ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

নর্দমা পরিষ্কার করতে গিয়ে ধরা পড়ল দৈত্যাকার ইঁদুর!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৩০:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১৫০ বার পড়া হয়েছে

বিস্ময় প্রতিবেদন
এত বড় ইঁদুর! সম্ভব নাকি! দূর থেকে দেখে প্রথমে দুই হাত দিয়ে প্রথমে চোখ মুছে ফেলেছিলেন পরিচ্ছন্নকর্মীরা। তার পরও তারা যা দেখলেন তাতে হা হয়ে যেতে হয়। একটি দৈত্যাকার ইঁদুর বসে রয়েছে নর্দমার জলের উপর। বিরাট আকারের ইঁদুর। ভয়ে হাঁটু কাঁপতে শুরু করেছিল পরিচ্ছন্নকর্মীদের। তবে শেষমেশ সেই ইঁদুরটিকে নর্দমা থেকে টেনে বাইরে আনা হয়। তার পরই পুরো ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়। দেখতে অবিকল আসল ইঁদুরের মতো হলেও সেটি আদতে আসল নয়। নকল ইঁদুর। তবে দেখে সেটা বোঝার বিন্দুমাত্র উপায় নেই। এত অসাধারণ হাতের কাজ। মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে এ ঘটনা ঘটে। সেখানেই একটি নালা পরিষ্কার করতে গিয়ে বিশালাকার ইঁদুরটিকে দেখতে পান পরিচ্ছন্নকর্মীরা। এত বড় ইঁদুর দেকে প্রথমে চোখ ছানাবড়া হয়ে যায় সবার। নালা থেকে শেষ পর্যন্ত ইঁদুরটিকে বের করেন তারা। জানা যায়, কাপড় ও তুলা দিয়ে কেউ বা কারা তৈরি করেছিল সেই ইঁদুর। হ্যালোয়েন-এর জন্য সেই দৈত্যাকার ইঁদুর বানানো হয়েছিল। এরপর সেটিকে ফেলে দেওয়া হয়। কোনওভাবে সেই বিরাট ইঁদুর এসে আটকে যায় নর্দমার ওই অংশে। যার জেরে ওই নর্দমার নিষ্কাশন ব্যবস্থাও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। এদিন ২২ টন লিটার বর্জ্য পরিষ্কার করেন পরিচ্ছন্নকর্মীরা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

নর্দমা পরিষ্কার করতে গিয়ে ধরা পড়ল দৈত্যাকার ইঁদুর!

আপলোড টাইম : ০৮:৩০:০৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

বিস্ময় প্রতিবেদন
এত বড় ইঁদুর! সম্ভব নাকি! দূর থেকে দেখে প্রথমে দুই হাত দিয়ে প্রথমে চোখ মুছে ফেলেছিলেন পরিচ্ছন্নকর্মীরা। তার পরও তারা যা দেখলেন তাতে হা হয়ে যেতে হয়। একটি দৈত্যাকার ইঁদুর বসে রয়েছে নর্দমার জলের উপর। বিরাট আকারের ইঁদুর। ভয়ে হাঁটু কাঁপতে শুরু করেছিল পরিচ্ছন্নকর্মীদের। তবে শেষমেশ সেই ইঁদুরটিকে নর্দমা থেকে টেনে বাইরে আনা হয়। তার পরই পুরো ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়। দেখতে অবিকল আসল ইঁদুরের মতো হলেও সেটি আদতে আসল নয়। নকল ইঁদুর। তবে দেখে সেটা বোঝার বিন্দুমাত্র উপায় নেই। এত অসাধারণ হাতের কাজ। মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে এ ঘটনা ঘটে। সেখানেই একটি নালা পরিষ্কার করতে গিয়ে বিশালাকার ইঁদুরটিকে দেখতে পান পরিচ্ছন্নকর্মীরা। এত বড় ইঁদুর দেকে প্রথমে চোখ ছানাবড়া হয়ে যায় সবার। নালা থেকে শেষ পর্যন্ত ইঁদুরটিকে বের করেন তারা। জানা যায়, কাপড় ও তুলা দিয়ে কেউ বা কারা তৈরি করেছিল সেই ইঁদুর। হ্যালোয়েন-এর জন্য সেই দৈত্যাকার ইঁদুর বানানো হয়েছিল। এরপর সেটিকে ফেলে দেওয়া হয়। কোনওভাবে সেই বিরাট ইঁদুর এসে আটকে যায় নর্দমার ওই অংশে। যার জেরে ওই নর্দমার নিষ্কাশন ব্যবস্থাও ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল। এদিন ২২ টন লিটার বর্জ্য পরিষ্কার করেন পরিচ্ছন্নকর্মীরা।