ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দামুড়হুদা ধান্যঘরার কাবিল মেম্বরের ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:২৩:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জানুয়ারী ২০১৮
  • / ৪১৪ বার পড়া হয়েছে

কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি ধান্যঘরা গ্রামের কাবিল হুজুরের ওরফে কাবিল মেম্বারের বিরুদ্ধে ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কয়েকদিন আগে ধান্যঘরা গ্রামের স্কুলপাড়ার ফকির মোহাম্মদের ছেলে নুর হোসেন আকালের পায়ে পেরেক ঢুকে যায়। এরপর কাবিলের কাছে গিয়ে টিটি ভ্যাকসিন ইনজেকশন নেয় আকালে। তারপরই তার পা অবশ হয়ে যায়। অবস্থা বেগতিক জেনেও কাবিল আরো ৪দিন তার চিকিৎসা করায়। আকালের অবস্থা আরো আশঙ্কাজনক হলে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয় তার পরিবার। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে খুলনা নিলে সেখানেই আকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। এর পূর্বেও কাবিলের বিরুদ্ধে ভুল চিকিৎসায় দুজনের মৃত্যুর অভিযোগ ওঠে। তারা হলো- নেড়া শাহ’র ছেলে রবি ও বক্করের স্ত্রী নেছারন। এ বিষয়ে জেলা মানবাধিকার সংস্থা আসক’র সভাপতি ফজলুল হক বলেন- এসব ভূয়া চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনী ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। যাতে করে আর কারো ভুল চিকিৎসায় অকাল মত্যু না হয়। তবে আকালের পরিবার কাবিলের বিরুদ্ধে আইনী কোন পদক্ষেপ নিতে অস্বীকৃতি জানায়। এ বিষয়ে কাবিল হুজুর আকালেকে চিকিৎসা দেয়ার কথা স্বীকার করলেও তার ভুল কোন চিকিৎসায় মৃত্যু হয়নি বলে জানান তিনি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দামুড়হুদা ধান্যঘরার কাবিল মেম্বরের ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ

আপলোড টাইম : ১০:২৩:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জানুয়ারী ২০১৮

কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার কুড়ুলগাছি ধান্যঘরা গ্রামের কাবিল হুজুরের ওরফে কাবিল মেম্বারের বিরুদ্ধে ভুল চিকিৎসায় রোগী মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কয়েকদিন আগে ধান্যঘরা গ্রামের স্কুলপাড়ার ফকির মোহাম্মদের ছেলে নুর হোসেন আকালের পায়ে পেরেক ঢুকে যায়। এরপর কাবিলের কাছে গিয়ে টিটি ভ্যাকসিন ইনজেকশন নেয় আকালে। তারপরই তার পা অবশ হয়ে যায়। অবস্থা বেগতিক জেনেও কাবিল আরো ৪দিন তার চিকিৎসা করায়। আকালের অবস্থা আরো আশঙ্কাজনক হলে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নেয় তার পরিবার। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে খুলনা নিলে সেখানেই আকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। এর পূর্বেও কাবিলের বিরুদ্ধে ভুল চিকিৎসায় দুজনের মৃত্যুর অভিযোগ ওঠে। তারা হলো- নেড়া শাহ’র ছেলে রবি ও বক্করের স্ত্রী নেছারন। এ বিষয়ে জেলা মানবাধিকার সংস্থা আসক’র সভাপতি ফজলুল হক বলেন- এসব ভূয়া চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনী ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। যাতে করে আর কারো ভুল চিকিৎসায় অকাল মত্যু না হয়। তবে আকালের পরিবার কাবিলের বিরুদ্ধে আইনী কোন পদক্ষেপ নিতে অস্বীকৃতি জানায়। এ বিষয়ে কাবিল হুজুর আকালেকে চিকিৎসা দেয়ার কথা স্বীকার করলেও তার ভুল কোন চিকিৎসায় মৃত্যু হয়নি বলে জানান তিনি।