিক্রি করে দেওয়া হয়। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এত টাকা নিয়ে তার ভাইরা দূরের পথে না যেতে পেরে তার কাছে ওই টাকা রেখে যায়। টাকা নিয়ে সে বাড়ি যাবার পথে মজনুর রহমান তাকে ফোনে ডেকে আলিফ উদ্দিন রোডে তার স্ত্রী চুমকি খাতুন, এরশাদপুর একাডেমির লাইব্রেরিয়ান মহাবুল ইসলামসহ অজ্ঞাত ৫/৬জন তাকে মারপিট করে কাছে থাকা ওই ৫ লাখ টাকা ও তার নিজস্ব ১৪ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। ওই রাতেই এ ব্যাপারে থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলার কথা শুনে মজনু মাষ্টার বুধবার বিকালে রিয়াদ কমপ্লেক্সের সামনে পেয়ে পূর্বের আসামীদের নিয়ে আবারো তাকে মারপিট করে। এমতাবস্থায় সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনের নিকট দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানানো হয়।