ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নারী শিক্ষায় দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের আহ্বান মিশেলের

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ ডিসেম্বর ২০১৮
  • / ৩৯৬ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্টলেডি মিশেল ওবামা নারী শিক্ষার উন্নয়নে পুরুষদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়েছেন। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তার আত্মজীবনী ‘বিকামিং’। এ বইটি এরই মধ্যে ২০ লাখেরও বেশি বিক্রি হয়ে বেস্ট সেলার তালিকায় উঠে এসেছে। এ নিয়ে তিনি লন্ডনের সাউথব্যাংক সেন্টারে নাইজেরিয়ার ঔপন্যাসিক চিমামান্দা নোজি এডিছি’র সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় তিনি ওই আহ্বান জানান। এ সময় মিশেল বলেন, যেসব পুরুষ চিন্তা করেন মেয়েদের স্কুলে পাঠানো শুভ নয়, তাদের মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন। তিনি বলেন, আমার বাবা-মা আমার মধ্যে সম্ভাবনা দেখেছিলেন। একটি মেয়ের মধ্যে সে সম্ভাবনা থাকার অর্থ হল, আপনাকে তার মূল্যায়ন করতে হবে। বইটির সপ্তদশ অধ্যায় সম্পর্কে মিশেল কথা বলেছেন। সেখানে তিনি তুলে ধরেছেন তার ফার্স্টলেডি হয়ে ওঠার কাহিনী। তিনি বলেন, আত্মজীবনীতে এই চ্যাপ্টারটি লেখা ছিল আমার জন্য সবচেয়ে কঠিন। এখানে সফল কৃষ্ণাঙ্গ নারীদের সঙ্গে কি ঘটে সে কথা তুলে ধরা হয়েছে। এদেরকে নিয়ে বেশিরভাগ সময়ই ব্যাঙ্গ করা হয়ে থাকে। আমরা রাগী, আমরা উচ্চস্বরে কথা বলি, আমরা সবকিছুতেই অতিরিক্ত, এমনভাবেই আমাদেরকে তুলে ধরা হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

নারী শিক্ষায় দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের আহ্বান মিশেলের

আপলোড টাইম : ১১:০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ ডিসেম্বর ২০১৮

বিশ্ব ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ফার্স্টলেডি মিশেল ওবামা নারী শিক্ষার উন্নয়নে পুরুষদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়েছেন। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তার আত্মজীবনী ‘বিকামিং’। এ বইটি এরই মধ্যে ২০ লাখেরও বেশি বিক্রি হয়ে বেস্ট সেলার তালিকায় উঠে এসেছে। এ নিয়ে তিনি লন্ডনের সাউথব্যাংক সেন্টারে নাইজেরিয়ার ঔপন্যাসিক চিমামান্দা নোজি এডিছি’র সঙ্গে কথা বলছিলেন। এ সময় তিনি ওই আহ্বান জানান। এ সময় মিশেল বলেন, যেসব পুরুষ চিন্তা করেন মেয়েদের স্কুলে পাঠানো শুভ নয়, তাদের মানসিকতার পরিবর্তন প্রয়োজন। তিনি বলেন, আমার বাবা-মা আমার মধ্যে সম্ভাবনা দেখেছিলেন। একটি মেয়ের মধ্যে সে সম্ভাবনা থাকার অর্থ হল, আপনাকে তার মূল্যায়ন করতে হবে। বইটির সপ্তদশ অধ্যায় সম্পর্কে মিশেল কথা বলেছেন। সেখানে তিনি তুলে ধরেছেন তার ফার্স্টলেডি হয়ে ওঠার কাহিনী। তিনি বলেন, আত্মজীবনীতে এই চ্যাপ্টারটি লেখা ছিল আমার জন্য সবচেয়ে কঠিন। এখানে সফল কৃষ্ণাঙ্গ নারীদের সঙ্গে কি ঘটে সে কথা তুলে ধরা হয়েছে। এদেরকে নিয়ে বেশিরভাগ সময়ই ব্যাঙ্গ করা হয়ে থাকে। আমরা রাগী, আমরা উচ্চস্বরে কথা বলি, আমরা সবকিছুতেই অতিরিক্ত, এমনভাবেই আমাদেরকে তুলে ধরা হয়।