ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ধান-চাল সংগ্রহে অনিয়ম দুর্নীতি সহ্য করা হবে না

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৩৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ অগাস্ট ২০১৯
  • / ১৯৬ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহে গুদাম পরিদর্শনকালে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার
ঝিনাইদহ অফিস:
অভ্যন্তরীণ ধান-চাল সংগ্রহে কোনো অনিয়ম দুর্নীতি হলে ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন, আগামী বছরে মাঠ থেকেই কৃষকেরা ধান বিক্রি করতে পারবেন। গতকাল রোববার বিকেলে ঝিনাইদহ সদর খাদ্যগুদাম পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব স্থানে অনিয়ম দুর্নীতি প্রমাণিত হয়েছে, সেখানে দোষীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কোনো কোনো জায়গায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মন্ত্রী আরও বলেন, তালিকাভুক্ত কৃষক খাদ্যগুদামে ধান দিতে পারছেন না, এমন সংবাদে যেখানেই পাচ্ছি সেখানেই লোক পাঠাচ্ছি। শুধু তাই না, মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর মিলে ২০টি টিম এ বিষয়ে মনিটরিংয়ে আছে। তারা বিভিন্ন জেলায় গিয়ে কাজ করছে। কোনো স্থানে ধান বিক্রিতে যদি অনিময় হয়ে থাকে তাহলে সেখানে তদন্ত করা হবে। তিনি আরও বলেন, ‘অন্যবারের চেয়ে এ বছর ধান ও চাল সংগ্রহে অনেক সুষ্ঠুভাবে হয়েছে। আমরা মনে করি এ বছর রাজনৈতিক চাপ নেই।’
পরিদর্শনকালে খাদ্য বিভাগের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আবদুল আজিজ মোল্লা, খুলনা বিভাগীয় আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক ড. এস এম মহসীন, ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাড, আব্দুর রশিদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি সাজেদুল ইসলাম সোম, সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম, জেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেনসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ধান-চাল সংগ্রহে অনিয়ম দুর্নীতি সহ্য করা হবে না

আপলোড টাইম : ০৯:৩৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ অগাস্ট ২০১৯

ঝিনাইদহে গুদাম পরিদর্শনকালে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার
ঝিনাইদহ অফিস:
অভ্যন্তরীণ ধান-চাল সংগ্রহে কোনো অনিয়ম দুর্নীতি হলে ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। তিনি বলেন, আগামী বছরে মাঠ থেকেই কৃষকেরা ধান বিক্রি করতে পারবেন। গতকাল রোববার বিকেলে ঝিনাইদহ সদর খাদ্যগুদাম পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, যেসব স্থানে অনিয়ম দুর্নীতি প্রমাণিত হয়েছে, সেখানে দোষীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কোনো কোনো জায়গায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মন্ত্রী আরও বলেন, তালিকাভুক্ত কৃষক খাদ্যগুদামে ধান দিতে পারছেন না, এমন সংবাদে যেখানেই পাচ্ছি সেখানেই লোক পাঠাচ্ছি। শুধু তাই না, মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর মিলে ২০টি টিম এ বিষয়ে মনিটরিংয়ে আছে। তারা বিভিন্ন জেলায় গিয়ে কাজ করছে। কোনো স্থানে ধান বিক্রিতে যদি অনিময় হয়ে থাকে তাহলে সেখানে তদন্ত করা হবে। তিনি আরও বলেন, ‘অন্যবারের চেয়ে এ বছর ধান ও চাল সংগ্রহে অনেক সুষ্ঠুভাবে হয়েছে। আমরা মনে করি এ বছর রাজনৈতিক চাপ নেই।’
পরিদর্শনকালে খাদ্য বিভাগের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আবদুল আজিজ মোল্লা, খুলনা বিভাগীয় আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক ড. এস এম মহসীন, ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান অ্যাড, আব্দুর রশিদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাম্মী ইসলাম, জেলা কৃষক লীগের সভাপতি সাজেদুল ইসলাম সোম, সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম, জেলা চালকল মালিক সমিতির সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেনসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।