ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দেহাটি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সভাপতি রুহুল আমীনের ইন্তেকাল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:০২:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩
  • / ৬ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক, আন্দুলবাড়িয়া:
জীবননগর উপজেলার কেডিকে ইউনিয়নের দেহাটি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মাওলানা রুহুল আমীন খন্দকার ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) গতকাল শনিবার বেলা আড়াইটায় দেহাটি গ্রামে জানাজা শেষে তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার নিজ বাড়িতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন রুহুল আমীন খন্দকার। এসময় পরিবারের সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে অবস্থার অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সেদিনই তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১টায় তাঁর মৃত্যু হয়। গতকাল শনিবার সকালে লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সযোগে রুহুল আমীন খন্দকারের মরদেহ নিজ গ্রামে আনা হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

রুহুল আমীন খন্দকারের জানাজায় এলাকার সুধী, শিক্ষক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন। জানাজায় ইমামতি করেন প্রয়াত রুহুল আমীন খন্দকারের ছোট জামাতা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দেহাটি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সভাপতি রুহুল আমীনের ইন্তেকাল

আপলোড টাইম : ১২:০২:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩

প্রতিবেদক, আন্দুলবাড়িয়া:
জীবননগর উপজেলার কেডিকে ইউনিয়নের দেহাটি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মাওলানা রুহুল আমীন খন্দকার ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) গতকাল শনিবার বেলা আড়াইটায় দেহাটি গ্রামে জানাজা শেষে তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার নিজ বাড়িতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন রুহুল আমীন খন্দকার। এসময় পরিবারের সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। তবে অবস্থার অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সেদিনই তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত শুক্রবার দিবাগত রাত ১টায় তাঁর মৃত্যু হয়। গতকাল শনিবার সকালে লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সযোগে রুহুল আমীন খন্দকারের মরদেহ নিজ গ্রামে আনা হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

রুহুল আমীন খন্দকারের জানাজায় এলাকার সুধী, শিক্ষক, সাংবাদিক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন। জানাজায় ইমামতি করেন প্রয়াত রুহুল আমীন খন্দকারের ছোট জামাতা।